কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: এই সবুজ চায়ের রয়েছে অসাধারণ কিছু গুণাগুণ। ওজন, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ অথবা ক্যানসারের ঝুঁকি কমানো ছাড়াও এর আছে অনেক গুণ।
ওষুধ হিসেবে সবুজ চা হাজার বছর ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। চীন দেশে এর উৎপত্তিস্থল হলেও বর্তমানে সারা বিশ্বেই এই চা উপকারিতার জন্য জনপ্রিয়তা পাচ্ছে।
সাধারণ চা আর সবুজ চায়ের মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে প্রক্রিয়াজাতকরণে। অন্যান্য চা তৈরি করতে ‘ফারমেনটেইশন’ বা গাঁজন প্রক্রিয়া চালানো হয়ে কিন্তু সবুজ চায়ের ক্ষেত্রে তা করা হয় না। ফলে অন্যান্য চা থেকে সবুজ চা'তে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান ও পলি-ফেনলস বেশি থাকে। তাই অন্যান্য চা থেকে সবুজ চায়ের উপকারিতা বেশি।
ওজন নিয়ন্ত্রণ করে
সবুজ চা হজম ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এর পলিফেনল শরীরের ফ্যাট অক্সিডেশন প্রক্রিয়াকে আরও কার্যকর করে খাবার থেকে ক্যালোরি তৈরি প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে
খাওয়ার পর রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ে, যা প্রত্যক্ষভাবে নিয়ন্ত্রণ করে এই সবুজ চা। ফলে দেহে অতিরিক্ত চর্বি জমতে পারে না
হৃদরোগ
বিজ্ঞানীদের মতে, সবুজ চা শরীরের প্রতিটি শিরায় কাজ করে। ফলে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক থাকে। তাই কোনো কারণে রক্ত চাপে পরিবর্তন হলেও কোন ধরনের ক্ষতি করে না। তাছাড়া এই চা রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না। ফলে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার সম্ভবনা অনেক কমে যায়।
খাদ্যনালীর ক্যনসার প্রতিরোধ করে
সবুজ চা খাদ্যনালীর ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। এছাড়াও ভালো কোষগুলোর কোনো ক্ষতি না করে সার্বিকভাবে ক্যানসারের কোষ নির্মূল করে।
কোলেস্টেরল কমায়
সবুজ চা শরীরের ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। পাশাপাশি প্রয়োজনীয় উপকারী কোলেস্টেরলের পরিমাণও বাড়ায়।
দাঁতের সুস্থতায়
সবুজ চায়ের 'ক্যাটেকাইন' নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মুখের ভিতরের বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস ধ্বংস করে। যা গলার ইনফেকশনসহ দাঁতের বিভিন্ন সমস্যা কমিয়ে আনে।
রক্তচাপ কমায়
নিয়মিত সবুজ চা পান করলে উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমে যায়।
হতাশা থেকে মুক্তি
প্রাকৃতিকভাবেই 'থিয়ানিন' নামের অ্যামাইনো এসিড চা পাতায় পাওয়া যায়। এই উপাদান দুঃশ্চিন্তা ও হতাশা কমাতে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত সবুজ চা পান করলে অবসাদ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
অ্যান্টি ভাইরাল ও অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল
চায়ের ক্যাটেকাইন উপাদান অ্যান্টি ভাইরাল ও অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল হিসেবে বেশ কার্যকর। ফলে ইনফ্লুয়েঞ্জা থেকে ক্যানসার পর্যন্ত সব রকমের রোগের প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে অনেক রোগ বিস্তারেও বাধা দেয় সবুজ চা।
ত্বকের যত্ন
মুখে বয়সের ছাপ ও বলিরেখা দূর করতে সবুজ চায়ের জুড়ি নেই। এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামাটরি উপাদান ত্বকে বলিরেখা পড়তে দেয় না। তাছাড়া এটি ত্বকের রোদে পোড়াভাব কমাতে ও ব্ল্যাক হেডস দূর করতে সাহায্য করে।
