কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
নিউইয়র্কের নর্থ শোর বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার
স্থানীয় সময় সকাল ৭টায় তিনি মারা যান বলে কবিপত্নী নীরা কাদরী জানিয়েছেন।
কবির বয়স হয়েছিল ৭৪ বছর। উচ্চ রক্তচাপ এবং জ্বর নিয়ে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় সাত দিন আগে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি। এরমধ্যে তার শারীরিক অবস্থার কিছুটা উন্নতি হয়েছিল বলে বুধবার জানিয়েছিলেন নীরা কাদরী।
চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে প্রবাসী সাংবাদিক আকবর হায়দার কিরণ জানান, কিডনির সমস্যায় ভুগছিলেন কবি। তার ওপর নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়েছিলেন তিনি।
পঞ্চাশ উত্তর বাংলা কবিতায় আধুনিক মনন ও জীবনবোধ সৃষ্টিতে যে কজন কবি উল্লেখযোগ্য তাদের মধ্য অন্যতম শহীদ কাদরী।
আধুনিক নাগরিক জীবনের সুখ-দুঃখ, প্রেম, স্বদেশচেতনার পাশাপাশি বিশ্ব-নাগরিক বোধের সম্মিলন ঘটে তার কবিতায়।
‘উত্তরাধিকার’, ‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’ এবং ‘কোথাও কোন ক্রন্দন নেই’ এই তিনটি কাব্যগ্রন্থ দিয়েই বাংলার জনপ্রিয় কবিদের একজন শহীদ কাদরী। ১৯৭৩ সালে বাংলা একাডেমি ও ২০১১ একুশে পদক পান তিনি।
১৯৭৮ সালের পর থেকেই বাংলাদেশের বাইরে কবি। জার্মান, ইংল্যান্ড হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী হন তিনি।
কবির বয়স হয়েছিল ৭৪ বছর। উচ্চ রক্তচাপ এবং জ্বর নিয়ে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় সাত দিন আগে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি। এরমধ্যে তার শারীরিক অবস্থার কিছুটা উন্নতি হয়েছিল বলে বুধবার জানিয়েছিলেন নীরা কাদরী।
চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে প্রবাসী সাংবাদিক আকবর হায়দার কিরণ জানান, কিডনির সমস্যায় ভুগছিলেন কবি। তার ওপর নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়েছিলেন তিনি।
পঞ্চাশ উত্তর বাংলা কবিতায় আধুনিক মনন ও জীবনবোধ সৃষ্টিতে যে কজন কবি উল্লেখযোগ্য তাদের মধ্য অন্যতম শহীদ কাদরী।
আধুনিক নাগরিক জীবনের সুখ-দুঃখ, প্রেম, স্বদেশচেতনার পাশাপাশি বিশ্ব-নাগরিক বোধের সম্মিলন ঘটে তার কবিতায়।
‘উত্তরাধিকার’, ‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’ এবং ‘কোথাও কোন ক্রন্দন নেই’ এই তিনটি কাব্যগ্রন্থ দিয়েই বাংলার জনপ্রিয় কবিদের একজন শহীদ কাদরী। ১৯৭৩ সালে বাংলা একাডেমি ও ২০১১ একুশে পদক পান তিনি।
১৯৭৮ সালের পর থেকেই বাংলাদেশের বাইরে কবি। জার্মান, ইংল্যান্ড হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী হন তিনি।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়