কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: চমকে
যাওয়ার মতই ঘটনাটি। সংশোধনাগারের আসামীরা খেলছেন এই ম্যাচটি। তাও আবার
নৌকতে চড়ে দুরের সমুদ্র সৈকতে গিয়ে। ভাবছেন এটা আবার কোন ধরনের খেলা?
চলুন তাহলে একটু খোলাসা করা যাক।
প্রতি বছর সেপ্টেম্বরে ইংল্যান্ডের সাউদাম্পটনের ব্রামবল ব্যাঙ্ক সমুদ্র সৈকতে অনুষ্ঠিত হয় একটি ক্রিকেট ম্যাচ। হাম্বলের দ্য রয়াল সাউদার্ন ইয়াচ ক্লাব বনাম আইসেল উইটের আইল্যান্ড সেইলিং ক্লাব। ইংল্যান্ডের অন্যান্য ক্রিকেট ম্যাচের মতো নয় এই ম্যাচ। এই ম্যাচের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। আইল অব উইটের পার্খার্স্ট সংশোধনাগারের আসামীরা প্রথম ব্রামবল ব্যাঙ্কে ক্রিকেট খেলা শুরু করেন ১৯৫০ সালে। সে সময় জেলের অফিসাররা মনে করেছিলেন এঁরা কোনও দিন পালিয়ে যাবে না। তাই তাঁদের খেলার অনুমতি দিয়েছিলেন অফিসাররা। সেই সময় থেকে প্রতি বছর সেপ্টেম্বর মাসে এই ক্রিকেট খেলা হয়ে আসছে। প্রতি বছর নৌকা করে এসে এখানে জড়ো হন দু’দলের খেলোয়াড়রা। স্থানীয় বাসিন্দারাও অপেক্ষা করে থাকেন এই দুই ক্লাবের খেলা দেখার জন্য। এ বার জিতবে কে? দ্য রয়াল না সেইলিং ক্লাব? তা নিয়ে চর্চাও কম হয় না।
ক্রিকেটের সব নিয়ম মেনেই হয় খেলা। যতক্ষণ না ঢেউ এসে গোটা সৈকত ডুবিয়ে দিচ্ছে, ততক্ষণ খেলা চলতে থাকে। শুধু যুবকরা নন, অংশগ্রহণ করতে পারেন বয়স্করাও। সমুদ্র যখন ব্রামবল ব্যাঙ্ক পুরো ডুবিয়ে দেয় আম্পায়ার খেলার ইতি ঘোষণা করেন। এই ম্যাচের স্কোরকার্ড যাই বলুক না কেন, দিনের শেষ দু’দলকেই ‘জয়ী’ ঘোষণা করা হয়। কিন্তু সমর্থকরা এই প্রত্যাশা নিয়ে বাড়ি ফেরেন, যে তাঁর প্রিয় দল এগিয়ে ছিল।
দিনের শেষে আবার দুই ক্লাবের খেলোয়াড়রা নৌকা করে ফিরে যান বাড়ির দিকে। এ বছর ১৮ সেপ্টেম্বরেও অনুষ্ঠিত হয়েছিল ক্রিকেট ম্যাচ। এক নজরে দেখে নিন ৬০ বছর ধরে চলা এমন ঐতিহাসিক ক্রিকেট ম্যাচের কিছু দৃশ্য।
প্রতি বছর সেপ্টেম্বরে ইংল্যান্ডের সাউদাম্পটনের ব্রামবল ব্যাঙ্ক সমুদ্র সৈকতে অনুষ্ঠিত হয় একটি ক্রিকেট ম্যাচ। হাম্বলের দ্য রয়াল সাউদার্ন ইয়াচ ক্লাব বনাম আইসেল উইটের আইল্যান্ড সেইলিং ক্লাব। ইংল্যান্ডের অন্যান্য ক্রিকেট ম্যাচের মতো নয় এই ম্যাচ। এই ম্যাচের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। আইল অব উইটের পার্খার্স্ট সংশোধনাগারের আসামীরা প্রথম ব্রামবল ব্যাঙ্কে ক্রিকেট খেলা শুরু করেন ১৯৫০ সালে। সে সময় জেলের অফিসাররা মনে করেছিলেন এঁরা কোনও দিন পালিয়ে যাবে না। তাই তাঁদের খেলার অনুমতি দিয়েছিলেন অফিসাররা। সেই সময় থেকে প্রতি বছর সেপ্টেম্বর মাসে এই ক্রিকেট খেলা হয়ে আসছে। প্রতি বছর নৌকা করে এসে এখানে জড়ো হন দু’দলের খেলোয়াড়রা। স্থানীয় বাসিন্দারাও অপেক্ষা করে থাকেন এই দুই ক্লাবের খেলা দেখার জন্য। এ বার জিতবে কে? দ্য রয়াল না সেইলিং ক্লাব? তা নিয়ে চর্চাও কম হয় না।
ক্রিকেটের সব নিয়ম মেনেই হয় খেলা। যতক্ষণ না ঢেউ এসে গোটা সৈকত ডুবিয়ে দিচ্ছে, ততক্ষণ খেলা চলতে থাকে। শুধু যুবকরা নন, অংশগ্রহণ করতে পারেন বয়স্করাও। সমুদ্র যখন ব্রামবল ব্যাঙ্ক পুরো ডুবিয়ে দেয় আম্পায়ার খেলার ইতি ঘোষণা করেন। এই ম্যাচের স্কোরকার্ড যাই বলুক না কেন, দিনের শেষ দু’দলকেই ‘জয়ী’ ঘোষণা করা হয়। কিন্তু সমর্থকরা এই প্রত্যাশা নিয়ে বাড়ি ফেরেন, যে তাঁর প্রিয় দল এগিয়ে ছিল।
দিনের শেষে আবার দুই ক্লাবের খেলোয়াড়রা নৌকা করে ফিরে যান বাড়ির দিকে। এ বছর ১৮ সেপ্টেম্বরেও অনুষ্ঠিত হয়েছিল ক্রিকেট ম্যাচ। এক নজরে দেখে নিন ৬০ বছর ধরে চলা এমন ঐতিহাসিক ক্রিকেট ম্যাচের কিছু দৃশ্য।
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়