কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: পাঁচ
বছর আগে বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার হাতে ফুল দিয়ে তার উপদেষ্টার পদ
পেয়েছিলেন এম মনজুর আলম; এরপর তিনি চট্টগ্রাম সিটি মেয়র নির্বাচিত হন। পদ
হারিয়ে এখন আবার তিনি আওয়ামী লীগে ফিরতে চান বলে ইংগিত দিয়েছেন।
১৫ আগস্ট উপলক্ষে সোমবার মনজুর আলমের প্রতিষ্ঠিত ‘বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশনের’ উদ্যোগে জাতীয় শোক দিবসের অনুষ্ঠান আয়োজনের পর থেকেই তার আওয়ামী লীগে ফেরা নিয়ে গুঞ্জণ শুরু হয়।
চট্টগ্রাম নগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরীও তার রাজনৈতিক শিষ্য মনজুরকে দলে ফেরাতে আগ্রহী।
এ বিষয়ে মনজুর আলম বলেন, “এখন তো আমি সামাজিক কর্মকাণ্ড নিয়েই আছি। অনেকদিন ধরেই বঙ্গমাতা ফাউন্ডেশনের কাজ করছি।”
শোক দিবস পালনের বিষয়ে জানতে চাইলে সাবেক এই মেয়র বলেন, “মেয়র থাকাকালেও শোক দিবস পালন করেছি। তার আগেও ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে শোক দিবস পালন করতাম। বঙ্গবন্ধুর নামে আমি একটি স্কুলও প্রতিষ্ঠা করেছি। এগুলো নিয়েই আছি।”
চট্টগ্রামের রাজনৈতিক অঙ্গনে জোর গুঞ্জন- মহিউদ্দিন চৌধুরী এখন মনজুরকে ফেরাতে চান।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মনজুর বলেন, “তিনি আমাদের সবার মুরুব্বি। তিনি আমার নেতা। উনার আগ্রহের যে কথাটা আপনি বললেন, সেটা তো আমার জন্য বড় ব্যাপার।”
আওয়ামী লীগে যোগ দিচ্ছেন কি না- এই প্রশ্নে হাসি দিয়ে মনজুর বলেন, “এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। আমি তো বঙ্গমাতা-বঙ্গবন্ধুকে নিয়েই আছি।”
আওয়ামী লীগ সভানেত্রী, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে কৃতজ্ঞতাও প্রকাশ করেন বিএনপি চেয়ারপারসনের সাবেক এই উপদেষ্টা।
“আমি মেয়র থাকাকালে তিনি (প্রধানমন্ত্রী) চট্টগ্রামের উন্নয়নের জন্য নিবেদিতপ্রাণ এবং আমার প্রতি উদার ছিলেন। সবসময় তিনি উদার হস্তে আমাকে দিয়েছেন। এটা বাস্তব সত্য।”
মনজুর বলেন, তার পাঁচ বছরের মেয়াদে জাইকার মাধ্যমে এবং বিভিন্ন প্রকল্পের আওতায় প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা বরাদ্দের ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মনজুরের আওয়ামী লীগে ফেরার সম্ভাবনা নিয়ে জানতে চাইলে সাবেক মেয়র মহিউদ্দিন চৌধুরী বুধবার বলেন, “আমি তো চাই বাংলাদেশের সবাই আওয়ামী লীগে থাক। এটা বঙ্গবন্ধুর দেশ। সবাই বঙ্গবন্ধুর আদর্শে থাকবে এটাই আমার চাওয়া। সে (মনজুর) চাইলেই হবে।”
মহিউদ্দিন চৌধুরী বলেন, “আমার সাথে সবাই থাকবে। হয়ত মাঝে মাঝে রাগারাগি করি। কিন্তু যারা আমাকে জানে, তারা বোঝে। আমার কোনো শত্রু নেই। কেউ আমাকে শত্রু মনেও করে না। আসবে, একটু ভালোবাসা পেলেই চলে আসবে।”
উল্লেখ্য, ২০১০ সালের ১৭ জুন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (সিসিসি) নির্বাচনে প্রায় এক লাখ ভোটের ব্যবধানে বিএনপি সমর্থিত মনজুরের কাছে হেরে যান নগর আওয়ামী লীগ সভাপতি এবি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী।
সম্প্রতি বিএনপির কমিটি ঘোষণার দুই দিন পর এ বিষয়ে মনজুর বলেন, “আমি তো অবসরের ঘোষণা দিয়েছিলাম। এখন সমাজসেবা করছি। আমাকে রাখবে কেন?”
