কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: আসন্ন
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী হিলারি
ক্লিনটন ও তার রানিং মেট টিম কেইন তাদের সর্বশেষ আয়কর হিসাব প্রকাশ করেছেন।
আরেক প্রার্থী রিপাবলিকান পার্টির ডোনাল্ড ট্রাম্পের আয়কর প্রকাশ নিয়ে
সংশয় দেখা দিয়েছে।
আয়করের তথ্য অনুযায়ী, হিলারি ও তার স্বামী সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন ২০১৫ সালে যৌথভাবে মোট ১০ দশমিক ৬ মিলিয়ন ডলার উপার্জন করেন। এই আয়ের ওপর তারা প্রায় ৩৫ শতাংশ হারে মোট ৩ দশমিক ৬ মিলিয়ন ডলার আয়কর দিয়েছেন।
ক্লিনটন দম্পতির উপার্জনের সিংহভাগ বিল ক্লিনটনের, যার অধিকাংশই বিভিন্ন বক্তৃতা থেকে প্রাপ্ত ফি। আর হিলারির আয়ের পরিমাণ ৩০ লাখ ডলার, যার পুরোটাই এসেছে তার স্মৃতিকথা হার্ড চয়েসেস বই থেকে।
অন্যদিকে, ২০১৫ সালে টিম কেইন ও তার স্ত্রী অ্যান হল্টের যৌথ আয় ছিল ৩ লাখ ১৩ হাজার ৪৪১ ডলার।
ডেমোক্রেটিক প্রার্থীদ্বয় তাদের আয়করের হিসাব প্রকাশ করলেও রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প এখনই এ কাজ করতে অস্বীকার করেন। তার যুক্তি, মার্কিন রাজস্ব বিভাগ তার আয়করের হিসাব নিয়ে নিরীক্ষা করছে। এই নিরীক্ষা শেষ হলেই তিনি নিজের প্রদত্ত আয়করের হিসাব সবার সামনে প্রকাশ করবেন।
প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে সব প্রার্থী তাদের আয়কর প্রকাশ করে থাকেন। ট্রাম্প যদি তা করতে ব্যর্থ হন, তাহলে গত ৫৬ বছরে তিনিই হবেন সে রকম প্রথম প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী।
হিলারি ক্লিনটনের একজন মুখপাত্র এ কথা উল্লেখ করে মন্তব্য করেছেন, মিথ্যা অজুহাত দিয়ে ট্রাম্প তার আয়কর প্রকাশ করছেন না, সম্ভবত লোকচক্ষু থেকে তিনি কিছু লুকাতে চাইছেন।
বিশেষজ্ঞদের ধারণা, ট্রাম্পের আয়কর দাখিল না করার কারণ সম্ভবত তিনি নিজেকে যতটা ধনী ও সফল ব্যবসায়ী বলে দাবি করেন, তা সত্য নয়। ট্রাম্প বারবার বলেছেন তার মোট সম্পদের পরিমাণ ১০ বিলিয়ন ডলার।
নিউইয়র্ক টাইমস পত্রিকা এক দীর্ঘ অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে সন্দেহ প্রকাশ করে বলেছে, ট্রাম্প সম্ভবত এক পয়সাও আয়কর দেন না। ট্রাম্প নিজেকে বড় দানবীর হিসেবে দাবি করেছেন। সে কথা যে মিথ্যা বা অতিরঞ্জিত, এই আয়কর হিসাব থেকে হয়তো সে তথ্যও বেরিয়ে আসবে।
আয়করের তথ্য অনুযায়ী, হিলারি ও তার স্বামী সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন ২০১৫ সালে যৌথভাবে মোট ১০ দশমিক ৬ মিলিয়ন ডলার উপার্জন করেন। এই আয়ের ওপর তারা প্রায় ৩৫ শতাংশ হারে মোট ৩ দশমিক ৬ মিলিয়ন ডলার আয়কর দিয়েছেন।
ক্লিনটন দম্পতির উপার্জনের সিংহভাগ বিল ক্লিনটনের, যার অধিকাংশই বিভিন্ন বক্তৃতা থেকে প্রাপ্ত ফি। আর হিলারির আয়ের পরিমাণ ৩০ লাখ ডলার, যার পুরোটাই এসেছে তার স্মৃতিকথা হার্ড চয়েসেস বই থেকে।
অন্যদিকে, ২০১৫ সালে টিম কেইন ও তার স্ত্রী অ্যান হল্টের যৌথ আয় ছিল ৩ লাখ ১৩ হাজার ৪৪১ ডলার।
ডেমোক্রেটিক প্রার্থীদ্বয় তাদের আয়করের হিসাব প্রকাশ করলেও রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প এখনই এ কাজ করতে অস্বীকার করেন। তার যুক্তি, মার্কিন রাজস্ব বিভাগ তার আয়করের হিসাব নিয়ে নিরীক্ষা করছে। এই নিরীক্ষা শেষ হলেই তিনি নিজের প্রদত্ত আয়করের হিসাব সবার সামনে প্রকাশ করবেন।
প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে সব প্রার্থী তাদের আয়কর প্রকাশ করে থাকেন। ট্রাম্প যদি তা করতে ব্যর্থ হন, তাহলে গত ৫৬ বছরে তিনিই হবেন সে রকম প্রথম প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী।
হিলারি ক্লিনটনের একজন মুখপাত্র এ কথা উল্লেখ করে মন্তব্য করেছেন, মিথ্যা অজুহাত দিয়ে ট্রাম্প তার আয়কর প্রকাশ করছেন না, সম্ভবত লোকচক্ষু থেকে তিনি কিছু লুকাতে চাইছেন।
বিশেষজ্ঞদের ধারণা, ট্রাম্পের আয়কর দাখিল না করার কারণ সম্ভবত তিনি নিজেকে যতটা ধনী ও সফল ব্যবসায়ী বলে দাবি করেন, তা সত্য নয়। ট্রাম্প বারবার বলেছেন তার মোট সম্পদের পরিমাণ ১০ বিলিয়ন ডলার।
নিউইয়র্ক টাইমস পত্রিকা এক দীর্ঘ অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে সন্দেহ প্রকাশ করে বলেছে, ট্রাম্প সম্ভবত এক পয়সাও আয়কর দেন না। ট্রাম্প নিজেকে বড় দানবীর হিসেবে দাবি করেছেন। সে কথা যে মিথ্যা বা অতিরঞ্জিত, এই আয়কর হিসাব থেকে হয়তো সে তথ্যও বেরিয়ে আসবে।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়