নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি:
আওয়ামী লীগের সাবেক কেন্দ্রীয় ত্রাণ ও সমাজকল্যাণবিষয়ক সম্পাদক নাজমা রহমান
আর নেই। বেশ কিছুদিন ধরেই তিনি লাইফ সাপোর্টে ছিলেন। আজ (শনিবার) বাংলাদেশ
সময় সকাল সাড়ে ৮টায় যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনার একটি হাসপাতালে মারা যান
নাজমা রহমান, জানিয়েছেন বাংলাদেশে থাকা তার স্বজনরা। তার বয়স হয়েছিল ৬৫
বছর।
দলীয় নেত্রী নাজমার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গণমাধ্যমে পাঠানো এক শোকবার্তায় শেখ হাসিনা বলেন, '৭৫ পরবর্তী গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে তার সাহসী ভূমিকার কথা জাতি শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করবে। তার মৃত্যুতে আওয়ামী লীগ একজন ত্যাগী কর্মীকে হারালো।
নাজমা রহমান নারায়ণগঞ্জ জেলা ও শহর আওয়ামী লীগের সভানেত্রী এবং শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তার ঘনিষ্ঠ সহকর্মী ও নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি হালিম সিকদার সাংবাদিকদের বলেন, বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে হরতালে ঢাকায় পুলিশের লাঠির আঘাতে মাথায় গুরুতর আঘাত পেয়েছিলেন নাজমা রহমান। ওই আঘাতের রেশ ধরেই তার অসুস্থতা।
যুক্তরাষ্ট্রে বড় মেয়ে তানিয়া রহমান লুনার কাছে ছিলেন নাজমা রহমান। অসুস্থতার খবর পেয়ে তার ছোট মেয়ে জয়িতা রহমান সোমাও জার্মানি থেকে সেখানে যান মাকে দেখতে। নাজমাকে অ্যারিজোনায় মুসলিম কবরস্থানে দাফন করা হবে বলে হালিম সিকদার জানান।
সত্তরের দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নিয়ে কলেজে শিক্ষকতা শুরু করলেও নারায়ণগঞ্জ পৌরসভার কাউন্সিলর নির্বাচিত হওয়ার পর পুরোপুরি রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন নাজমা। তিনি বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠনের সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন।
১৯৯৭ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত তিনি নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন। তার আগে দীর্ঘদিন শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন। নাজমা রহমান ১৯৮৬ ও ১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। তবে নির্বাচিত হতে পারেননি তিনি।
নাজমার স্বামী মুজিবুর রহমান বাদল দৈনিক সংবাদের চিফ রিপোর্টার এবং নারায়ণগঞ্জ থেকে প্রকাশিত দৈনিক সকাল বার্তার সম্পাদক ছিলেন।
দলীয় নেত্রী নাজমার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গণমাধ্যমে পাঠানো এক শোকবার্তায় শেখ হাসিনা বলেন, '৭৫ পরবর্তী গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে তার সাহসী ভূমিকার কথা জাতি শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করবে। তার মৃত্যুতে আওয়ামী লীগ একজন ত্যাগী কর্মীকে হারালো।
নাজমা রহমান নারায়ণগঞ্জ জেলা ও শহর আওয়ামী লীগের সভানেত্রী এবং শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তার ঘনিষ্ঠ সহকর্মী ও নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি হালিম সিকদার সাংবাদিকদের বলেন, বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে হরতালে ঢাকায় পুলিশের লাঠির আঘাতে মাথায় গুরুতর আঘাত পেয়েছিলেন নাজমা রহমান। ওই আঘাতের রেশ ধরেই তার অসুস্থতা।
যুক্তরাষ্ট্রে বড় মেয়ে তানিয়া রহমান লুনার কাছে ছিলেন নাজমা রহমান। অসুস্থতার খবর পেয়ে তার ছোট মেয়ে জয়িতা রহমান সোমাও জার্মানি থেকে সেখানে যান মাকে দেখতে। নাজমাকে অ্যারিজোনায় মুসলিম কবরস্থানে দাফন করা হবে বলে হালিম সিকদার জানান।
সত্তরের দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নিয়ে কলেজে শিক্ষকতা শুরু করলেও নারায়ণগঞ্জ পৌরসভার কাউন্সিলর নির্বাচিত হওয়ার পর পুরোপুরি রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন নাজমা। তিনি বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠনের সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন।
১৯৯৭ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত তিনি নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন। তার আগে দীর্ঘদিন শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন। নাজমা রহমান ১৯৮৬ ও ১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। তবে নির্বাচিত হতে পারেননি তিনি।
নাজমার স্বামী মুজিবুর রহমান বাদল দৈনিক সংবাদের চিফ রিপোর্টার এবং নারায়ণগঞ্জ থেকে প্রকাশিত দৈনিক সকাল বার্তার সম্পাদক ছিলেন।
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়