কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: ভয়াবহ ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
রোববার বিকেল ৪টায় বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অস্থায়ী শহীদ বেদিতে এই শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তিনি।
প্রথমে তিনি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহতের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পরে আওয়ামী লীগ সভাপতি হিসেবে দলের নেতাদের সঙ্গে নিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপর ১৪ দল ও দলের সহযোগী সংগঠনের নেতারা শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
শ্রদ্ধা নিবেদনের পর মাওলানা খলিলুর রহমানের বিশেষে মোনাজাত শেষে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় তিনি বলেন, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলাকারীদের নিরাপদে সরিয়ে দিয়েছিল পুলিশ।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এর আগে আমাদের মিটিং করতে দেয়া হতো না, হাজার হাজার পুলিশ দিয়ে ঘেরাও করে রাখা হতো। আর কী আশ্চর্যের বিষয়, সেদিন (২১ আগস্ট) পুলিশের কোনো তৎপরতাই নাই।
তিনি আরো বলেন, এমনকি আমরা যখন মিটিং করি, তখন আমাদের ভলান্টিয়ারদেরও আশপাশের এলাকার বাড়ি বা অফিসের ছাদেও যেতে দেয়নি তখনকার বিএনপির সরকার। কাউকে সেদিন নিরাপত্তা বলয় সৃষ্টি করতে দেয়নি। এটা কেন দেয়নি?
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, 'পুলিশ সব সময় (আওয়ামী লীগের মিটিংয়ে) বাধা দিয়েছে, কিন্তু সেদিন পুলিশ নীরব।'
তিনি বলেন, 'মৃত্যু বারবার আমার পিছু ছুটেছে, কিন্তু আমি ভীতু ছিলাম না। আমি মৃত্যুকে ভয় পাই না। আমি জাতির জনকের কন্যা। জন্মেছি যখন, যে কোনো সময় মৃত্যু আসতে পারে।'
গ্রেনেড হামলার ভয়াবহতার স্মৃতিচারণ করে শেখ হাসিনা বলেন, 'একটার পর একটা গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। তারা ১৩টি গ্রেনেড তারা মেরেছে। আমার গায়ে রক্ত দেখে অনেকে ভেবেছে আমি আহত। আল্লাহর রহমতে আমার শরীরে কোনো স্প্রিন্টার লাগেনি। হানিফ ভাইয়ের গায়ে লাগে, তিনি রক্তাক্ত হন।'
তিনি বলেন, 'প্রকাশ্যে দিবালোকে এভাবে গ্রেনেড হামলা করে মানুষ হত্যা করা হয়। ওই হামলায় আমরা আইভি রহমানকে হারাই। আওয়ামী লীগের অনেক নেতাকে হারাই।'
২০০৪ সালের এইদিনে আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলায় ২৪ জন নিহত হয়। আহত হন দলের শীর্ষ নেতাসহ অসংখ্য নেতা-কর্মী।
রোববার বিকেল ৪টায় বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অস্থায়ী শহীদ বেদিতে এই শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তিনি।
প্রথমে তিনি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহতের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পরে আওয়ামী লীগ সভাপতি হিসেবে দলের নেতাদের সঙ্গে নিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপর ১৪ দল ও দলের সহযোগী সংগঠনের নেতারা শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
শ্রদ্ধা নিবেদনের পর মাওলানা খলিলুর রহমানের বিশেষে মোনাজাত শেষে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় তিনি বলেন, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলাকারীদের নিরাপদে সরিয়ে দিয়েছিল পুলিশ।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এর আগে আমাদের মিটিং করতে দেয়া হতো না, হাজার হাজার পুলিশ দিয়ে ঘেরাও করে রাখা হতো। আর কী আশ্চর্যের বিষয়, সেদিন (২১ আগস্ট) পুলিশের কোনো তৎপরতাই নাই।
তিনি আরো বলেন, এমনকি আমরা যখন মিটিং করি, তখন আমাদের ভলান্টিয়ারদেরও আশপাশের এলাকার বাড়ি বা অফিসের ছাদেও যেতে দেয়নি তখনকার বিএনপির সরকার। কাউকে সেদিন নিরাপত্তা বলয় সৃষ্টি করতে দেয়নি। এটা কেন দেয়নি?
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, 'পুলিশ সব সময় (আওয়ামী লীগের মিটিংয়ে) বাধা দিয়েছে, কিন্তু সেদিন পুলিশ নীরব।'
তিনি বলেন, 'মৃত্যু বারবার আমার পিছু ছুটেছে, কিন্তু আমি ভীতু ছিলাম না। আমি মৃত্যুকে ভয় পাই না। আমি জাতির জনকের কন্যা। জন্মেছি যখন, যে কোনো সময় মৃত্যু আসতে পারে।'
গ্রেনেড হামলার ভয়াবহতার স্মৃতিচারণ করে শেখ হাসিনা বলেন, 'একটার পর একটা গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। তারা ১৩টি গ্রেনেড তারা মেরেছে। আমার গায়ে রক্ত দেখে অনেকে ভেবেছে আমি আহত। আল্লাহর রহমতে আমার শরীরে কোনো স্প্রিন্টার লাগেনি। হানিফ ভাইয়ের গায়ে লাগে, তিনি রক্তাক্ত হন।'
তিনি বলেন, 'প্রকাশ্যে দিবালোকে এভাবে গ্রেনেড হামলা করে মানুষ হত্যা করা হয়। ওই হামলায় আমরা আইভি রহমানকে হারাই। আওয়ামী লীগের অনেক নেতাকে হারাই।'
২০০৪ সালের এইদিনে আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলায় ২৪ জন নিহত হয়। আহত হন দলের শীর্ষ নেতাসহ অসংখ্য নেতা-কর্মী।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়