কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
শুক্রবার রিও অলিম্পিকের ২০০ মিটার ইভেন্টেও স্বর্ণ পদক জয় করেছেন
জ্যামাইকান স্প্রিন্ট তারকা উসাইন বোল্ট। প্রথম কোন অ্যাথলেট হিসেবে টানা
তিন অলিম্পিকে স্প্রিন্টের দু’টি ব্যক্তিগত ইভেন্টে সোনা জয়ের রেকর্ড গড়া
এই জ্যামাইকান এখন নিজেকে সর্বকালের সেরা ক্রীড়াবিদদের আসনে জায়গা দেয়ার
অনুরোধ জানিয়েছেন। বিশ্বের এই দ্রুততম মানবের দাবী তাকে যেন পেলে, মোহাম্মদ
আলী ও মাইকেল ফেল্পসের পাসে স্থান দেয়া হয়।
শুক্রবার ২০০ মিটার ইভেন্টে স্বর্ণ জয় করার পর সংবাদ সম্মেলনে হাজির হয়ে বোল্ট বলেন, ‘আলী ও পেলেদের মত কিংবদন্তী হবার জন্য আমি সর্বাত্মক চেষ্টা করেছি। এখন আমি অপেক্ষায় আছি কাল আমাকে নিয়ে কি লিখেন সেটি দেখার জন্য। আমি দেখার অপেক্ষায় আছি সংবাদ মাধ্যমে আমার নামের পাশে কি খেতাব দেয়া হয়।’
বোল্ট বলেন, ‘আমি আমার পুরো খেলোয়াড়ী জীবনে এই মুহূর্তটির জন্য পরিশ্রম করে গেছি। একটাই প্রত্যাশা ছিল সবাই আমাকে সর্বকালের সেরাদের কাতারে বসাবে।’ বিশ্ব ও অলিম্পিকের ১৯টি পদক জয় করা
বোল্ট বলেন, ‘আমি নিজেকে প্রমাণ করেছি যে আমি কিংবদন্তী। এই লক্ষ্য নিয়েই আমি এখানে এসেছিলাম। এ কারণে এটিকে আমার জীবনের শেষ অলিম্পিক বলেও জানিয়ে দিয়েছি। এখন আমার প্রমাণের আর কিছু নেই। একজন ক্রীড়াবিদ হিসেবে অ্যাথলেটিকসে আটটি স্বর্ণ পদক জয় করাটা বিশাল ব্যাপার। এখন আমি নিজেকে সেরার আসনে প্রতিষ্ঠিত করে ফেলেছি। এরপর আর কিছুই করার নেই।’
সংবাদ সম্মেলনে ওঠে আসে ফেল্পসের বিষয়টি। অবসরের ঘোষণা দেয়ার পরও পুলে ফিরে নিজের নামের পাশে ২৩টি পদক লিখিয়ে নিয়েছেন মার্কিন সাঁতারু। আগামী রোববার গেমসের সমাপনি দিনে ৩০ বছর বয়সে পৌঁছতে যাওয়া বোল্ট দুই জনের মধ্যে কে শ্রেষ্ঠ অলিম্পিয়ান সেটি জানাতে অস্বীকৃতি জানিয়ে বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কিছুই বলতে পারবো না। কারণ সাঁতার ও ট্র্যাক সম্পূর্ণ আলাদা ইভেন্ট। তিনি প্রমাণ করেছেন যে, দ্বিধাহীনভাবে তিনিই সেরা। কারণ তিনি অনেকগুলো পদক জয় করেছেন। তার ক্রীড়ায় তিনি কর্তৃত্ব করেছেন। নিজ নিজ ইভেন্টে আমরা দু’জনই কিংবদন্তী।’
ডোপিং বিতর্কে যখন ক্রীড়াঙ্গনের অস্তিত্ব সংশয়ের মধ্যে পড়েছে, সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী মার্কিন অ্যাথলেট জস্টিন গ্যাটরিনের মত ব্যক্তি যেখানে দুইবার নিষিদ্ধ হয়েছেন, সেখানে পরিচ্ছন্ন থেকে সফলতার শীর্ষে আরোহন করছেন বোল্ট।
তিনি ডোপপাপীদের উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘আমি বিশ্বের কাছে প্রমাণ করেছি যে পরিষ্কার থেকে (নিষিদ্ধ উপাদান না নিয়ে) কেবল কঠোর পরিশ্রম আর দৃঢ় সংকল্প দিয়েই সফলতা পাওয়া যায়। আমি খেলাটিকে রোমাঞ্চকর করেছি, মানুষকে খেলাটা দেখতে আগ্রহী করেছি, আমি খেলাটিকে অন্য এক পর্যায়ে নিয়ে গেছি।’
বোল্ট ১৯.৭৮ সেকেন্ড সময় নিয়ে যেখানে সমাপ্তি রেখা অতিক্রম করেছেন সেখানে ২য় অবস্থান লাভ করা কানাডার আন্দ্রে ডি গ্রাস সময় নিয়েছেন ২০.২০ সেকেন্ড। তবে ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও ৭ বছর আগে বার্লিনে নিজের গড়া ১৯.১৯ সেকেন্ডের বিশ্ব রেকর্ডটি ভাঙ্গতে পারেননি বোল্ট।
এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমি জানতাম, রেকর্ড ভাঙ্গাটা কঠিন হবে, কারণ আমি যখন বাঁকটায় এলাম আমার পা দু’টি সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ‘শোন, আমরা আর বেশি জোরে দৌড়াচ্ছি না।’ তাই আমি পুরো খুশি ছিলাম না। কিন্তু আমি খুশি যে, সোনার পদকটি পেয়েছি। যার জন্য আমি এখানে এসেছি। আমার বয়স এখন আর ২১ নয়। আমি ক্রমেই বুড়িয়ে যাচ্ছি। সেই সঙ্গে আমার শরীরও।’
