বেনাপোল প্রতিনিধি:
প্রেমে পড়লে নাকি অন্ধ হয়ে যায় মানুষ। তবে দুই যুগল প্রেমে অন্ধ হয়ে
প্রেমিকাদের নিয়ে অবৈধভাবে ভারত থেকে পালিয়ে এসেছিলেন বাংলাদেশে। তবে ভাগ্য
সুপ্রসন্ন হয়নি তাদের। বাংলাদেশে এসে ধরা পড়েন আইন শৃঙ্খলা বাহিনির হাতে।
এরপর আইনের ম্যারপ্যাচে দীর্ঘ এক বছর কাটিয়েছেন বাংলাদেশের কারাগারে। অবশেষে প্রেমিকাদের বাংলাদেশে রেখেই নিজ দেশে ফিরে গেছেন ওই দুই কিশোর।
সোমবার বিকালে বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশ 'ট্রাভেল পারমিটের' মাধ্যমে ভারতের পেট্রাপোল পুলিশের কাছে তাদের হস্তান্তর করেন।
এ দুই ভারতীয় প্রেমিক হচ্ছেন- ভারতের উত্তর ২৪ পরগনার জেলার হাবড়া এলাকার শালুয়া গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে আমিনুল ইসলাম (১৫) ও একই এলাকার ক্ষিতিশ বিশ্বাসের ছেলে অপরুপ বিশ্বাস (১৭)।
যশোর কিশোর সংশোধনী কেন্দ্রের কাউন্সিলর মুশফিকুর রহমান জানান, দীর্ঘ আইনি প্রক্রিয়া শেষে সোমবার বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনের ফার্স্ট সেক্রেটারি রমাকান্ত গুপ্ত যশোর সংশোধনী কেন্দ্র থেকে নিজ জিম্মায় নেন তাদের।
বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ পেট্রাপোল পুলিশের হাতে হস্তান্তর করার পর তাদেরকে অভিভাবকদের হাতে তুলে দেন সে দেশের পুলিশ।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনের ফার্স্ট সেক্রেটারি রমাকান্ত গুপ্তা, সেকেন্ড সেক্রেটারি মানস স্মৃতি, জেলা পুলিশ সুপার ভাস্কর সাহা, সংশোধনী কেন্দ্রের সহকারী পরিচালক শাহবুদ্দিন আহমেদ, রাইটস যশোরের নির্বাহী পরিচালক বিনয় কৃষ্ণ মল্লিক প্রমুখ।
রাইটস যশোরের নির্বাহী পরিচালক বিনয় কৃষ্ণ মল্লিক জানান, গত বছর ২৪ আগস্ট এ দুই কিশোর ও দুই কিশোরী পালিয়ে সীমান্তের অবৈধ পথে বাংলাদেশে আসে। পরে তারা খুলনার সোনাডাঙ্গা থানা পুলিশের হাতে ধরা পড়ে।
অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে পুলিশ তাদেরকে আটক করে আদালতে সোপর্দ করে। আদালত দুই কিশোরকে যশোর কিশোর সংশোধনী কেন্দ্রে ও কিশোরী দুইজনকে গাজীপুরের কিশোরী সংশোধনী কেন্দ্রে পাঠায়। আইনি প্রক্রিয়া শেষ না হওয়ায় দুই কিশোরী দেশে ফিরতে পারেনি।
এরপর আইনের ম্যারপ্যাচে দীর্ঘ এক বছর কাটিয়েছেন বাংলাদেশের কারাগারে। অবশেষে প্রেমিকাদের বাংলাদেশে রেখেই নিজ দেশে ফিরে গেছেন ওই দুই কিশোর।
সোমবার বিকালে বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশ 'ট্রাভেল পারমিটের' মাধ্যমে ভারতের পেট্রাপোল পুলিশের কাছে তাদের হস্তান্তর করেন।
এ দুই ভারতীয় প্রেমিক হচ্ছেন- ভারতের উত্তর ২৪ পরগনার জেলার হাবড়া এলাকার শালুয়া গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে আমিনুল ইসলাম (১৫) ও একই এলাকার ক্ষিতিশ বিশ্বাসের ছেলে অপরুপ বিশ্বাস (১৭)।
যশোর কিশোর সংশোধনী কেন্দ্রের কাউন্সিলর মুশফিকুর রহমান জানান, দীর্ঘ আইনি প্রক্রিয়া শেষে সোমবার বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনের ফার্স্ট সেক্রেটারি রমাকান্ত গুপ্ত যশোর সংশোধনী কেন্দ্র থেকে নিজ জিম্মায় নেন তাদের।
বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ পেট্রাপোল পুলিশের হাতে হস্তান্তর করার পর তাদেরকে অভিভাবকদের হাতে তুলে দেন সে দেশের পুলিশ।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনের ফার্স্ট সেক্রেটারি রমাকান্ত গুপ্তা, সেকেন্ড সেক্রেটারি মানস স্মৃতি, জেলা পুলিশ সুপার ভাস্কর সাহা, সংশোধনী কেন্দ্রের সহকারী পরিচালক শাহবুদ্দিন আহমেদ, রাইটস যশোরের নির্বাহী পরিচালক বিনয় কৃষ্ণ মল্লিক প্রমুখ।
রাইটস যশোরের নির্বাহী পরিচালক বিনয় কৃষ্ণ মল্লিক জানান, গত বছর ২৪ আগস্ট এ দুই কিশোর ও দুই কিশোরী পালিয়ে সীমান্তের অবৈধ পথে বাংলাদেশে আসে। পরে তারা খুলনার সোনাডাঙ্গা থানা পুলিশের হাতে ধরা পড়ে।
অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে পুলিশ তাদেরকে আটক করে আদালতে সোপর্দ করে। আদালত দুই কিশোরকে যশোর কিশোর সংশোধনী কেন্দ্রে ও কিশোরী দুইজনকে গাজীপুরের কিশোরী সংশোধনী কেন্দ্রে পাঠায়। আইনি প্রক্রিয়া শেষ না হওয়ায় দুই কিশোরী দেশে ফিরতে পারেনি।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়