কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: আনুষ্ঠানিকভাবেই ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলার দরজা এখন উন্মুক্ত মোহাম্মদ আশরাফুলের সামনে। কাগজে-কলমে বাধা নেই বিসিএলে খেলতেও।
তবে বিসিএলের খেলোয়াড় বাছাইয়ের যে প্রক্রিয়া ও উদ্দেশ্য, ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে আশরাফুলের খেলা আটকে যেতে পারে সেখানেই। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এখনই ফিরছেন না বলে তাঁর বিসিএলে খেলার পক্ষে নন জাতীয় দলের কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহেও।
নিয়ম অনুযায়ী বিসিএলে নেওয়া হয় জাতীয় লিগের সেরা পারফরমারদের, যাঁদের সামনে টেস্ট খেলার সুযোগ আছে। এই দুই বিবেচনার কোনোটিতেই ২০১২-১৩ মৌসুমে সর্বশেষ জাতীয় লিগে খেলা আশরাফুলের এবারের বিসিএল খেলতে পারার কথা নয়।
বিসিবির টুর্নামেন্ট কমিটির এক সভা শেষে কাল ক্রিকেট পরিচালনা-প্রধান আকরাম খানও বললেন, ‘জাতীয় লিগের সেরা খেলোয়াড়দেরই সব সময় বিসিএলে খেলার সুযোগ দেওয়া হয়। কিন্তু আশরাফুল সর্বশেষ জাতীয় লিগে খেলেনি। ওর বিসিএলে খেলা তাই নির্ভর করছে ফ্র্যাঞ্চাইজি ও নির্বাচকদের ওপর।’
মজার ব্যাপার হলো সর্বশেষ জাতীয় লিগের পর একটি বিসিএল হয়ে গেছে এ বছরের শুরুতেই। সেই বিসিএল আর আগামী ২০ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু বিসিএলের মাঝখানে আর কোনো জাতীয় লিগ হয়নি, যেটির পারফরম্যান্সকে ভিত্তি ধরে নতুন করে খেলোয়াড় বাছাই হবে। ২০১৮ সালের আগে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খেলতে পারবেন না বলে আশরাফুলের বিসিএলে খেলার সম্ভাবনা কমে যাচ্ছে আরও।
প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীনের কথায় সেই ইঙ্গিত, ‘জাতীয় লিগের পারফরম্যান্সের সঙ্গে যাদের টেস্ট খেলার সম্ভাবনা আছে, বিসিএলের জন্য আমরা তাদেরই বিবেচনা করি।’ স্পট ফিক্সিংয়ের শাস্তি পাওয়ার তিন বছরের মাথায় ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলার ওপর থেকে বহিষ্কারাদেশ উঠে গেলেও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ও বিপিএলে খেলতে আশরাফুলকে অপেক্ষা করতে হবে আরও দুই বছর।
বিসিবির একটি সূত্র জানিয়েছে, আশরাফুলের বিসিএল খেলার প্রশ্নে হাথুরুসিংহে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছেন এই বিষয়টাকেই। অদূর ভবিষ্যতে যার জাতীয় দলে খেলার সম্ভাবনা নেই, তাঁকে দেশের সবচেয়ে মর্যাদাসম্পন্ন টুর্নামেন্টে খেলতে দেওয়ার কোনো যুক্তি দেখেন না কোচ। এতে অন্য একজন যোগ্য এবং সম্ভাবনাময় খেলোয়াড়কে বঞ্চিত করা হবে বলেই মনে করেন তিনি।
নির্বাচকেরাও খেলোয়াড় বাছাইয়ের নিয়ম ভেঙে আশরাফুলকে বিসিএলে সুযোগ দিতে নারাজ বলে জানা গেছে। তবে যোগাযোগ করা হলে এ বিষয়ে কোচ-নির্বাচকদের কেউই সরাসরি কিছু বলতে রাজি হননি। আশরাফুলের বিসিএলে খেলার ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হওয়ার কথা ১৭ বা ১৮ আগস্ট হাথুরুসিংহের সঙ্গে নির্বাচক কমিটির সভায়।
হাথুরুসিংহে কাল টুর্নামেন্ট কমিটির সভায়ও ছিলেন। জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের বিসিএলে খেলার ব্যাপারে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোকে দিয়েছেন কিছু নির্দেশনা। বিসিএলের প্রথম ম্যাচে খেলার জন্য সব খেলোয়াড়কেই উন্মুক্ত করে দিয়েছেন কোচ। ইংল্যান্ড সিরিজের ওয়ানডে দলে যাঁরা থাকবেন, তাঁরা খেলতে পারবেন না বিসিএলের দ্বিতীয় ম্যাচ থেকে ওয়ানডে সিরিজ শেষ হওয়া পর্যন্ত ম্যাচগুলোয়। টেস্ট সিরিজের সময় ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোকে ছাড়তে হবে টেস্ট দলের খেলোয়াড়দেরও।
