কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
কাশ্মীরকে পৃথিবীর স্বর্গ বলা হয়। আর এর মোহনীয় প্রকৃতি সকলকেই মুগ্ধ করে।
তবে বাংলাদেশে বাস করে ভারত কিংবা পাকিস্তানের কাশ্মীরে যাওয়া খুব
ব্যয়বহুল। আবার সকলের পক্ষে সেখানে যাওয়ার সামর্থ নেই। তবে কাশ্মীরের মত
একই রকম লোভনীয় প্রকৃতি রয়েছে বাংলাদেশেই।
দেশের মধ্যে মােটামুটি কম খরচেই পুরোপুরি কাশ্মীরের প্রকৃতির ছোয়া নিতে পারেন। সুনামগঞ্জ জেলার টেকেরঘাটে চুনাপথরের পরিত্যাক্ত খনির লাইমস্টোন লেক। স্থানীয় লোকজন একে নীলাদ্রি লেক বলে।
নিজ চোখে না দেখলে হয় বিশ্বাসই করতে পারবেননা পানির রঙ এতটা নীল আর প্রকৃতির এক মায়াবী রুপ। মাঝের টিলা গুলা আর ওপাড়ের পাহাড়ের নিচের অংশটুকু বাংলাদেশ এর শেষ সিমানা। বড় উচু পাহাড়টিতেই সীমানা কাটা তারের বেড়া দেওয়া আছে। এই লেকটি এক সময় চুনা পাথরের কারখানার কাচামাল চুনা পাথরের সাপ্লাই ভান্ডার ছিল যা এখন বিলীন।
কিভাবে যাবেনঃ
ঢাকা থেকে শ্যামলী/মামুন/এনা বাস যায় সুনামগঞ্জ ভাড়া ৫৫০ টাকা। সুনামগঞ্জ থেকে নতুন ব্রীজ পার হয়ে মোটর সাইকেল নিয়ে যেতে হবে। চাইলে টেকেরঘাট পর্যন্ত সরাসরি মোটর সাইকেল রিজার্ভ নিতে পারেন। এক্ষেত্রে ভাড়া ৩০০-৫০০ টাকা নিতে পারে আর মাঝপথে যাদুকাটা নদী পার হতে জনপ্রতি ভাড়া ৫ টাকা আর মোটর সাইকেল এর ভাড়া ২০ টাকা।
এছাড়া আপনি সুনামগঞ্জ থেকে লাউড়ের গড় পযন্ত মোটর সাইকেলে করে যেতে পারেন ভাড়া ২০০ টাকা তারপর যাদুকাটা নদী পার হয়ে বারেক টিলা থেকে ১২০ টাকা ভাড়ায় টেকেরঘাট যেতে পারবেন। এখানে উল্লেখিত মোটর সাইকেল এর ভাড়া যেটা উল্লেখ আছে সেটা পুরা বাইকের ভাড়া মানে একটা বাইকে ২ জন যেতে পারবেন। তবে মোটর সাইকেলের ভাড়া আগে দামাদামি করে নিবেন।
কোথায় থাকবেনঃ
বড়ছড়া বাজারে রেস্ট হাউজ আছে ২০০-৪০০ টাকায় থাকা যায়। বারেক টিলা পার হয়েই বড়ছড়া বাজার। চাইলে টেকেরঘাট থেকে হেটেও আসতে পারবেন বড়ছড়া বাজারে। এছাড়াও লেকের পাশে বন্ধ হয়ে যাওয়া একটি চুনা পাথরের কারখানা আছে তার গেস্ট হাউজে থাকতে পারবেন যদি খালি থাকে।
এছাড়া সুনামগঞ্জে ২০০ টাকা থেকে শুরু করে ১০০০ টাকার মধ্যে থাকার জন্যে হোটেল ভাড়া পাবেন।
সেখানের কয়েকটি হোটেলের মধ্যে রয়েছে-
হোটেল নূর-পূর্ববাজার স্টেশন রোড সুনামগঞ্জ
হোটেল সারপিনিয়া-জগন্নাথবাড়ী রোড, সুনামগঞ্জ।
হোটেল নূরানী, পুরাতন বাস স্ট্যান্ড, সুনামগঞ্জ।
হোটেল মিজান, পূর্ব বাজার-সুনামগঞ্জ।
হোটেল প্যালেস, পুরাতন বাসস্ট্যান্ড, স্টেশন রোড
সুরমা ভ্যালী আবাসিক রিসোর্ট।
কোথায় খাবেনঃ
বারেক টিলাতে খাবারের হোটেল আছে, এছাড়াও বড়ছড়া বাজারে খেতে পারেন অথবা লেকের পাশেই টেকেরঘাট একটা ছোট বাজার আছে। একটি মাত্র খাবারের হোটেল আছে সেখানে।
সাবধানতা:
সীমান্ত এলাকা তাই সাবধানে থাকুন এবং সীমানার খুব কাছাকাছি না যাওয়ার চেষ্টা করুন। আর লেকের পানিতে সাতার না জানলে না নামাই ভালো। নামলেও বেশি দূরে যাবেন না। কারন এখান থেকে খুব পরিমানে চুনা পাথর উঠানো হতো যার ফলে লেক অত্যাধিক গভীর।
