মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি: যৌতুক না পেয়ে স্ত্রীকে মারধর ও মুখে কীটনাশক ঢেলে হত্যার দায়ে আনোয়ার হোসেন পেয়াদা (৪৭) নামে একজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত।
রোববার দুপুরে মানিকগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক হাছিনা রৌশন জাহান এই মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন। এ সময় জামিনে থাকা আসামি আনোয়ার আদালতে হাজির ছিলেন। তিনি মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলার জমদুয়ারা গ্রামের মৃত হাফেজ উদ্দিন পেয়াদার ছেলে। আর তার স্ত্রী আসমা আক্তার (৩০) ছিলেন একই উপজেলার মেহেদীপুর গ্রামের আবু বাক্কারের মেয়ে।
এই মামলার অন্য তিন আসামিকে বেকুসর খালাস দেয়া হয়েছে। খালাসপ্রাপ্তরা হলেন- আনোয়ারের বড় ভাই আবদুস সালাম পেয়াদা (৫৬), মেজো ভাই মনির হোসেন পেয়াদা (৫৩), ছোট ভাই হারুণ পেয়াদা (৩২)।
মামলার বিবরণ ও সংশ্লিষ্টরা জানায়, এক লাখ টাকা যৌতুক না পেয়ে ২০০৫ সালের ১৩ জুন সকাল ৮টায় নিজ বাড়িতে আসমাকে মারধর করেন আনোয়ার। একপর্যায়ে তার মুখে কীটনাশক ঢেলে হত্যা করেন তিনি। এ ঘটনায় স্বামীর পরিবার থেকে শিবালয় থানায় অপমৃত্যু মামলা করা হয়। কিন্তু আসমার বাবার বাড়ির লোকজন তা মেনে নেননি। পরে আসমার ভাই হানিফ আলী হত্যার অভিযোগে আনোয়ার, সালাম, মনির, হারুণ ও সালামের স্ত্রী লাইলী বেগমের বিরুদ্ধে মানিকগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মামলা করেন।
লাইলী বেগমকে বাদ দিয়ে অন্য চার আসামির বিরুদ্ধে ২০০৭ সালের ৩০ এপ্রিল এই মামলার চার্জগঠন করে আদালত। এরপর বিভিন্ন বিচারিক কার্যদিবসে ১১ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। শুনানি, যুক্তি ও তর্ক শেষে এই ধার্য দিনে ওই রায় দেন বিচারক। রাষ্ট্রপক্ষের স্পেশাল পিপি একেএম নুরুল হুদা এবং আসামিপক্ষের দেবেন্দ্রনাথ পোদ্দার ও আসাদুজ্জামান মামলাটি পরিচালনা করেন।
রোববার দুপুরে মানিকগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক হাছিনা রৌশন জাহান এই মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন। এ সময় জামিনে থাকা আসামি আনোয়ার আদালতে হাজির ছিলেন। তিনি মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলার জমদুয়ারা গ্রামের মৃত হাফেজ উদ্দিন পেয়াদার ছেলে। আর তার স্ত্রী আসমা আক্তার (৩০) ছিলেন একই উপজেলার মেহেদীপুর গ্রামের আবু বাক্কারের মেয়ে।
এই মামলার অন্য তিন আসামিকে বেকুসর খালাস দেয়া হয়েছে। খালাসপ্রাপ্তরা হলেন- আনোয়ারের বড় ভাই আবদুস সালাম পেয়াদা (৫৬), মেজো ভাই মনির হোসেন পেয়াদা (৫৩), ছোট ভাই হারুণ পেয়াদা (৩২)।
মামলার বিবরণ ও সংশ্লিষ্টরা জানায়, এক লাখ টাকা যৌতুক না পেয়ে ২০০৫ সালের ১৩ জুন সকাল ৮টায় নিজ বাড়িতে আসমাকে মারধর করেন আনোয়ার। একপর্যায়ে তার মুখে কীটনাশক ঢেলে হত্যা করেন তিনি। এ ঘটনায় স্বামীর পরিবার থেকে শিবালয় থানায় অপমৃত্যু মামলা করা হয়। কিন্তু আসমার বাবার বাড়ির লোকজন তা মেনে নেননি। পরে আসমার ভাই হানিফ আলী হত্যার অভিযোগে আনোয়ার, সালাম, মনির, হারুণ ও সালামের স্ত্রী লাইলী বেগমের বিরুদ্ধে মানিকগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মামলা করেন।
লাইলী বেগমকে বাদ দিয়ে অন্য চার আসামির বিরুদ্ধে ২০০৭ সালের ৩০ এপ্রিল এই মামলার চার্জগঠন করে আদালত। এরপর বিভিন্ন বিচারিক কার্যদিবসে ১১ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। শুনানি, যুক্তি ও তর্ক শেষে এই ধার্য দিনে ওই রায় দেন বিচারক। রাষ্ট্রপক্ষের স্পেশাল পিপি একেএম নুরুল হুদা এবং আসামিপক্ষের দেবেন্দ্রনাথ পোদ্দার ও আসাদুজ্জামান মামলাটি পরিচালনা করেন।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়