কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: এবার
শিশুদের জন্য স্মার্টওয়াচ আনার কথা ভাবছে হুয়াই। এখন পর্যন্ত বড়দের উপযোগী
সৃদৃশ্য ওয়াচের যোগান দিলেও চীনভিত্তিকি আইসিটি প্রতিষ্ঠানটি শিশুদের
পরিধেয় কোনো পণ্য আনেনি।
কিছুদিন আগে প্রতিষ্ঠানটির অধীনে ‘অনার জিয়াও কে’ প্রকাশ করলেও তা উল্লেখযোগ্য কিছু ছিলো না। আর এ কারণেই হয়ত বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত ব্র্যান্ড হুয়াই শিশুদের জন্য নিজস্ব স্মার্টওয়াচ উন্মুক্তের কার্যক্রম হাতে নিয়েছে।
আর এই উদ্যোগ বাস্তবায়নের জন্য আমেরিকার বিনোদন পাওয়ারহাউজ ডিজনি এবং মার্ভেলের সাথে চুক্তিবদ্ধও হয়েছে। দুটি প্রতিষ্ঠানেরই বড় একটি বিশেষজ্ঞ দল রয়েছে। ছোট বাচ্চা থেকে শুরু করে প্রাপ্ত বয়স্কদের চাহিদা অনুযায়ী তারা বিভিন্ন ধরনের উপাদানের সমন্বয়ে পণ্যদ্রব্য তৈরি করে।
এই স্মার্টওয়াচের চারটি মডেল থাকছে। আদর্শ বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী তৈরি মডেলগুলো অনেকেরই কাছে চেনাজানা মনে হবে। যেমন এতে বিল্টইন হিসেবে থাকছে জিপিএস, কম্পাস, ডব্লিউল্যান এবং অ্যাকসেলেরেশন সেন্সর।
শিশুরা এই স্মার্টওয়াচ পরিধান করা অবস্থায় যে কাজগুলো করবে সঙ্গে সঙ্গে তা হুয়াইয়ের নিজস্ব ক্লাউডে জমা পড়বে। বাচ্চাদের ডিভাইসের সাথে অভিবাবকদের ডিভাইস সংযুক্ত থাকায় সার্বক্ষণিক বাচ্চাদের কাজ পর্যবেক্ষণ করা যাবে। জিপিএস পদ্ধতি এটাকে আরো সহজতর করে তুলেছে।
এছাড়া কল করা, টেক্সট পাঠানোও যেতে পারে। কিন্তু জরুরি অবস্থায় বিশেষ করে পিতামাতাকে কল করা যাবে, আগে থেকেই নাম্বারগুলো ডিভাইসে নির্ধারিত থাকতে হবে।
সহযোগি প্রতিষ্ঠানগুলোর একই ধরনের ডিভাইসে সেক নামক ফিচার দেয়া আছে। যা ১০ মিটার দুরুত্বের মধ্যে যে কারও সাথে সংযোগ স্থাপনে সহয়তা করে।
এতে রয়েছে ১.৫ ইঞ্চি পিএমওলেড ডিসপ্লে, ৩০০ এমএএইচ ব্যাটারি। আর আইপি৫৫ রেটিং এর কারণে দীর্ঘস্থায়ীত্বের দিকটি নিশ্চিত। কারণ পানির ছিটা পড়তে পারে কিংবা বৃষ্টিতে খেলাধুলা করলে নষ্ট হয়ে যেতে পারে এসব চিন্তা করে সুবিধাটি দেয়া হয়েছে।
হুয়াইয়ে স্মার্টওয়াচটির মূল্য প্রায় ১০০ ডলার।
সেইসাথে বৈচিত্রময় রঙ, ব্যান্ড, কেস সহ পুরো অবয়বই করা হয়েছে দৃষ্টিনন্দন।
অ্যান্ড্রয়েড, আইওএস দুই প্লাটফর্মের ব্যবহারযোগ্য করে তৈরি হুয়াইয়ের এই স্মার্টওয়াচ গঠনগত দিক থেকে নতুন নয়। গত বছর আরেকটি চীনা কনজ্যুমার ইলেকট্রনিক্স প্রতিষ্ঠান হেয়ার অনুরুপ পণ্য তৈরি করেছিল।
হুয়াইয়ের স্মার্টওয়াচ সম্পর্কে বিস্তর তথ্য প্রকাশে পেলেও নিজ দেশ ছাড়া অন্য কোনো যায়গায় প্রকাশের পরিকল্পনা আছে কিনা আপাতত সেই তথ্য জানা যায়নি।
