কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: তুর্কি
প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোয়ান প্রায় ৩৮ হাজার কারাবন্দিকে মুক্তি
দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স খবরটি নিশ্চিত
করেছে। বন্দিমুক্তির এই ঘোষণার নেপথ্যে অন্য উদ্দেশ্য রয়েছে বলে ধারণা করা
হচ্ছে। রয়টার্স বলছে, আসলে অভ্যুত্থানপ্রচেষ্টায় জড়িত সন্দেহে আটক ও
গ্রেফতারকৃতদের জায়গা দিতেই কারাগার ফাঁকা করার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
চলতি বছরের ১৫ জুলাই তুর্কি সেনাবাহিনীর একাংশ অভ্যুত্থান ঘটিয়ে দেশের শাসনভার নেওয়ার দাবি করে, কিন্তু পরে ওই অভ্যুত্থান ব্যর্থ হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে শুরু হয় এরদোয়ানের ক্ষমতা আরও সংহত করার প্রক্রিয়া। রাজনৈতিক ভিন্ন মতাবলম্বীদের ওপর চলে ব্যাপক ধরপাকড়। যাকে অনেক রাজনৈতিক বিশ্লেষক ‘এরদোয়ানের বেসামরিক ক্যু’ বলেও অভিহিত করেছেন। ক্যু প্রচেষ্টার পর থেকে এখন পর্যন্ত আটক এবং বরখাস্তের পরিমাণটা প্রায় ৭০ হাজার। এই সংখ্যা যে দিনকে দিন বাড়বে, আগেই তার আভাস দিয়েছেন এরদোয়ান।
এই প্রেক্ষাপটেই জারিকৃত এক ডিক্রিতে ৩৮ হাজার বন্দি-মুক্তির ঘোষণা দিয়েছেন এরদোয়ান। এই বন্দিমুক্তির আওতায় থাকছেন না হত্যা-সন্ত্রাসবাদ আর নারীর প্রতি সহিংসতায় অভিযুক্তরা। থাকছে না তারাও, যাদের অর্ধেক সাজার মেয়াদ শেষ হয়নি। কেবল তারাই এই মুক্তির আওতায় পড়ছেন, যাদের সাজার মেয়াদ শেষ হতে দুই বছর বাকি আছে। তবে যদি এমন হয় যে, কারও সাজাই হয়েছে ৩ বছর আর সাজা ভোগ করা বাকি আছে ২ বছর, তখন তিনি এই বন্দিমুক্তির আওতায় পড়ছেন না। কেননা বন্দিমুক্তির ক্ষেত্রে অর্ধেক সাজার মেয়াদ শেষ হওয়ার বাধ্যবাধকতা জারি করা হয়েছে।
বিচারমন্ত্রী বেকির বোজদাগ বলেছেন, ‘এই প্রকল্প সাধারণ ক্ষমা নয়। পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রথম পর্বে ৩৮ হাজার বন্দিকে মুক্তি দেওয়া হবে।’ চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত তুরস্কের বিভিন্ন জেলে এক লাখ ৮৮ হাজার বন্দি ছিল। যা ধারণ ক্ষমতার চেয়ে আট হাজার বেশি। এর সঙ্গে ক্যু পরবর্তী বন্দিরা যুক্ত হলে কারাগারের অবস্থা ভয়াবহ রূপ ধারণ করে।
এই প্রেক্ষাপটেই কারাবন্দিদের একটি বড় অংশকে মুক্তি দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হলো। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক বিশ্লেষণে বলা হচ্ছে, কারাগারের চাপ কমানোর উদ্দেশ্যেই এরদোয়ান এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
সূত্র: রয়টার্স।
চলতি বছরের ১৫ জুলাই তুর্কি সেনাবাহিনীর একাংশ অভ্যুত্থান ঘটিয়ে দেশের শাসনভার নেওয়ার দাবি করে, কিন্তু পরে ওই অভ্যুত্থান ব্যর্থ হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে শুরু হয় এরদোয়ানের ক্ষমতা আরও সংহত করার প্রক্রিয়া। রাজনৈতিক ভিন্ন মতাবলম্বীদের ওপর চলে ব্যাপক ধরপাকড়। যাকে অনেক রাজনৈতিক বিশ্লেষক ‘এরদোয়ানের বেসামরিক ক্যু’ বলেও অভিহিত করেছেন। ক্যু প্রচেষ্টার পর থেকে এখন পর্যন্ত আটক এবং বরখাস্তের পরিমাণটা প্রায় ৭০ হাজার। এই সংখ্যা যে দিনকে দিন বাড়বে, আগেই তার আভাস দিয়েছেন এরদোয়ান।
এই প্রেক্ষাপটেই জারিকৃত এক ডিক্রিতে ৩৮ হাজার বন্দি-মুক্তির ঘোষণা দিয়েছেন এরদোয়ান। এই বন্দিমুক্তির আওতায় থাকছেন না হত্যা-সন্ত্রাসবাদ আর নারীর প্রতি সহিংসতায় অভিযুক্তরা। থাকছে না তারাও, যাদের অর্ধেক সাজার মেয়াদ শেষ হয়নি। কেবল তারাই এই মুক্তির আওতায় পড়ছেন, যাদের সাজার মেয়াদ শেষ হতে দুই বছর বাকি আছে। তবে যদি এমন হয় যে, কারও সাজাই হয়েছে ৩ বছর আর সাজা ভোগ করা বাকি আছে ২ বছর, তখন তিনি এই বন্দিমুক্তির আওতায় পড়ছেন না। কেননা বন্দিমুক্তির ক্ষেত্রে অর্ধেক সাজার মেয়াদ শেষ হওয়ার বাধ্যবাধকতা জারি করা হয়েছে।
বিচারমন্ত্রী বেকির বোজদাগ বলেছেন, ‘এই প্রকল্প সাধারণ ক্ষমা নয়। পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রথম পর্বে ৩৮ হাজার বন্দিকে মুক্তি দেওয়া হবে।’ চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত তুরস্কের বিভিন্ন জেলে এক লাখ ৮৮ হাজার বন্দি ছিল। যা ধারণ ক্ষমতার চেয়ে আট হাজার বেশি। এর সঙ্গে ক্যু পরবর্তী বন্দিরা যুক্ত হলে কারাগারের অবস্থা ভয়াবহ রূপ ধারণ করে।
এই প্রেক্ষাপটেই কারাবন্দিদের একটি বড় অংশকে মুক্তি দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হলো। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক বিশ্লেষণে বলা হচ্ছে, কারাগারের চাপ কমানোর উদ্দেশ্যেই এরদোয়ান এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
সূত্র: রয়টার্স।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়