কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: জন্মের
পর শিশুদের সুস্থতা খুবই জরুরি। সুস্থ ও স্বাভাবিকভাবে বেড়ে উঠার জন্য
শিশুদে কিছু টিকা দেওয়া উচিত। এসব টিকা একজন মানুষের সারা জীবন সুস্থ থাকার
জন্য খুব উপকারী। তাই জন্মের পর থেকেই শিশুকে জীবন রক্ষাকারী কিছু টিকা
নিতে হয়।
এমন আরো কিছু টিকার সময় ও ডোজ নিচে দেয়া হলো-
হেপাটাইটিস-বি ভ্যাকসিন (হেপ বি)
# সব নবজাতকের হাসপাতাল থেকে ডিসচার্জ হওয়ার আগে এ টিকা নেয়া উচিত।
# মা যদি ‘এইচবিএসএজি’ পজিটিভ থাকেন, তবে ভূমিষ্ঠ হওয়ার ১২ ঘণ্টার মধ্যে নবজাতকের এক বাহুতে হেপ বি ও অন্য বাহুর মাংসপেশিতে ০.৫ মিলি. হেপাটাইটিস-বি ইমিউনোগ্লোবিন দিয়ে দিতে হবে।
# মায়ের যদি এইচবিএসএজি পরীক্ষা করা না থাকে, তবে জন্মের ১২ ঘণ্টার মধ্যে হেপ বি টিকা দিয়ে মায়ের ও পরীক্ষার ফলাফল অনুযায়ী যদি তা পজিটিভ হয়, তবে এক সপ্তাহ বয়সের আগের শিশুকে এইচবিআইজি দিয়ে দিতে হবে।
# জন্মকালীন ডোজের পর শিশুর এক থেকে দুই মাস বয়সে দ্বিতীয় ডোজ হেপ বি দিতে হবে।
# যে মা গর্ভকালীন এইচবিএসএজি পজিটিভ ছিলেন, শিশুকে তৃতীয় ডোজ হেপ বি (যা ৯ থেকে ১৮ মাস বয়সে দেয়া যায়) দেয়ার এক থেকে দুই মাস পর সেই মায়ের এইচবিএসএজি ও অ্যান্টি এইচএজি মাত্রা পরীক্ষা করাতে হবে।
# চতুর্থ ডোজ হেপ বি টিকা শিশুর অন্য টিকার সঙ্গে দেয়া যায়।
# যেসব শিশু জন্মকালীন হেপ বি নেয়নি, তাদের তিন ডোজ হেপ বি টিকা দিতে হবে।
# ফাইনাল (তৃতীয় বা চতুর্থ) ডোজ টিকা শিশুর ২৪ সপ্তাহ বয়স পার হওয়ার পর দেয়া উচিত।
নিউমোক্কাল ভ্যাকসিন
# নিউমোক্কাল কনজুগেট ছয় সপ্তাহ বয়সে, আর নিউমোক্কাল পলিস্যাকারাইড দুই বছর বয়সের পর দেয়া যায়।
রোটাভাইরাস ভ্যাকসিন (আরভি)
# প্রথম ডোজ ছয় থেকে ১৪ সপ্তাহ (কখনো ১৫ সপ্তাহ) বয়সের মধ্যে দিতে হবে।
# সর্বশেষ ডোজ খাওয়ানোর বয়স আট মাস।
# রোটারিকস টিকা যদি দুই ও চার মাসে দেওয়া হয়, তবে ছয় মাস বয়সে আরেক ডোজ দেয়ার প্রয়োজন নেই।
ডিপথেরিয়া, টিটি এবং অ্যাসেলুলার পারটুসিস (ডিটিএপি)
# শুরুর বয়স ছয় সপ্তাহ।
# চতুর্থ ডোজ ১২ মাস বয়সে দেওয়া যায়, তবে তৃতীয় ডোজ হতে কমপক্ষে ছয় মাসের ব্যবধান সময় প্রয়োজন।
হিমোফাটলাস ইনফ্লুয়েঞ্জা টাইপিং কনজুগেট ভ্যাকসিন (হিব)
