কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
রাজধানীর উইলস লিটল ফ্লাওয়ার স্কুল অ্যান্ড কলেজের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী
সুরাইয়া আক্তার রিশার (১৪) সন্দেহভাজন হত্যাকারী ওবায়দুল খানের ৬ দিনের
রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকা মহানগর হাকিম দেলোয়ার হোসেনের আদালত তার রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রমনা মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক আলী হোসেন ওবায়দুলের ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত তার ৬ দিনের রিমান্ডের আদেশ দেন।
বুধবার সকালে নীলফামারী থেকে ওবায়দুলকে গ্রেপ্তার করার পর ঢাকায় আনা হয়।
গত ২৪ আগস্ট দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে স্কুলের সামনে ফুটওভারব্রিজের নিচে রক্তাক্ত অবস্থায় রিশাকে পাওয়া যায়। স্কুলের শিক্ষার্থীরা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। ঘটনার পরদিন রিশার মা বাদী হয়ে ওবায়দুলকে একমাত্র আসামি করে রমনা থানায় মামলা করেন।
গত ২৮ আগস্ট সকালে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রিশার মৃত্যু হয়।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, ছয় মাস আগে মায়ের (তানিয়া হোসেন) সঙ্গে ইস্টার্ন মল্লিকা শপিং কমপ্লেক্সে বৈশাখী টেইলার্সে যায় রিশা। সেখানে একটি ড্রেস সেলাই করতে দেয়।
দোকানের রিসিটে বাসার ঠিকানা ও মোবাইল ফোন নম্বর দেওয়া হয়। রিসিট থেকে মোবাইল ফোন নম্বর নিয়ে ওবায়দুল ফোনে রিশাকে বিরক্ত করত। স্কুলে যাতায়াত করার সময় রিশাকে উত্ত্যক্ত করত।
রিশার বাবার নাম রমজান আলী। তিনি পেশায় একজন ব্যবসায়ী। পুরান ঢাকায় সিদ্দিক বাজারে ১০৪ নম্বর বাড়িতে তারা থাকেন।
বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকা মহানগর হাকিম দেলোয়ার হোসেনের আদালত তার রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রমনা মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক আলী হোসেন ওবায়দুলের ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত তার ৬ দিনের রিমান্ডের আদেশ দেন।
বুধবার সকালে নীলফামারী থেকে ওবায়দুলকে গ্রেপ্তার করার পর ঢাকায় আনা হয়।
গত ২৪ আগস্ট দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে স্কুলের সামনে ফুটওভারব্রিজের নিচে রক্তাক্ত অবস্থায় রিশাকে পাওয়া যায়। স্কুলের শিক্ষার্থীরা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। ঘটনার পরদিন রিশার মা বাদী হয়ে ওবায়দুলকে একমাত্র আসামি করে রমনা থানায় মামলা করেন।
গত ২৮ আগস্ট সকালে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রিশার মৃত্যু হয়।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, ছয় মাস আগে মায়ের (তানিয়া হোসেন) সঙ্গে ইস্টার্ন মল্লিকা শপিং কমপ্লেক্সে বৈশাখী টেইলার্সে যায় রিশা। সেখানে একটি ড্রেস সেলাই করতে দেয়।
দোকানের রিসিটে বাসার ঠিকানা ও মোবাইল ফোন নম্বর দেওয়া হয়। রিসিট থেকে মোবাইল ফোন নম্বর নিয়ে ওবায়দুল ফোনে রিশাকে বিরক্ত করত। স্কুলে যাতায়াত করার সময় রিশাকে উত্ত্যক্ত করত।
রিশার বাবার নাম রমজান আলী। তিনি পেশায় একজন ব্যবসায়ী। পুরান ঢাকায় সিদ্দিক বাজারে ১০৪ নম্বর বাড়িতে তারা থাকেন।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়