দেশের মধ্যে মােটামুটি কম খরচেই পুরোপুরি কাশ্মীরের প্রকৃতির ছোয়া নিতে পারেন। সুনামগঞ্জ জেলার টেকেরঘাটে চুনাপথরের পরিত্যাক্ত খনির লাইমস্টোন লেক। স্থানীয় লোকজন একে নীলাদ্রি লেক বলে।
নিজ চোখে না দেখলে হয় বিশ্বাসই করতে পারবেননা পানির রঙ এতটা নীল আর প্রকৃতির এক মায়াবী রুপ। মাঝের টিলা গুলা আর ওপাড়ের পাহাড়ের নিচের অংশটুকু বাংলাদেশ এর শেষ সিমানা। বড় উচু পাহাড়টিতেই সীমানা কাটা তারের বেড়া দেওয়া আছে। এই লেকটি এক সময় চুনা পাথরের কারখানার কাচামাল চুনা পাথরের সাপ্লাই ভান্ডার ছিল যা এখন বিলীন।
কিভাবে যাবেনঃ
ঢাকা থেকে শ্যামলী/মামুন/এনা বাস যায় সুনামগঞ্জ ভাড়া ৫৫০ টাকা। সুনামগঞ্জ থেকে নতুন ব্রীজ পার হয়ে মোটর সাইকেল নিয়ে যেতে হবে। চাইলে টেকেরঘাট পর্যন্ত সরাসরি মোটর সাইকেল রিজার্ভ নিতে পারেন। এক্ষেত্রে ভাড়া ৩০০-৫০০ টাকা নিতে পারে আর মাঝপথে যাদুকাটা নদী পার হতে জনপ্রতি ভাড়া ৫ টাকা আর মোটর সাইকেল এর ভাড়া ২০ টাকা।
এছাড়া আপনি সুনামগঞ্জ থেকে লাউড়ের গড় পযন্ত মোটর সাইকেলে করে যেতে পারেন ভাড়া ২০০ টাকা তারপর যাদুকাটা নদী পার হয়ে বারেক টিলা থেকে ১২০ টাকা ভাড়ায় টেকেরঘাট যেতে পারবেন। এখানে উল্লেখিত মোটর সাইকেল এর ভাড়া যেটা উল্লেখ আছে সেটা পুরা বাইকের ভাড়া মানে একটা বাইকে ২ জন যেতে পারবেন। তবে মোটর সাইকেলের ভাড়া আগে দামাদামি করে নিবেন।
কোথায় থাকবেনঃ
বড়ছড়া বাজারে রেস্ট হাউজ আছে ২০০-৪০০ টাকায় থাকা যায়। বারেক টিলা পার হয়েই বড়ছড়া বাজার। চাইলে টেকেরঘাট থেকে হেটেও আসতে পারবেন বড়ছড়া বাজারে। এছাড়াও লেকের পাশে বন্ধ হয়ে যাওয়া একটি চুনা পাথরের কারখানা আছে তার গেস্ট হাউজে থাকতে পারবেন যদি খালি থাকে।
এছাড়া সুনামগঞ্জে ২০০ টাকা থেকে শুরু করে ১০০০ টাকার মধ্যে থাকার জন্যে হোটেল ভাড়া পাবেন।
সেখানের কয়েকটি হোটেলের মধ্যে রয়েছে-
হোটেল নূর-পূর্ববাজার স্টেশন রোড সুনামগঞ্জ
হোটেল সারপিনিয়া-জগন্নাথবাড়ী রোড, সুনামগঞ্জ।
হোটেল নূরানী, পুরাতন বাস স্ট্যান্ড, সুনামগঞ্জ।
হোটেল মিজান, পূর্ব বাজার-সুনামগঞ্জ।
হোটেল প্যালেস, পুরাতন বাসস্ট্যান্ড, স্টেশন রোড
সুরমা ভ্যালী আবাসিক রিসোর্ট।
কোথায় খাবেনঃ
বারেক টিলাতে খাবারের হোটেল আছে, এছাড়াও বড়ছড়া বাজারে খেতে পারেন অথবা লেকের পাশেই টেকেরঘাট একটা ছোট বাজার আছে। একটি মাত্র খাবারের হোটেল আছে সেখানে।
সাবধানতা:
সীমান্ত এলাকা তাই সাবধানে থাকুন এবং সীমানার খুব কাছাকাছি না যাওয়ার চেষ্টা করুন। আর লেকের পানিতে সাতার না জানলে না নামাই ভালো। নামলেও বেশি দূরে যাবেন না। কারন এখান থেকে খুব পরিমানে চুনা পাথর উঠানো হতো যার ফলে লেক অত্যাধিক গভীর।
খবর বিভাগঃ
দর্শনীয় স্থান
ফিচার
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়