কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
প্রধানমন্ত্রীর তথ্য-প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন,
স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর খুনিদের শুধু রক্ষাই করেননি। বরং এই
হত্যাকারীদের যেন কখনও বিচার করা না যায়, সেজন্য তিনি সামরিক আইনের অধীনে
ইন্ডেমনিটি (দায়মুক্তি) অধ্যাদেশ পাস করেন। তাদের বিভিন্ন কূটনৈতিক পদ দিয়ে
তিনি পুরস্কৃতও করেন। জয় তার ফেসবুক পেজে এ কথা লিখেছেন।
তিনি স্ট্যাটাসে বলেন, ‘৪১ বছর আগে আজকের (১৫ আগস্ট) এ দিনে আমার পরিবারের অধিকাংশ সদস্যকে হত্যা করা হয়। হত্যাকারীরা এতোই নিষ্ঠুর ছিলো যে, তারা আমার মামীদের এবং ১০ বছর বয়সের মামাকেও রেহাই দেয়নি।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘আমার নানা ছাড়া বাকি সবাইকে চিহ্নিত করা ছাড়াই বনানী কবরস্থানে দাফন করা হয়। হত্যাকারীরা ছিলো একেবারে জঘন্য।’
জয় বলেন, ‘আমার মা এবং খালার কথা চিন্তা করুন। যখন এ ঘটনা ঘটে তখন তারা অবকাশ কাটাতে দূরে ছিলেন। তারা সব হারিয়েছেন এবং স্বদেশেও ফিরতে পারছিলেন না।’
প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি উপদেষ্টা আরও লিখেছেন, সবচেয়ে খারাপ ছিলো যে, বার্তা পাওয়ার পর সে সময় তারা নিশ্চিতভাবে এও জানতেন না যে, কেউ একজন, এমনকি তাদের ছোট ভাইটি বেঁচে আছেন কি নেই।
তিনি বলেন, ‘অনুগ্রহ করে সবাই আমার সঙ্গে স্মরণ করুন বঙ্গবন্ধু ও আমার পুরো পরিবারকে।’
তিনি স্ট্যাটাসে বলেন, ‘৪১ বছর আগে আজকের (১৫ আগস্ট) এ দিনে আমার পরিবারের অধিকাংশ সদস্যকে হত্যা করা হয়। হত্যাকারীরা এতোই নিষ্ঠুর ছিলো যে, তারা আমার মামীদের এবং ১০ বছর বয়সের মামাকেও রেহাই দেয়নি।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘আমার নানা ছাড়া বাকি সবাইকে চিহ্নিত করা ছাড়াই বনানী কবরস্থানে দাফন করা হয়। হত্যাকারীরা ছিলো একেবারে জঘন্য।’
জয় বলেন, ‘আমার মা এবং খালার কথা চিন্তা করুন। যখন এ ঘটনা ঘটে তখন তারা অবকাশ কাটাতে দূরে ছিলেন। তারা সব হারিয়েছেন এবং স্বদেশেও ফিরতে পারছিলেন না।’
প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি উপদেষ্টা আরও লিখেছেন, সবচেয়ে খারাপ ছিলো যে, বার্তা পাওয়ার পর সে সময় তারা নিশ্চিতভাবে এও জানতেন না যে, কেউ একজন, এমনকি তাদের ছোট ভাইটি বেঁচে আছেন কি নেই।
তিনি বলেন, ‘অনুগ্রহ করে সবাই আমার সঙ্গে স্মরণ করুন বঙ্গবন্ধু ও আমার পুরো পরিবারকে।’
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়