কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: ১৯৭২
সালের ২৬ জানুয়ারি ঘটেছিল এক ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনায় ডনেল ডগলাস ডি সি-৯-৩২
বিমানটি ৩৩,৩৩০ ফুট উপর থেকে বিধ্বস্ত হয়ে বিমানটি নীচে পড়ে যায়। দুর্ঘটনায়
বিমানে থাকা ২৭ জন মারা যান। কিন্তু একমাত্র বেঁচে যান ভুলোভিচ।
সার্বিয়ার ভেসনা ভুলোভিচ ২৩ বছর ধরে চাকরি করেন বিমানকর্মী হিসেবে। সেদিন, ডনেল ডগলাস ডি সি-৯-৩২ বিমানটিতে ডিউটি ছিল অন্য এক যুবতীর। যার নামও ছিল ভেসনার নামের সঙ্গে পুরো মিল- 'ভেসনা'। কিন্তু ভুল করে ভেসনা ভুলোভিচই কাজে যোগ দেন ঐ বিমানে।
আর কাজে যোগ দিয়েই ভেসনা ভুলোভিচের জীবনে ঘটে গেল এক অবিস্মরণীয় ঘটনা।
আকাশ থেকে ৩৩,৩৩০ ফুট নীচে পড়েও অবিশ্বাস্যভাবে প্রাণে বেঁচে যাওয়া ভেসনা ভুলোভিচকে উদ্ধার করেন ব্রুনো হেঙ্কে।
ব্রুনো হেঙ্কে বলেন, 'ভুলোভিচ ছিলেন ভেঙে যাওয়া বিমানের ঠিক মাঝামাঝি। উইংয়ের ঠিক ওপরেই। তার দেহ ছিল আরেকটি মৃতদেহের ঠিক নীচে। এই অবস্থায় তাকে উদ্ধার করা হয়।'
উদ্ধারের পর ১৬ মাস কেটেছিল হাসপাতালে। আর তার মধ্যে ২৭ দিন কোমায় আচ্ছন্ন ছিলেন তিনি। প্রায় জীবন্মৃত অবস্থা থেকে ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে ওঠেন।
সুস্থ হওয়ার পরে পুনরায় যোগ দেন সেই বিমান কোম্পানিতে। প্রথমদিকে ডেস্কে বসে কাজ করেন কিছুদিন। তারপর আবার ওড়া শুরু করেন। তিনি জানান, তার উড়তে ভালো লাগে।
সার্বিয়ার ভেসনা ভুলোভিচ ২৩ বছর ধরে চাকরি করেন বিমানকর্মী হিসেবে। সেদিন, ডনেল ডগলাস ডি সি-৯-৩২ বিমানটিতে ডিউটি ছিল অন্য এক যুবতীর। যার নামও ছিল ভেসনার নামের সঙ্গে পুরো মিল- 'ভেসনা'। কিন্তু ভুল করে ভেসনা ভুলোভিচই কাজে যোগ দেন ঐ বিমানে।
আর কাজে যোগ দিয়েই ভেসনা ভুলোভিচের জীবনে ঘটে গেল এক অবিস্মরণীয় ঘটনা।
আকাশ থেকে ৩৩,৩৩০ ফুট নীচে পড়েও অবিশ্বাস্যভাবে প্রাণে বেঁচে যাওয়া ভেসনা ভুলোভিচকে উদ্ধার করেন ব্রুনো হেঙ্কে।
ব্রুনো হেঙ্কে বলেন, 'ভুলোভিচ ছিলেন ভেঙে যাওয়া বিমানের ঠিক মাঝামাঝি। উইংয়ের ঠিক ওপরেই। তার দেহ ছিল আরেকটি মৃতদেহের ঠিক নীচে। এই অবস্থায় তাকে উদ্ধার করা হয়।'
উদ্ধারের পর ১৬ মাস কেটেছিল হাসপাতালে। আর তার মধ্যে ২৭ দিন কোমায় আচ্ছন্ন ছিলেন তিনি। প্রায় জীবন্মৃত অবস্থা থেকে ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে ওঠেন।
সুস্থ হওয়ার পরে পুনরায় যোগ দেন সেই বিমান কোম্পানিতে। প্রথমদিকে ডেস্কে বসে কাজ করেন কিছুদিন। তারপর আবার ওড়া শুরু করেন। তিনি জানান, তার উড়তে ভালো লাগে।
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়