কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: রোববার
দুপুরে ছাদে আটকে পড়া ১২ জনের মধ্যে নয়জনকে উদ্ধারের কথা ফায়ার সার্ভিসের
পক্ষ থেকে জানানো হলেও বিকালে আরও ১১ জনকে উদ্ধারের খবর দেন উদ্ধার কাজের
প্রধান সমন্বয়ক ফায়ার সার্ভিসের উপ পরিচালক মিজানুর রহমান। বিকালে একজন
নারীসহ ১১ জনকে লিফটে করে নিরাপদে নামিয়ে আনা হয় বলে জানান তিনি।
তিনি বলেন, “ভবনের ছাদ বড় হওয়ায় সেখানে আটকা পড়াদের সংখ্যা প্রথমে নিরুপণ করা যায়নি। তবে তারা নিরাপদেই ছিলেন।”
এর আগে বিকাল পৌনে ৫টার দিকে বসুন্ধরা গ্রুপের হেড অব মার্কেটিং জসীম উদ্দিন সাংবাদিকদের বলেন, “১১ জন আটকা ছিল। তাদের সুস্থভাবে উদ্ধার করা হয়েছে। তারা সবাই বসুন্ধরার কর্মী।”
বেলা সোয়া ১টার দিকে আগুন কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এলেও সন্ধ্যা পর্যন্ত তা পুরোপুরি নেভানো সম্ভব হয়নি। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হননি বলেও অগ্নি নির্বাপক বাহিনীর কর্মকর্তারা জানান।
বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সের ইনচার্জ টিআইএম লতিফুল হোসেন সন্ধ্যায় সাংবাদিকদের বলেন, “আগুনে লেভেল-৬ এর সি ব্লকের প্রায় একশ দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে আমরা ধারণা করছি। এর মধ্যে ৬/৭টি দোকান সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।”
ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তারা জানান, বেলা ১১টার দিকে আগুনের খবর পেয়ে তাদের বেশ কয়েকটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যায়। আতঙ্কিত হয়ে ভবনটি থেকে ক্রেতা-বিক্রেতাদের দ্রুত বেরিয়ে আসতে দেখা যায় সে সময়।
সন্ধ্যা ৬টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেশনস) মেজর শাকিল নেওয়াজ বলেন, “আগুন এখনও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসে নাই। তবে আমরা আগুনের ব্যাপ্তি ছোট করে এনেছি। কতক্ষণে পুরোপুরি নেভানো যাবে তা বলা যাচ্ছে না।”
এর কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত দোকানের দরজা ও শাটারের পাশে থাকা রাবার ও প্লাস্টিক গলে যাওয়ায় সেগুলো খোলা যাচ্ছে না। সে কারণে কাজ এগিয়ে নিতে বেশি সময় লাগছে।
তিনি বলেন, “ভবনের ছাদ বড় হওয়ায় সেখানে আটকা পড়াদের সংখ্যা প্রথমে নিরুপণ করা যায়নি। তবে তারা নিরাপদেই ছিলেন।”
এর আগে বিকাল পৌনে ৫টার দিকে বসুন্ধরা গ্রুপের হেড অব মার্কেটিং জসীম উদ্দিন সাংবাদিকদের বলেন, “১১ জন আটকা ছিল। তাদের সুস্থভাবে উদ্ধার করা হয়েছে। তারা সবাই বসুন্ধরার কর্মী।”
বেলা সোয়া ১টার দিকে আগুন কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এলেও সন্ধ্যা পর্যন্ত তা পুরোপুরি নেভানো সম্ভব হয়নি। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হননি বলেও অগ্নি নির্বাপক বাহিনীর কর্মকর্তারা জানান।
বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সের ইনচার্জ টিআইএম লতিফুল হোসেন সন্ধ্যায় সাংবাদিকদের বলেন, “আগুনে লেভেল-৬ এর সি ব্লকের প্রায় একশ দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে আমরা ধারণা করছি। এর মধ্যে ৬/৭টি দোকান সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।”
ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তারা জানান, বেলা ১১টার দিকে আগুনের খবর পেয়ে তাদের বেশ কয়েকটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যায়। আতঙ্কিত হয়ে ভবনটি থেকে ক্রেতা-বিক্রেতাদের দ্রুত বেরিয়ে আসতে দেখা যায় সে সময়।
সন্ধ্যা ৬টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেশনস) মেজর শাকিল নেওয়াজ বলেন, “আগুন এখনও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসে নাই। তবে আমরা আগুনের ব্যাপ্তি ছোট করে এনেছি। কতক্ষণে পুরোপুরি নেভানো যাবে তা বলা যাচ্ছে না।”
এর কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত দোকানের দরজা ও শাটারের পাশে থাকা রাবার ও প্লাস্টিক গলে যাওয়ায় সেগুলো খোলা যাচ্ছে না। সে কারণে কাজ এগিয়ে নিতে বেশি সময় লাগছে।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়