কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জনমত জরিপে পিছিয়ে এবং আয়কর রির্টান
প্রকাশ না করায় সমালোচনার মুখে থাকা রিপাবলিকান দলের ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তার
সমর্থকেরা এবার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী হিলারি ক্লিনটনের স্বাস্থ্য নিয়ে
তীব্র আক্রমণ শুরু করেছেন। ট্রাম্পের দাবি, প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালনের
মতো যথেষ্ট ভালো স্বাস্থ্য হিলারির নেই।
এছাড়া ইন্টারনেটেও হিলারির স্বাস্থ্য নিয়ে ষড়যন্ত্রমূলক তথ্য প্রচার করা হচ্ছে। সেখানে বলা হচ্ছে, হিলারির সম্ভবত ব্রেইন টিউমার, পারকিনসন্স কিংবা ডিমেনশিয়া হয়েছে।
হিলারির চেয়ে ১৬ মাস বড় ট্রাম্প(৭০) ছড়াচ্ছেন, হিলারি শারীরিক ও মানসিকভাবে প্রেসিডেন্ট হওয়ার যোগ্য নন। সপ্তাহান্তে এক টুইট বার্তায় ট্রাম্প বলেন, ‘হিলারি কোথায়? ঘুমুচ্ছে!!!’
গত সপ্তাহে ট্রাম্প আইওয়ায় ভোটারদের বলেন, প্রেসিডেন্ট হওয়ার মতো যথেষ্ট শক্তি হিলারির নেই। অন্য এক অনুষ্ঠানে ট্রাম্প বলেন, আইএসআইএস কিংবা এ ধরণের শত্রু মোকাবেলার মতো যথেষ্ট শারীরিক ও মানসিক সামর্থ্য হিলারির নেই।
এদিকে নিউইয়র্কের সাবেক মেয়র ও ট্রাম্পের সমর্থক রাডি গুলিয়ানি সোমবার ফক্স নিউজকে হিলারির ওপর আক্রমণ তীব্র করে বলেন, হিলারি ক্লান্ত, তাকে অসুস্থ দেখায়। তিনি আরো বলেন, অনলাইনে যান। ‘হিলারি ক্লিনটন অসুস্থ’ শিরোনামে ভিডিও দেখুন।
এছাড়া ট্রাম্পের নারী মুখপাত্র ক্যাটরিনা পিয়েরসন গত সপ্তাহে হিলারির কথা জড়িয়ে যাওয়ার সমস্যা রয়েছে বলে জানান। যদিও ক্যাটরিনা কোন ডাক্তার নন।
এদিকে হিলারির স্বাস্থ্য সমস্যা থাকার কথা অস্বীকার করে ‘টিম ক্লিনটন’ ২০১৫ সালের জুলাই মাসের ডাক্তারের দেয়া একটি চিঠি প্রকাশ করেছে। সেখানে তার স্বাস্থ্য চমৎকার বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
তবে হিলারির স্বাস্থ্য সমস্যার ষড়যন্ত্র তত্ত্বের মূল নিহিত রয়েছে ২০১২ সালের একটি ঘটনার কারণে। পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনের শেষ পর্যায়ে এসে তিনি পাকস্থলীর ভাইরাসে আক্রান্ত হন এবং পানিশূণ্যতা থেকে অজ্ঞান হয়ে পড়েন। ওই সময়ে ডাক্তাররা জানান, তার মস্তিষ্কে রক্ত জমাট বেঁধেছে। তবে পরে পরীক্ষা নিরীক্ষায় সবকিছু স্বাভাবিক ধরা পড়ে। এছাড়া তার ক্যান্সার পরীক্ষার ফলাফলও স্বাভাবিক আসে।
উল্লেখ্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থীর স্বাস্থ্য নিয়ে বির্তক একটি বৈধ বিষয়।
সূত্র: বাসস
এছাড়া ইন্টারনেটেও হিলারির স্বাস্থ্য নিয়ে ষড়যন্ত্রমূলক তথ্য প্রচার করা হচ্ছে। সেখানে বলা হচ্ছে, হিলারির সম্ভবত ব্রেইন টিউমার, পারকিনসন্স কিংবা ডিমেনশিয়া হয়েছে।
হিলারির চেয়ে ১৬ মাস বড় ট্রাম্প(৭০) ছড়াচ্ছেন, হিলারি শারীরিক ও মানসিকভাবে প্রেসিডেন্ট হওয়ার যোগ্য নন। সপ্তাহান্তে এক টুইট বার্তায় ট্রাম্প বলেন, ‘হিলারি কোথায়? ঘুমুচ্ছে!!!’
গত সপ্তাহে ট্রাম্প আইওয়ায় ভোটারদের বলেন, প্রেসিডেন্ট হওয়ার মতো যথেষ্ট শক্তি হিলারির নেই। অন্য এক অনুষ্ঠানে ট্রাম্প বলেন, আইএসআইএস কিংবা এ ধরণের শত্রু মোকাবেলার মতো যথেষ্ট শারীরিক ও মানসিক সামর্থ্য হিলারির নেই।
এদিকে নিউইয়র্কের সাবেক মেয়র ও ট্রাম্পের সমর্থক রাডি গুলিয়ানি সোমবার ফক্স নিউজকে হিলারির ওপর আক্রমণ তীব্র করে বলেন, হিলারি ক্লান্ত, তাকে অসুস্থ দেখায়। তিনি আরো বলেন, অনলাইনে যান। ‘হিলারি ক্লিনটন অসুস্থ’ শিরোনামে ভিডিও দেখুন।
এছাড়া ট্রাম্পের নারী মুখপাত্র ক্যাটরিনা পিয়েরসন গত সপ্তাহে হিলারির কথা জড়িয়ে যাওয়ার সমস্যা রয়েছে বলে জানান। যদিও ক্যাটরিনা কোন ডাক্তার নন।
এদিকে হিলারির স্বাস্থ্য সমস্যা থাকার কথা অস্বীকার করে ‘টিম ক্লিনটন’ ২০১৫ সালের জুলাই মাসের ডাক্তারের দেয়া একটি চিঠি প্রকাশ করেছে। সেখানে তার স্বাস্থ্য চমৎকার বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
তবে হিলারির স্বাস্থ্য সমস্যার ষড়যন্ত্র তত্ত্বের মূল নিহিত রয়েছে ২০১২ সালের একটি ঘটনার কারণে। পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনের শেষ পর্যায়ে এসে তিনি পাকস্থলীর ভাইরাসে আক্রান্ত হন এবং পানিশূণ্যতা থেকে অজ্ঞান হয়ে পড়েন। ওই সময়ে ডাক্তাররা জানান, তার মস্তিষ্কে রক্ত জমাট বেঁধেছে। তবে পরে পরীক্ষা নিরীক্ষায় সবকিছু স্বাভাবিক ধরা পড়ে। এছাড়া তার ক্যান্সার পরীক্ষার ফলাফলও স্বাভাবিক আসে।
উল্লেখ্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থীর স্বাস্থ্য নিয়ে বির্তক একটি বৈধ বিষয়।
সূত্র: বাসস
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়