তবে বিসিএলের খেলোয়াড় বাছাইয়ের যে প্রক্রিয়া ও উদ্দেশ্য, ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে আশরাফুলের খেলা আটকে যেতে পারে সেখানেই। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এখনই ফিরছেন না বলে তাঁর বিসিএলে খেলার পক্ষে নন জাতীয় দলের কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহেও।
নিয়ম অনুযায়ী বিসিএলে নেওয়া হয় জাতীয় লিগের সেরা পারফরমারদের, যাঁদের সামনে টেস্ট খেলার সুযোগ আছে। এই দুই বিবেচনার কোনোটিতেই ২০১২-১৩ মৌসুমে সর্বশেষ জাতীয় লিগে খেলা আশরাফুলের এবারের বিসিএল খেলতে পারার কথা নয়।
বিসিবির টুর্নামেন্ট কমিটির এক সভা শেষে কাল ক্রিকেট পরিচালনা-প্রধান আকরাম খানও বললেন, ‘জাতীয় লিগের সেরা খেলোয়াড়দেরই সব সময় বিসিএলে খেলার সুযোগ দেওয়া হয়। কিন্তু আশরাফুল সর্বশেষ জাতীয় লিগে খেলেনি। ওর বিসিএলে খেলা তাই নির্ভর করছে ফ্র্যাঞ্চাইজি ও নির্বাচকদের ওপর।’
মজার ব্যাপার হলো সর্বশেষ জাতীয় লিগের পর একটি বিসিএল হয়ে গেছে এ বছরের শুরুতেই। সেই বিসিএল আর আগামী ২০ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু বিসিএলের মাঝখানে আর কোনো জাতীয় লিগ হয়নি, যেটির পারফরম্যান্সকে ভিত্তি ধরে নতুন করে খেলোয়াড় বাছাই হবে। ২০১৮ সালের আগে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খেলতে পারবেন না বলে আশরাফুলের বিসিএলে খেলার সম্ভাবনা কমে যাচ্ছে আরও।
প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীনের কথায় সেই ইঙ্গিত, ‘জাতীয় লিগের পারফরম্যান্সের সঙ্গে যাদের টেস্ট খেলার সম্ভাবনা আছে, বিসিএলের জন্য আমরা তাদেরই বিবেচনা করি।’ স্পট ফিক্সিংয়ের শাস্তি পাওয়ার তিন বছরের মাথায় ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলার ওপর থেকে বহিষ্কারাদেশ উঠে গেলেও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ও বিপিএলে খেলতে আশরাফুলকে অপেক্ষা করতে হবে আরও দুই বছর।
বিসিবির একটি সূত্র জানিয়েছে, আশরাফুলের বিসিএল খেলার প্রশ্নে হাথুরুসিংহে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছেন এই বিষয়টাকেই। অদূর ভবিষ্যতে যার জাতীয় দলে খেলার সম্ভাবনা নেই, তাঁকে দেশের সবচেয়ে মর্যাদাসম্পন্ন টুর্নামেন্টে খেলতে দেওয়ার কোনো যুক্তি দেখেন না কোচ। এতে অন্য একজন যোগ্য এবং সম্ভাবনাময় খেলোয়াড়কে বঞ্চিত করা হবে বলেই মনে করেন তিনি।
নির্বাচকেরাও খেলোয়াড় বাছাইয়ের নিয়ম ভেঙে আশরাফুলকে বিসিএলে সুযোগ দিতে নারাজ বলে জানা গেছে। তবে যোগাযোগ করা হলে এ বিষয়ে কোচ-নির্বাচকদের কেউই সরাসরি কিছু বলতে রাজি হননি। আশরাফুলের বিসিএলে খেলার ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হওয়ার কথা ১৭ বা ১৮ আগস্ট হাথুরুসিংহের সঙ্গে নির্বাচক কমিটির সভায়।
হাথুরুসিংহে কাল টুর্নামেন্ট কমিটির সভায়ও ছিলেন। জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের বিসিএলে খেলার ব্যাপারে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোকে দিয়েছেন কিছু নির্দেশনা। বিসিএলের প্রথম ম্যাচে খেলার জন্য সব খেলোয়াড়কেই উন্মুক্ত করে দিয়েছেন কোচ। ইংল্যান্ড সিরিজের ওয়ানডে দলে যাঁরা থাকবেন, তাঁরা খেলতে পারবেন না বিসিএলের দ্বিতীয় ম্যাচ থেকে ওয়ানডে সিরিজ শেষ হওয়া পর্যন্ত ম্যাচগুলোয়। টেস্ট সিরিজের সময় ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোকে ছাড়তে হবে টেস্ট দলের খেলোয়াড়দেরও।
খবর বিভাগঃ
খেলাধুলা
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়