# দুই ও চার মাস বয়সে দেওয়া হলে ছয় মাস বয়সে অন্য ডোজ দেয়ার প্রয়োজন নেই।
# সর্বশেষ ডোজ হিসেবে ১২ মাস থেকে চার বছর বয়সে দেয়া যেতে পারে।
ইনফ্লুয়েঞ্জা ভ্যাকসিন
# দুই ধরনের টিকা আছে- টিআইবি ও এএআইভি। এর মধ্যে টিআইবি ছয় মাস বয়সে এবং এএআইভি দুই বছর বয়সের পর দিতে হয়।
ন
# বয়স ১২ মাস হওয়ার আগেই টিকা দেয়া শুরু করতে হবে।
# চার বছর বয়সের আগে দ্বিতীয় ডোজ টিকা এবং অন্ততপক্ষে প্রথম ডোজ দেয়ার চার সপ্তাহ পর দিতে হবে।
পোলিও ভ্যাকসিন
# ছয় সপ্তাহ বয়সের আগেই শুরু করতে হবে।
# যদি চার বা ততোধিক ডোজ চার বছরের আগে দেওয়া হয়, তবে অন্য এক ডোজ টিকা চার থেকে ছয় বছর বয়সে দেয়া উচিত।
# সর্বশেষ ডোজ শিশু চতুর্থ জন্মদিন পালনের পরবর্তী সময়ে এবং আগের ডোজের কমপক্ষে ছয় মাস পর দেয়া ভালো।
জলবসন্ত ভ্যাকসিন
# ১২ মাস বয়স হতে শুরু করা যায়, ১২ বছর পর্যন্ত দেয়া যায়।
# দ্বিতীয় ডোজ চার বছর বয়সের আগে দেয়া যায়, তবে প্রথম ডোজ দেয়ার অবশ্যই তিন মাস ব্যবধানে দিতে হবে।
হেপাটাইটিস-এ (হেপ-এ)
# ১২ মাস বয়সে শুরু করা যায়।
# দুই ডোজ দিতে হবে, কমপক্ষে ছয় মাস বিরতিতে।
# ২৩ মাসের বেশি বয়সের শিশুর ক্ষেত্রে টিকা দিতে হলে চিকিৎসকের পরামর্শ প্রয়োজন।
মেনিনগোক্কাল ভ্যাকসিন
# দুই থেকে ১০ বছরের বাচ্চাকে দুই ডোজ আট সপ্তাহের বিরতিতে দিতে হয়।
এমন আরো কিছু টিকার সময় ও ডোজ নিচে দেয়া হলো-
হেপাটাইটিস-বি ভ্যাকসিন (হেপ বি)
# সব নবজাতকের হাসপাতাল থেকে ডিসচার্জ হওয়ার আগে এ টিকা নেয়া উচিত।
# মা যদি ‘এইচবিএসএজি’ পজিটিভ থাকেন, তবে ভূমিষ্ঠ হওয়ার ১২ ঘণ্টার মধ্যে নবজাতকের এক বাহুতে হেপ বি ও অন্য বাহুর মাংসপেশিতে ০.৫ মিলি. হেপাটাইটিস-বি ইমিউনোগ্লোবিন দিয়ে দিতে হবে।
# মায়ের যদি এইচবিএসএজি পরীক্ষা করা না থাকে, তবে জন্মের ১২ ঘণ্টার মধ্যে হেপ বি টিকা দিয়ে মায়ের ও পরীক্ষার ফলাফল অনুযায়ী যদি তা পজিটিভ হয়, তবে এক সপ্তাহ বয়সের আগের শিশুকে এইচবিআইজি দিয়ে দিতে হবে।
# জন্মকালীন ডোজের পর শিশুর এক থেকে দুই মাস বয়সে দ্বিতীয় ডোজ হেপ বি দিতে হবে।
# যে মা গর্ভকালীন এইচবিএসএজি পজিটিভ ছিলেন, শিশুকে তৃতীয় ডোজ হেপ বি (যা ৯ থেকে ১৮ মাস বয়সে দেয়া যায়) দেয়ার এক থেকে দুই মাস পর সেই মায়ের এইচবিএসএজি ও অ্যান্টি এইচএজি মাত্রা পরীক্ষা করাতে হবে।
# চতুর্থ ডোজ হেপ বি টিকা শিশুর অন্য টিকার সঙ্গে দেয়া যায়।
# যেসব শিশু জন্মকালীন হেপ বি নেয়নি, তাদের তিন ডোজ হেপ বি টিকা দিতে হবে।
# ফাইনাল (তৃতীয় বা চতুর্থ) ডোজ টিকা শিশুর ২৪ সপ্তাহ বয়স পার হওয়ার পর দেয়া উচিত।
নিউমোক্কাল ভ্যাকসিন
