কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:সকালে উঠে কাঠবাদাম খাওয়ার পরামর্শ অনেক ডায়েটিশিয়ানই দিয়ে থাকেন। কখনও
সারা রাত ভিজিয়ে, কখনও বা বেটে দুধ দিয়ে অথবা ওটমিলের সঙ্গে মিশিয়ে
কাঠবাদাম খাওয়ার পরামর্শ দেন। অনেক রকম ভাবেই খেতে পারেন।
শুধু কাঁচা নয়, কাঠবাদামের তেল বা আমন্ড বাটারও অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর। প্রতিদিন কাঠবাদাম খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমবে।
হার্ট: মনো স্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, ম্যাগনেশিয়াম, কপার, ম্যাঙ্গানিজ, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম থাকায় হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে কাঠবাদাম।
মস্তিষ্কের দেখভাল: রাইবোফ্লোভিন ও এল-কারনাইটিন থাকার কারণে মস্তিষ্কে স্নায়ুর কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে কাঠবাদাম।
ত্বক: কাঠবাদামে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ই ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট থাকায় ত্বক ভাল রাখতে ও উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে।
ডায়াবেটিস: কাঠবাদামের মধ্যে থাকা মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। ফলে ডায়াবেটিসের সম্ভাবনা কমে।
ওজন: কাঠবাদামে রয়েছে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ও ডায়েটারি ফাইবার। ফলে এটি খেলে অনেক ক্ষণ পেট ভরা থাকে। তাই ওজন কমাতে সাহায্য করে আমন্ড।
প্রয়োজনীয় উপাদান শোষণ: কাঠবাদাম শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ফ্যাটের জোগান দেয়। ফলে ভিটামিন এ ও ই-এর মতো প্রয়োজনীয় ফ্যাট সলিউবল ভিটামিন শোষিত হয় ও শরীরের পিএইচ মাত্রা বজায় থাকে।
হজম: স্বাস্থ্যকর ফ্যাট থাকার পাশাপাশি বেশ কিছু প্রোবায়টিক উপাদান রয়েছে কাঠবাদামে যা হজমে সাহায্য করে। ডিটক্সিফিকেশনে সাহায্য করে শরীরে ব্যাকটেরিয়ার প্রভাব কমায়।
দাঁত ও হাড়: কাঠবাদামের মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণ ম্যাগনেশিয়াম ও ফসফরাস। যা দাঁত ও হাড়ের ক্ষয় রুখতে ও স্বাস্থ্য ভাল রাখতে সাহায্য করে।
শুধু কাঁচা নয়, কাঠবাদামের তেল বা আমন্ড বাটারও অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর। প্রতিদিন কাঠবাদাম খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমবে।
হার্ট: মনো স্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, ম্যাগনেশিয়াম, কপার, ম্যাঙ্গানিজ, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম থাকায় হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে কাঠবাদাম।
মস্তিষ্কের দেখভাল: রাইবোফ্লোভিন ও এল-কারনাইটিন থাকার কারণে মস্তিষ্কে স্নায়ুর কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে কাঠবাদাম।
ত্বক: কাঠবাদামে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ই ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট থাকায় ত্বক ভাল রাখতে ও উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে।
ডায়াবেটিস: কাঠবাদামের মধ্যে থাকা মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। ফলে ডায়াবেটিসের সম্ভাবনা কমে।
ওজন: কাঠবাদামে রয়েছে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ও ডায়েটারি ফাইবার। ফলে এটি খেলে অনেক ক্ষণ পেট ভরা থাকে। তাই ওজন কমাতে সাহায্য করে আমন্ড।
প্রয়োজনীয় উপাদান শোষণ: কাঠবাদাম শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ফ্যাটের জোগান দেয়। ফলে ভিটামিন এ ও ই-এর মতো প্রয়োজনীয় ফ্যাট সলিউবল ভিটামিন শোষিত হয় ও শরীরের পিএইচ মাত্রা বজায় থাকে।
হজম: স্বাস্থ্যকর ফ্যাট থাকার পাশাপাশি বেশ কিছু প্রোবায়টিক উপাদান রয়েছে কাঠবাদামে যা হজমে সাহায্য করে। ডিটক্সিফিকেশনে সাহায্য করে শরীরে ব্যাকটেরিয়ার প্রভাব কমায়।
দাঁত ও হাড়: কাঠবাদামের মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণ ম্যাগনেশিয়াম ও ফসফরাস। যা দাঁত ও হাড়ের ক্ষয় রুখতে ও স্বাস্থ্য ভাল রাখতে সাহায্য করে।
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়