কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: ৪
হাজার ২৪১টি মোবাইল সিম বায়োমেট্রিক (আঙুলের ছাপ) পদ্ধতিতে নিবন্ধনের সময়
জালিয়াতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের প্রতিমন্ত্রী
তারানা হালিম।
তিনি জানান, খুচরা পর্যায়ে এ জালিয়াতি করা করেছে। এসব প্রতিটি সিমের বিপরীতে মোবাইলফোন অপারেটরদের ৫০ ডলার করে জরিমানা গুনতে হবে।
তারানা হালিম বলেন, লাখ-লাখ সিমে জালিয়াতি হয়েছে বলে কোনও কোনও মহল তা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে, গুজব রটাচ্ছে। এ সংখ্যা মোটেও ওরকম নয়। আমরা এ পর্যন্ত ৪ হাজার ২৪১টি সিমে জালিয়াতির প্রমাণ পেয়েছি। অপকর্মগুলো হয়েছে রিটেইলার পর্যায়ে। জালিয়াতি হওয়া প্রতিটি সিমের জন্য সংশ্লিষ্ট অপারেটর ৫০ ডলার করে জরিমানা দেবে।
তিনি জানান, সব মোবাইলফোন অপারেটরের দেওয়া রিটেইলারের তালিকা আমাদের কাছে রয়েছে। ফলে আমরা সহজেই বিষয়গুলো চিহ্নিত করতে পারছি।
প্রসঙ্গত, নানা কৌশলে একাধিকবার আঙুলের ছাপ নিয়ে সিম রি-রেজিস্ট্রেশন করেছে জালিয়াতরা। এর সঙ্গে জড়িত থাকার অপরাধে ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ ও নাটোর থেকে একাধিক ব্যক্তিকে আটক ও বেশকিছু সংখ্যক সিম উদ্ধার করে পুলিশ। মূলত পুলিশি তদন্তে বেরিয়ে আসে সিম জালিয়াতির ঘটনা।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, আমরা দেখেছি সিম জালিয়াতির পেছনে আমাদের কারিগরি কোনও ত্রুটি বা সমস্যা দায়ী ছিল না। আমাদের কারিগরি কোনও সমস্যার কারণে এটা হয়নি। জালিয়াতরা সুকৌশলে মোবাইলফোন ব্যবহারকারীর অসচেতনতার সুযোগ নিয়ে এই অপকর্ম করেছে। যদিও বিষয়টি মোবাইল অপারেটরদের নজরদারি করা উচিত ছিল কিন্তু তা পুরোপুরি না হওয়ায় এটা হয়েছে। এটা জানাতে এবং ভবিষ্যতে যেন আর এমন না হয় সে বিষয়ে আমি সব মোবাইলফোন অপারেটরের শীর্ষ নির্বাহীদের ডেকেছি। তাদের কাছে বিষয়টি তুলে ধরা হবে এবং জরিমানার বিধানটিও জারি করা হবে।
জানা গেছে, সোমবার বেলা তিনটায় প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম সচিবালয়ে সব মোবাইলফোন অপারেটরের শীর্ষ নির্বাহীদের ডেকেছেন। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে শীর্ষ নির্বাহীদের নিয়ে একটি জরুরি বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে জরিমানা ও সিম জালিয়াতির বিষয়ে অপারেটরগুলো সতর্ক করে দেওয়া হবে।
আরও জানা গেছে, সোমবারের বৈঠকে গ্রামীণফোন, বাংলালিংক, রবি, এয়ারটেল ও টেলিটককে আমন্ত্রণ জানানো হলেও সিটিসেলকে জানানো হয়নি।
বায়োমেট্রিক সিম নিবন্ধনে জালিয়াতির বিষয়ে গ্রাহকদের অসচেতনতাকে দায়ী করে তারানা হালিম বলেন, গ্রাহকরা সচেতন হলে এমন ঘটনা ঘটত না। গ্রাহকদের অসচেতনতার সুযোগ নিয়ে যারা সিম নিবন্ধন করিয়েছেন (রিটেইলার) তারাই মূলত জালিয়াতিটা করেছেন।
মোবাইল নম্বর মিলিয়ে দেখলেই সমস্যা অনেক কমে যায়। অন্যদিকে বারবার আঙুলের ছাপ দিতে বলা হলেও সে বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। তিনি আরও বলেন, অন্যের নামে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধিত সিম বাজারে বেশি দাম বিক্রি হচ্ছে। এভাবে সিম বিক্রি করা যাবে না, কেনাও যাবে না।
উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, ধরা যাক- একটি সিমের দাম ১২০ টাকা। বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে অন্যের নামে নিবন্ধিত সিম ৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আমি অপারেটরদের শীর্ষ নির্বাহীদের সঙ্গে এই বিষয়গুলো নিয়েও কথা বলব।
তিনি আরও জানান, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে (৩১ মে) ১১ কোটি ৬০ লাখ এবং তারপর থেকে এখন পর্যন্ত সিম নিবন্ধিত হয়েছে ১২ কোটি ৩৪ লাখ।