কিছুদিন আগে প্রতিষ্ঠানটির অধীনে ‘অনার জিয়াও কে’ প্রকাশ করলেও তা উল্লেখযোগ্য কিছু ছিলো না। আর এ কারণেই হয়ত বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত ব্র্যান্ড হুয়াই শিশুদের জন্য নিজস্ব স্মার্টওয়াচ উন্মুক্তের কার্যক্রম হাতে নিয়েছে।
আর এই উদ্যোগ বাস্তবায়নের জন্য আমেরিকার বিনোদন পাওয়ারহাউজ ডিজনি এবং মার্ভেলের সাথে চুক্তিবদ্ধও হয়েছে। দুটি প্রতিষ্ঠানেরই বড় একটি বিশেষজ্ঞ দল রয়েছে। ছোট বাচ্চা থেকে শুরু করে প্রাপ্ত বয়স্কদের চাহিদা অনুযায়ী তারা বিভিন্ন ধরনের উপাদানের সমন্বয়ে পণ্যদ্রব্য তৈরি করে।
এই স্মার্টওয়াচের চারটি মডেল থাকছে। আদর্শ বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী তৈরি মডেলগুলো অনেকেরই কাছে চেনাজানা মনে হবে। যেমন এতে বিল্টইন হিসেবে থাকছে জিপিএস, কম্পাস, ডব্লিউল্যান এবং অ্যাকসেলেরেশন সেন্সর।
শিশুরা এই স্মার্টওয়াচ পরিধান করা অবস্থায় যে কাজগুলো করবে সঙ্গে সঙ্গে তা হুয়াইয়ের নিজস্ব ক্লাউডে জমা পড়বে। বাচ্চাদের ডিভাইসের সাথে অভিবাবকদের ডিভাইস সংযুক্ত থাকায় সার্বক্ষণিক বাচ্চাদের কাজ পর্যবেক্ষণ করা যাবে। জিপিএস পদ্ধতি এটাকে আরো সহজতর করে তুলেছে।
এছাড়া কল করা, টেক্সট পাঠানোও যেতে পারে। কিন্তু জরুরি অবস্থায় বিশেষ করে পিতামাতাকে কল করা যাবে, আগে থেকেই নাম্বারগুলো ডিভাইসে নির্ধারিত থাকতে হবে।
সহযোগি প্রতিষ্ঠানগুলোর একই ধরনের ডিভাইসে সেক নামক ফিচার দেয়া আছে। যা ১০ মিটার দুরুত্বের মধ্যে যে কারও সাথে সংযোগ স্থাপনে সহয়তা করে।
এতে রয়েছে ১.৫ ইঞ্চি পিএমওলেড ডিসপ্লে, ৩০০ এমএএইচ ব্যাটারি। আর আইপি৫৫ রেটিং এর কারণে দীর্ঘস্থায়ীত্বের দিকটি নিশ্চিত। কারণ পানির ছিটা পড়তে পারে কিংবা বৃষ্টিতে খেলাধুলা করলে নষ্ট হয়ে যেতে পারে এসব চিন্তা করে সুবিধাটি দেয়া হয়েছে।
হুয়াইয়ে স্মার্টওয়াচটির মূল্য প্রায় ১০০ ডলার।
সেইসাথে বৈচিত্রময় রঙ, ব্যান্ড, কেস সহ পুরো অবয়বই করা হয়েছে দৃষ্টিনন্দন।
অ্যান্ড্রয়েড, আইওএস দুই প্লাটফর্মের ব্যবহারযোগ্য করে তৈরি হুয়াইয়ের এই স্মার্টওয়াচ গঠনগত দিক থেকে নতুন নয়। গত বছর আরেকটি চীনা কনজ্যুমার ইলেকট্রনিক্স প্রতিষ্ঠান হেয়ার অনুরুপ পণ্য তৈরি করেছিল।
হুয়াইয়ের স্মার্টওয়াচ সম্পর্কে বিস্তর তথ্য প্রকাশে পেলেও নিজ দেশ ছাড়া অন্য কোনো যায়গায় প্রকাশের পরিকল্পনা আছে কিনা আপাতত সেই তথ্য জানা যায়নি।
খবর বিভাগঃ
তথ্য প্রযুক্তি
বিশেষ খবর
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়