শুক্রবার ২০০ মিটার ইভেন্টে স্বর্ণ জয় করার পর সংবাদ সম্মেলনে হাজির হয়ে বোল্ট বলেন, ‘আলী ও পেলেদের মত কিংবদন্তী হবার জন্য আমি সর্বাত্মক চেষ্টা করেছি। এখন আমি অপেক্ষায় আছি কাল আমাকে নিয়ে কি লিখেন সেটি দেখার জন্য। আমি দেখার অপেক্ষায় আছি সংবাদ মাধ্যমে আমার নামের পাশে কি খেতাব দেয়া হয়।’
বোল্ট বলেন, ‘আমি আমার পুরো খেলোয়াড়ী জীবনে এই মুহূর্তটির জন্য পরিশ্রম করে গেছি। একটাই প্রত্যাশা ছিল সবাই আমাকে সর্বকালের সেরাদের কাতারে বসাবে।’ বিশ্ব ও অলিম্পিকের ১৯টি পদক জয় করা
বোল্ট বলেন, ‘আমি নিজেকে প্রমাণ করেছি যে আমি কিংবদন্তী। এই লক্ষ্য নিয়েই আমি এখানে এসেছিলাম। এ কারণে এটিকে আমার জীবনের শেষ অলিম্পিক বলেও জানিয়ে দিয়েছি। এখন আমার প্রমাণের আর কিছু নেই। একজন ক্রীড়াবিদ হিসেবে অ্যাথলেটিকসে আটটি স্বর্ণ পদক জয় করাটা বিশাল ব্যাপার। এখন আমি নিজেকে সেরার আসনে প্রতিষ্ঠিত করে ফেলেছি। এরপর আর কিছুই করার নেই।’
সংবাদ সম্মেলনে ওঠে আসে ফেল্পসের বিষয়টি। অবসরের ঘোষণা দেয়ার পরও পুলে ফিরে নিজের নামের পাশে ২৩টি পদক লিখিয়ে নিয়েছেন মার্কিন সাঁতারু। আগামী রোববার গেমসের সমাপনি দিনে ৩০ বছর বয়সে পৌঁছতে যাওয়া বোল্ট দুই জনের মধ্যে কে শ্রেষ্ঠ অলিম্পিয়ান সেটি জানাতে অস্বীকৃতি জানিয়ে বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কিছুই বলতে পারবো না। কারণ সাঁতার ও ট্র্যাক সম্পূর্ণ আলাদা ইভেন্ট। তিনি প্রমাণ করেছেন যে, দ্বিধাহীনভাবে তিনিই সেরা। কারণ তিনি অনেকগুলো পদক জয় করেছেন। তার ক্রীড়ায় তিনি কর্তৃত্ব করেছেন। নিজ নিজ ইভেন্টে আমরা দু’জনই কিংবদন্তী।’
ডোপিং বিতর্কে যখন ক্রীড়াঙ্গনের অস্তিত্ব সংশয়ের মধ্যে পড়েছে, সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী মার্কিন অ্যাথলেট জস্টিন গ্যাটরিনের মত ব্যক্তি যেখানে দুইবার নিষিদ্ধ হয়েছেন, সেখানে পরিচ্ছন্ন থেকে সফলতার শীর্ষে আরোহন করছেন বোল্ট।
তিনি ডোপপাপীদের উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘আমি বিশ্বের কাছে প্রমাণ করেছি যে পরিষ্কার থেকে (নিষিদ্ধ উপাদান না নিয়ে) কেবল কঠোর পরিশ্রম আর দৃঢ় সংকল্প দিয়েই সফলতা পাওয়া যায়। আমি খেলাটিকে রোমাঞ্চকর করেছি, মানুষকে খেলাটা দেখতে আগ্রহী করেছি, আমি খেলাটিকে অন্য এক পর্যায়ে নিয়ে গেছি।’
বোল্ট ১৯.৭৮ সেকেন্ড সময় নিয়ে যেখানে সমাপ্তি রেখা অতিক্রম করেছেন সেখানে ২য় অবস্থান লাভ করা কানাডার আন্দ্রে ডি গ্রাস সময় নিয়েছেন ২০.২০ সেকেন্ড। তবে ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও ৭ বছর আগে বার্লিনে নিজের গড়া ১৯.১৯ সেকেন্ডের বিশ্ব রেকর্ডটি ভাঙ্গতে পারেননি বোল্ট।
এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমি জানতাম, রেকর্ড ভাঙ্গাটা কঠিন হবে, কারণ আমি যখন বাঁকটায় এলাম আমার পা দু’টি সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ‘শোন, আমরা আর বেশি জোরে দৌড়াচ্ছি না।’ তাই আমি পুরো খুশি ছিলাম না। কিন্তু আমি খুশি যে, সোনার পদকটি পেয়েছি। যার জন্য আমি এখানে এসেছি। আমার বয়স এখন আর ২১ নয়। আমি ক্রমেই বুড়িয়ে যাচ্ছি। সেই সঙ্গে আমার শরীরও।’
খবর বিভাগঃ
খেলাধুলা
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়