তিনি জানান, খুচরা পর্যায়ে এ জালিয়াতি করা করেছে। এসব প্রতিটি সিমের বিপরীতে মোবাইলফোন অপারেটরদের ৫০ ডলার করে জরিমানা গুনতে হবে।
তারানা হালিম বলেন, লাখ-লাখ সিমে জালিয়াতি হয়েছে বলে কোনও কোনও মহল তা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে, গুজব রটাচ্ছে। এ সংখ্যা মোটেও ওরকম নয়। আমরা এ পর্যন্ত ৪ হাজার ২৪১টি সিমে জালিয়াতির প্রমাণ পেয়েছি। অপকর্মগুলো হয়েছে রিটেইলার পর্যায়ে। জালিয়াতি হওয়া প্রতিটি সিমের জন্য সংশ্লিষ্ট অপারেটর ৫০ ডলার করে জরিমানা দেবে।
তিনি জানান, সব মোবাইলফোন অপারেটরের দেওয়া রিটেইলারের তালিকা আমাদের কাছে রয়েছে। ফলে আমরা সহজেই বিষয়গুলো চিহ্নিত করতে পারছি।
প্রসঙ্গত, নানা কৌশলে একাধিকবার আঙুলের ছাপ নিয়ে সিম রি-রেজিস্ট্রেশন করেছে জালিয়াতরা। এর সঙ্গে জড়িত থাকার অপরাধে ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ ও নাটোর থেকে একাধিক ব্যক্তিকে আটক ও বেশকিছু সংখ্যক সিম উদ্ধার করে পুলিশ। মূলত পুলিশি তদন্তে বেরিয়ে আসে সিম জালিয়াতির ঘটনা।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, আমরা দেখেছি সিম জালিয়াতির পেছনে আমাদের কারিগরি কোনও ত্রুটি বা সমস্যা দায়ী ছিল না। আমাদের কারিগরি কোনও সমস্যার কারণে এটা হয়নি। জালিয়াতরা সুকৌশলে মোবাইলফোন ব্যবহারকারীর অসচেতনতার সুযোগ নিয়ে এই অপকর্ম করেছে। যদিও বিষয়টি মোবাইল অপারেটরদের নজরদারি করা উচিত ছিল কিন্তু তা পুরোপুরি না হওয়ায় এটা হয়েছে। এটা জানাতে এবং ভবিষ্যতে যেন আর এমন না হয় সে বিষয়ে আমি সব মোবাইলফোন অপারেটরের শীর্ষ নির্বাহীদের ডেকেছি। তাদের কাছে বিষয়টি তুলে ধরা হবে এবং জরিমানার বিধানটিও জারি করা হবে।
জানা গেছে, সোমবার বেলা তিনটায় প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম সচিবালয়ে সব মোবাইলফোন অপারেটরের শীর্ষ নির্বাহীদের ডেকেছেন। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে শীর্ষ নির্বাহীদের নিয়ে একটি জরুরি বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে জরিমানা ও সিম জালিয়াতির বিষয়ে অপারেটরগুলো সতর্ক করে দেওয়া হবে।
আরও জানা গেছে, সোমবারের বৈঠকে গ্রামীণফোন, বাংলালিংক, রবি, এয়ারটেল ও টেলিটককে আমন্ত্রণ জানানো হলেও সিটিসেলকে জানানো হয়নি।
বায়োমেট্রিক সিম নিবন্ধনে জালিয়াতির বিষয়ে গ্রাহকদের অসচেতনতাকে দায়ী করে তারানা হালিম বলেন, গ্রাহকরা সচেতন হলে এমন ঘটনা ঘটত না। গ্রাহকদের অসচেতনতার সুযোগ নিয়ে যারা সিম নিবন্ধন করিয়েছেন (রিটেইলার) তারাই মূলত জালিয়াতিটা করেছেন।
মোবাইল নম্বর মিলিয়ে দেখলেই সমস্যা অনেক কমে যায়। অন্যদিকে বারবার আঙুলের ছাপ দিতে বলা হলেও সে বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। তিনি আরও বলেন, অন্যের নামে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধিত সিম বাজারে বেশি দাম বিক্রি হচ্ছে। এভাবে সিম বিক্রি করা যাবে না, কেনাও যাবে না।
উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, ধরা যাক- একটি সিমের দাম ১২০ টাকা। বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে অন্যের নামে নিবন্ধিত সিম ৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আমি অপারেটরদের শীর্ষ নির্বাহীদের সঙ্গে এই বিষয়গুলো নিয়েও কথা বলব।
তিনি আরও জানান, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে (৩১ মে) ১১ কোটি ৬০ লাখ এবং তারপর থেকে এখন পর্যন্ত সিম নিবন্ধিত হয়েছে ১২ কোটি ৩৪ লাখ।
খবর বিভাগঃ
তথ্য প্রযুক্তি
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়