ওষুধ হিসেবে সবুজ চা হাজার বছর ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। চীন দেশে এর উৎপত্তিস্থল হলেও বর্তমানে সারা বিশ্বেই এই চা উপকারিতার জন্য জনপ্রিয়তা পাচ্ছে।
সাধারণ চা আর সবুজ চায়ের মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে প্রক্রিয়াজাতকরণে। অন্যান্য চা তৈরি করতে ‘ফারমেনটেইশন’ বা গাঁজন প্রক্রিয়া চালানো হয়ে কিন্তু সবুজ চায়ের ক্ষেত্রে তা করা হয় না। ফলে অন্যান্য চা থেকে সবুজ চা'তে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান ও পলি-ফেনলস বেশি থাকে। তাই অন্যান্য চা থেকে সবুজ চায়ের উপকারিতা বেশি।
ওজন নিয়ন্ত্রণ করে
সবুজ চা হজম ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এর পলিফেনল শরীরের ফ্যাট অক্সিডেশন প্রক্রিয়াকে আরও কার্যকর করে খাবার থেকে ক্যালোরি তৈরি প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে
খাওয়ার পর রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ে, যা প্রত্যক্ষভাবে নিয়ন্ত্রণ করে এই সবুজ চা। ফলে দেহে অতিরিক্ত চর্বি জমতে পারে না
হৃদরোগ
বিজ্ঞানীদের মতে, সবুজ চা শরীরের প্রতিটি শিরায় কাজ করে। ফলে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক থাকে। তাই কোনো কারণে রক্ত চাপে পরিবর্তন হলেও কোন ধরনের ক্ষতি করে না। তাছাড়া এই চা রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না। ফলে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার সম্ভবনা অনেক কমে যায়।
খাদ্যনালীর ক্যনসার প্রতিরোধ করে
সবুজ চা খাদ্যনালীর ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। এছাড়াও ভালো কোষগুলোর কোনো ক্ষতি না করে সার্বিকভাবে ক্যানসারের কোষ নির্মূল করে।
কোলেস্টেরল কমায়
সবুজ চা শরীরের ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। পাশাপাশি প্রয়োজনীয় উপকারী কোলেস্টেরলের পরিমাণও বাড়ায়।
দাঁতের সুস্থতায়
সবুজ চায়ের 'ক্যাটেকাইন' নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মুখের ভিতরের বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস ধ্বংস করে। যা গলার ইনফেকশনসহ দাঁতের বিভিন্ন সমস্যা কমিয়ে আনে।
রক্তচাপ কমায়
নিয়মিত সবুজ চা পান করলে উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমে যায়।
হতাশা থেকে মুক্তি
প্রাকৃতিকভাবেই 'থিয়ানিন' নামের অ্যামাইনো এসিড চা পাতায় পাওয়া যায়। এই উপাদান দুঃশ্চিন্তা ও হতাশা কমাতে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত সবুজ চা পান করলে অবসাদ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
অ্যান্টি ভাইরাল ও অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল
চায়ের ক্যাটেকাইন উপাদান অ্যান্টি ভাইরাল ও অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল হিসেবে বেশ কার্যকর। ফলে ইনফ্লুয়েঞ্জা থেকে ক্যানসার পর্যন্ত সব রকমের রোগের প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে অনেক রোগ বিস্তারেও বাধা দেয় সবুজ চা।
ত্বকের যত্ন
মুখে বয়সের ছাপ ও বলিরেখা দূর করতে সবুজ চায়ের জুড়ি নেই। এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামাটরি উপাদান ত্বকে বলিরেখা পড়তে দেয় না। তাছাড়া এটি ত্বকের রোদে পোড়াভাব কমাতে ও ব্ল্যাক হেডস দূর করতে সাহায্য করে।
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়