কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, গুলশানে জঙ্গি হামলাকারী ও তাঁদের মদদদাতাদের ধরে শাস্তি দেওয়া কঠিন হবে না।
তিনি বলেন, ‘আজকে যেহেতু আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন আমরা পেয়েছি এবং সবাই যৌথভাবে সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ মোকাবিলার জন্য একতাবদ্ধ; সেহেতু এগুলো খুঁজে বের করা খুব বেশি কঠিন হবে না. ..এটা সময়ের ব্যাপার মাত্র।’
আজ বুধবার জাতীয় সংসদে সাংসদ গাজী গোলাম দস্তগীর গাজীর এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন। জঙ্গি হামলার বিষয়ে শেখ হাসিনা বলেন, যারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত কয়েকজন ওই দিনই মারা গেছে। বাকি কয়েকজনকে শনাক্ত করতে ও ধরতে সক্ষম হয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
জঙ্গিদের ধরার ক্ষেত্রে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বেশ কিছু মানুষের ছবি যারা শনাক্ত করতে পারবেন, তাঁরা যেন তথ্যগুলি জানান। জানালে যারা এর সঙ্গে জড়িত তাঁদের তো ধরা যাবেই, পাশাপাশি পর্দার আড়ালে যারা, যারা এর মদদদাতা, যারা পরিকল্পনাকারী, যারা প্রশিক্ষণ প্রদান করছে, যারা অর্থ দিচ্ছে, তাঁদেরও খুঁজে বের করতে হবে। তাঁরা আমাদের দেশের হোক বিদেশের হোক তাঁদের খুঁজে বের করা অবশ্যই কর্তব্য। আমি বিশ্বাস করি, এঁদেরকে আমরা ধরতে পারব এবং উপযুক্ত শাস্তি দিতে পারব।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা থাকার মধ্যেও তিনি সরকার গঠনের পর বাংলাদেশ দ্রুতগতিতে এগিয়ে গেছে। সারা বিশ্বের কাছে বাংলাদেশ উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে। কিন্তু ২০১৫ সালে বাসে আগুন, রেলগাড়িতে আগুন, মানুষ পুড়িয়ে মারা; ২০১৪ সালে নির্বাচন বন্ধের নামে যে সব সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করা হয়েছে, মানুষ হত্যা করা হয়েছে, সবগুলোতে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি প্রশ্নের সম্মুখীন হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ‘তবে আমরা সুশাসন প্রতিষ্ঠা করছি, সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা করেছি। যার ফলে অতি অল্প সময়ে এই অবস্থার মোকাবিলা করে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে সক্ষম হয়েছি; যাতে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের মাঝে আস্থা, বিশ্বাস সৃষ্টি হয়।’
শেখ হাসিনা বলেন, গুলশান হামলার পর বিদেশি বন্ধু রাষ্ট্রগুলো নিন্দা জানিয়েছে। তারা বাংলাদেশের পাশে আছে। এই ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড মোকাবিলায় সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে।
এসব হামলাকারী স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না এমন মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এই ধরনের ঘটনা আসলে বিশ্বব্যাপী এখন ঘটছে। কিন্তু বাংলাদেশে যারা ঘটাচ্ছে তারা সত্যিকারভাবে এ দেশের উন্নতি চায় না, অগ্রগতি চায় না।
স্বাধীনতা অর্জনের মধ্য দিয়ে, মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জনের মধ্য দিয়ে যে বাংলাদেশ রাষ্ট্র সৃষ্টি হয়েছে, এরা আসলে সেই স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না বলে আমার বিশ্বাস। নইলে এই ধরনের অমানবিক, কাপুরুষোচিত ঘটনা এভাবে বাংলাদেশে ঘটবে এটা সত্যিই কল্পনাতীত।’
তিনি বলেন, ‘আজকে যেহেতু আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন আমরা পেয়েছি এবং সবাই যৌথভাবে সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ মোকাবিলার জন্য একতাবদ্ধ; সেহেতু এগুলো খুঁজে বের করা খুব বেশি কঠিন হবে না. ..এটা সময়ের ব্যাপার মাত্র।’
আজ বুধবার জাতীয় সংসদে সাংসদ গাজী গোলাম দস্তগীর গাজীর এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন। জঙ্গি হামলার বিষয়ে শেখ হাসিনা বলেন, যারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত কয়েকজন ওই দিনই মারা গেছে। বাকি কয়েকজনকে শনাক্ত করতে ও ধরতে সক্ষম হয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
জঙ্গিদের ধরার ক্ষেত্রে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বেশ কিছু মানুষের ছবি যারা শনাক্ত করতে পারবেন, তাঁরা যেন তথ্যগুলি জানান। জানালে যারা এর সঙ্গে জড়িত তাঁদের তো ধরা যাবেই, পাশাপাশি পর্দার আড়ালে যারা, যারা এর মদদদাতা, যারা পরিকল্পনাকারী, যারা প্রশিক্ষণ প্রদান করছে, যারা অর্থ দিচ্ছে, তাঁদেরও খুঁজে বের করতে হবে। তাঁরা আমাদের দেশের হোক বিদেশের হোক তাঁদের খুঁজে বের করা অবশ্যই কর্তব্য। আমি বিশ্বাস করি, এঁদেরকে আমরা ধরতে পারব এবং উপযুক্ত শাস্তি দিতে পারব।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা থাকার মধ্যেও তিনি সরকার গঠনের পর বাংলাদেশ দ্রুতগতিতে এগিয়ে গেছে। সারা বিশ্বের কাছে বাংলাদেশ উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে। কিন্তু ২০১৫ সালে বাসে আগুন, রেলগাড়িতে আগুন, মানুষ পুড়িয়ে মারা; ২০১৪ সালে নির্বাচন বন্ধের নামে যে সব সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করা হয়েছে, মানুষ হত্যা করা হয়েছে, সবগুলোতে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি প্রশ্নের সম্মুখীন হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ‘তবে আমরা সুশাসন প্রতিষ্ঠা করছি, সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা করেছি। যার ফলে অতি অল্প সময়ে এই অবস্থার মোকাবিলা করে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে সক্ষম হয়েছি; যাতে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের মাঝে আস্থা, বিশ্বাস সৃষ্টি হয়।’
শেখ হাসিনা বলেন, গুলশান হামলার পর বিদেশি বন্ধু রাষ্ট্রগুলো নিন্দা জানিয়েছে। তারা বাংলাদেশের পাশে আছে। এই ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড মোকাবিলায় সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে।
এসব হামলাকারী স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না এমন মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এই ধরনের ঘটনা আসলে বিশ্বব্যাপী এখন ঘটছে। কিন্তু বাংলাদেশে যারা ঘটাচ্ছে তারা সত্যিকারভাবে এ দেশের উন্নতি চায় না, অগ্রগতি চায় না।
স্বাধীনতা অর্জনের মধ্য দিয়ে, মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জনের মধ্য দিয়ে যে বাংলাদেশ রাষ্ট্র সৃষ্টি হয়েছে, এরা আসলে সেই স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না বলে আমার বিশ্বাস। নইলে এই ধরনের অমানবিক, কাপুরুষোচিত ঘটনা এভাবে বাংলাদেশে ঘটবে এটা সত্যিই কল্পনাতীত।’
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়