গত সিটি নির্বাচনে মনজুরকে হারিয়ে মেয়র নির্বাচিত হন নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ জ ম নাছির উদ্দিন। নগরীর রাজনীতিতে তিনি ‘মহিউদ্দিনবিরোধী’ হিসেবে পরিচিত।
১৫ আগস্ট উপলক্ষে সোমবার মনজুর আলমের প্রতিষ্ঠিত ‘বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশনের’ উদ্যোগে জাতীয় শোক দিবসের অনুষ্ঠান আয়োজনের পর থেকেই তার আওয়ামী লীগে ফেরা নিয়ে গুঞ্জণ শুরু হয়।
চট্টগ্রাম নগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরীও তার রাজনৈতিক শিষ্য মনজুরকে দলে ফেরাতে আগ্রহী।
এ বিষয়ে মনজুর আলম বলেন, “এখন তো আমি সামাজিক কর্মকাণ্ড নিয়েই আছি। অনেকদিন ধরেই বঙ্গমাতা ফাউন্ডেশনের কাজ করছি।”
শোক দিবস পালনের বিষয়ে জানতে চাইলে সাবেক এই মেয়র বলেন, “মেয়র থাকাকালেও শোক দিবস পালন করেছি। তার আগেও ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে শোক দিবস পালন করতাম। বঙ্গবন্ধুর নামে আমি একটি স্কুলও প্রতিষ্ঠা করেছি। এগুলো নিয়েই আছি।”
চট্টগ্রামের রাজনৈতিক অঙ্গনে জোর গুঞ্জন- মহিউদ্দিন চৌধুরী এখন মনজুরকে ফেরাতে চান।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মনজুর বলেন, “তিনি আমাদের সবার মুরুব্বি। তিনি আমার নেতা। উনার আগ্রহের যে কথাটা আপনি বললেন, সেটা তো আমার জন্য বড় ব্যাপার।”
আওয়ামী লীগে যোগ দিচ্ছেন কি না- এই প্রশ্নে হাসি দিয়ে মনজুর বলেন, “এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। আমি তো বঙ্গমাতা-বঙ্গবন্ধুকে নিয়েই আছি।”
আওয়ামী লীগ সভানেত্রী, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে কৃতজ্ঞতাও প্রকাশ করেন বিএনপি চেয়ারপারসনের সাবেক এই উপদেষ্টা।
“আমি মেয়র থাকাকালে তিনি (প্রধানমন্ত্রী) চট্টগ্রামের উন্নয়নের জন্য নিবেদিতপ্রাণ এবং আমার প্রতি উদার ছিলেন। সবসময় তিনি উদার হস্তে আমাকে দিয়েছেন। এটা বাস্তব সত্য।”
মনজুর বলেন, তার পাঁচ বছরের মেয়াদে জাইকার মাধ্যমে এবং বিভিন্ন প্রকল্পের আওতায় প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা বরাদ্দের ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মনজুরের আওয়ামী লীগে ফেরার সম্ভাবনা নিয়ে জানতে চাইলে সাবেক মেয়র মহিউদ্দিন চৌধুরী বুধবার বলেন, “আমি তো চাই বাংলাদেশের সবাই আওয়ামী লীগে থাক। এটা বঙ্গবন্ধুর দেশ। সবাই বঙ্গবন্ধুর আদর্শে থাকবে এটাই আমার চাওয়া। সে (মনজুর) চাইলেই হবে।”
মহিউদ্দিন চৌধুরী বলেন, “আমার সাথে সবাই থাকবে। হয়ত মাঝে মাঝে রাগারাগি করি। কিন্তু যারা আমাকে জানে, তারা বোঝে। আমার কোনো শত্রু নেই। কেউ আমাকে শত্রু মনেও করে না। আসবে, একটু ভালোবাসা পেলেই চলে আসবে।”
উল্লেখ্য, ২০১০ সালের ১৭ জুন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (সিসিসি) নির্বাচনে প্রায় এক লাখ ভোটের ব্যবধানে বিএনপি সমর্থিত মনজুরের কাছে হেরে যান নগর আওয়ামী লীগ সভাপতি এবি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী।
সম্প্রতি বিএনপির কমিটি ঘোষণার দুই দিন পর এ বিষয়ে মনজুর বলেন, “আমি তো অবসরের ঘোষণা দিয়েছিলাম। এখন সমাজসেবা করছি। আমাকে রাখবে কেন?”
গত সিটি নির্বাচনে মনজুরকে হারিয়ে মেয়র নির্বাচিত হন নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ জ ম নাছির উদ্দিন। নগরীর রাজনীতিতে তিনি ‘মহিউদ্দিনবিরোধী’ হিসেবে পরিচিত।
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়