# নিউমোক্কাল কনজুগেট ছয় সপ্তাহ বয়সে, আর নিউমোক্কাল পলিস্যাকারাইড দুই বছর বয়সের পর দেয়া যায়।
রোটাভাইরাস ভ্যাকসিন (আরভি)
# প্রথম ডোজ ছয় থেকে ১৪ সপ্তাহ (কখনো ১৫ সপ্তাহ) বয়সের মধ্যে দিতে হবে।
# সর্বশেষ ডোজ খাওয়ানোর বয়স আট মাস।
# রোটারিকস টিকা যদি দুই ও চার মাসে দেওয়া হয়, তবে ছয় মাস বয়সে আরেক ডোজ দেয়ার প্রয়োজন নেই।
ডিপথেরিয়া, টিটি এবং অ্যাসেলুলার পারটুসিস (ডিটিএপি)
# শুরুর বয়স ছয় সপ্তাহ।
# চতুর্থ ডোজ ১২ মাস বয়সে দেওয়া যায়, তবে তৃতীয় ডোজ হতে কমপক্ষে ছয় মাসের ব্যবধান সময় প্রয়োজন।
হিমোফাটলাস ইনফ্লুয়েঞ্জা টাইপিং কনজুগেট ভ্যাকসিন (হিব)
# দুই ও চার মাস বয়সে দেওয়া হলে ছয় মাস বয়সে অন্য ডোজ দেয়ার প্রয়োজন নেই।
# সর্বশেষ ডোজ হিসেবে ১২ মাস থেকে চার বছর বয়সে দেয়া যেতে পারে।
ইনফ্লুয়েঞ্জা ভ্যাকসিন
# দুই ধরনের টিকা আছে- টিআইবি ও এএআইভি। এর মধ্যে টিআইবি ছয় মাস বয়সে এবং এএআইভি দুই বছর বয়সের পর দিতে হয়।
ন
# বয়স ১২ মাস হওয়ার আগেই টিকা দেয়া শুরু করতে হবে।
# চার বছর বয়সের আগে দ্বিতীয় ডোজ টিকা এবং অন্ততপক্ষে প্রথম ডোজ দেয়ার চার সপ্তাহ পর দিতে হবে।
পোলিও ভ্যাকসিন
# ছয় সপ্তাহ বয়সের আগেই শুরু করতে হবে।
# যদি চার বা ততোধিক ডোজ চার বছরের আগে দেওয়া হয়, তবে অন্য এক ডোজ টিকা চার থেকে ছয় বছর বয়সে দেয়া উচিত।
# সর্বশেষ ডোজ শিশু চতুর্থ জন্মদিন পালনের পরবর্তী সময়ে এবং আগের ডোজের কমপক্ষে ছয় মাস পর দেয়া ভালো।
জলবসন্ত ভ্যাকসিন
# ১২ মাস বয়স হতে শুরু করা যায়, ১২ বছর পর্যন্ত দেয়া যায়।
# দ্বিতীয় ডোজ চার বছর বয়সের আগে দেয়া যায়, তবে প্রথম ডোজ দেয়ার অবশ্যই তিন মাস ব্যবধানে দিতে হবে।
হেপাটাইটিস-এ (হেপ-এ)
# ১২ মাস বয়সে শুরু করা যায়।
# দুই ডোজ দিতে হবে, কমপক্ষে ছয় মাস বিরতিতে।
# ২৩ মাসের বেশি বয়সের শিশুর ক্ষেত্রে টিকা দিতে হলে চিকিৎসকের পরামর্শ প্রয়োজন।
মেনিনগোক্কাল ভ্যাকসিন
# দুই থেকে ১০ বছরের বাচ্চাকে দুই ডোজ আট সপ্তাহের বিরতিতে দিতে হয়।
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়