কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
দরিদ্র জনগোষ্ঠীর টিআর ও কাবিখা প্রকল্পে ‘চুরির’ জন্য সাংসদসহ অন্যান্য
জনপ্রতিনিধি ও আমলাদের দায়ী করে বক্তব্য দেয়ায় তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুর
সমালোচনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘উনি (ইনু) সবাইকে চোর বানিয়েছেন। সবাই খেলে উনিও খেয়েছেন।’ এ সময় সরকারের অর্জনের কথা তুলে ধরতে মন্ত্রীদের প্রতি আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে এক অনির্ধারিত আলোচনায় ওই সমালোচনা করেন প্রধানমন্ত্রী। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী। বৈঠকসূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, তথ্যমন্ত্রী এই বক্তব্য পড়ে শোনানোর পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মন্তব্য করেন যে ‘তির ছেড়ে দিলে এবং মুখের কথা বেরিয়ে গেলে ফিরে আসে না’।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন মন্ত্রী বলেন, তথ্যমন্ত্রী বলেছেন যে টিআর-কাবিখা নিয়ে তিনি এভাবে কথা বলতে চাননি এবং কীভাবে তিনি কথাগুলো বলেছেন, তা তুলে ধরার চেষ্টা করেন। এ সময় কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেন, এভাবে বলিনি—এটা বলার কোনো সুযোগ নেই। যখন রেকর্ড দেখাবে, তখন কী বলবেন? এ সময় শ্রম প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ২০০৯ থেকে সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি। এক ছটাক গম খেয়েছি—এ কথা কেউ বললে ও প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করব। এভাবে সবাইকে চোর বানানো ঠিক হয়নি। এ কথা বলে তিনি (তথ্যমন্ত্রী) সবাইকে ডুবিয়ে দিয়েছেন।
উল্লেখ্য, গতকাল রোববার দুপুরে ঢাকায় পল্লী কর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশনে এক অনুষ্ঠানে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমি তো এমপি, আমি জানি টিআর কিভাবে চুরি হয়। সরকার ৩০০ টন দেয়, এর মধ্যে এমপি সাহেব আগে দেড়শ টন চুরি করে নেয়। তারপর অন্যরা ভাগ করে। সব এমপি করে না। কেউ কেউ করেন।’
অনলাইন পোর্টালগুলোতে ওই সংবাদ প্রকাশিত হলে এ নিয়ে রাজনীতিকসহ বিভিন্ন মহলে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়।
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘উনি (ইনু) সবাইকে চোর বানিয়েছেন। সবাই খেলে উনিও খেয়েছেন।’ এ সময় সরকারের অর্জনের কথা তুলে ধরতে মন্ত্রীদের প্রতি আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে এক অনির্ধারিত আলোচনায় ওই সমালোচনা করেন প্রধানমন্ত্রী। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী। বৈঠকসূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, তথ্যমন্ত্রী এই বক্তব্য পড়ে শোনানোর পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মন্তব্য করেন যে ‘তির ছেড়ে দিলে এবং মুখের কথা বেরিয়ে গেলে ফিরে আসে না’।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন মন্ত্রী বলেন, তথ্যমন্ত্রী বলেছেন যে টিআর-কাবিখা নিয়ে তিনি এভাবে কথা বলতে চাননি এবং কীভাবে তিনি কথাগুলো বলেছেন, তা তুলে ধরার চেষ্টা করেন। এ সময় কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেন, এভাবে বলিনি—এটা বলার কোনো সুযোগ নেই। যখন রেকর্ড দেখাবে, তখন কী বলবেন? এ সময় শ্রম প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ২০০৯ থেকে সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি। এক ছটাক গম খেয়েছি—এ কথা কেউ বললে ও প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করব। এভাবে সবাইকে চোর বানানো ঠিক হয়নি। এ কথা বলে তিনি (তথ্যমন্ত্রী) সবাইকে ডুবিয়ে দিয়েছেন।
উল্লেখ্য, গতকাল রোববার দুপুরে ঢাকায় পল্লী কর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশনে এক অনুষ্ঠানে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমি তো এমপি, আমি জানি টিআর কিভাবে চুরি হয়। সরকার ৩০০ টন দেয়, এর মধ্যে এমপি সাহেব আগে দেড়শ টন চুরি করে নেয়। তারপর অন্যরা ভাগ করে। সব এমপি করে না। কেউ কেউ করেন।’
অনলাইন পোর্টালগুলোতে ওই সংবাদ প্রকাশিত হলে এ নিয়ে রাজনীতিকসহ বিভিন্ন মহলে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়