কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: বিতর্কের অপর নাম সালমান এটা এখন আপনি বলতেই পারেন। কারন বিতর্ক তির পিছু ছাড়চেই না।
গত ২৫ জুলাই ১৮ বছরের পুরনো কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলা থেকে অব্যাহতি পান জনপ্রিয় বলিউড অভিনেতা সামলান খান।
আদালতের পক্ষ থেকে সোমবার জানানো হয়- সালমান খান যে হরিণ হত্যা করেছে তার কোনো প্রমাণ মেলেনি। এ জন্য তাকে এ মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
তবে এ মামলার একমাত্র সাক্ষী এবং সে সময়ে সালমানের গাড়িচালক হরিষ দুলানি জানিয়েছে, সালামানই হরিণ হত্যা করেছে। ভারতীয় একটি টিভি চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা জানান।
২০০২ সাল থেকে নিখোঁজ ছিলেন হরিষ দুলানি। ভয় পেয়ে তিনি গা ঢাকা দিয়েছিলেন বলেও জানিয়েছেন। তিনি আরো জানান, যখনই তিনি এ মামলার সাক্ষী দিতে আদালতে হাজির হওয়ার চেষ্টা করতেন তখনই তাকে হুমকি দেওয়া হতো।
এর আগে আদালতে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে পাওয়া না গেলে আদালত তার সাক্ষ্য গ্রহণযোগ্য নয় বলে জানান। এ সম্পর্কে হরিষ দুলানি বলেন, ‘আমি ১৮ বছর আগে ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে যে বয়ান দিয়েছিলেন সেটিতেই বহাল আছি। আমি আত্মগোপন করিনি। আমার বাবাকে হুমকি দেওয়া হয়েছিল। আমি ভয়ে বাড়ি থেকে পালিয়ে গিয়েছিলাম। আমি যদি পুলিশের নিরাপত্তা পেতাম তাহলে জবানবন্দি দিতাম। এটিই আমি সব সময় চেয়েছি। আমি আদালতে গিয়ে সাক্ষ্য দিতে চাই কিন্তু আমার নিরাপত্তা প্রয়োজন।’
কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা এবং বেআইনি অস্ত্র মামলাটি গত ১৮ বছর ধরে চলে আসছে। ১৯৯৮ সালে হিন্দি সিনেমা হাম সাথ সাথ হ্যায়’র শুটিং চলাকালীন যোধপুরের কাছে কঙ্কনী গ্রামে বিরল প্রজাতির কৃষ্ণসার হরিণ শিকারের অভিযোগ ওঠে সালমান সহ আরো কয়েকজন বলিউড অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে। ২০০৭ সালে এ মামলার জন্য এক সপ্তাহ জেল খেটেছিলেন সালমান।
গত ২৫ জুলাই ১৮ বছরের পুরনো কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলা থেকে অব্যাহতি পান জনপ্রিয় বলিউড অভিনেতা সামলান খান।
আদালতের পক্ষ থেকে সোমবার জানানো হয়- সালমান খান যে হরিণ হত্যা করেছে তার কোনো প্রমাণ মেলেনি। এ জন্য তাকে এ মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
তবে এ মামলার একমাত্র সাক্ষী এবং সে সময়ে সালমানের গাড়িচালক হরিষ দুলানি জানিয়েছে, সালামানই হরিণ হত্যা করেছে। ভারতীয় একটি টিভি চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা জানান।
২০০২ সাল থেকে নিখোঁজ ছিলেন হরিষ দুলানি। ভয় পেয়ে তিনি গা ঢাকা দিয়েছিলেন বলেও জানিয়েছেন। তিনি আরো জানান, যখনই তিনি এ মামলার সাক্ষী দিতে আদালতে হাজির হওয়ার চেষ্টা করতেন তখনই তাকে হুমকি দেওয়া হতো।
এর আগে আদালতে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে পাওয়া না গেলে আদালত তার সাক্ষ্য গ্রহণযোগ্য নয় বলে জানান। এ সম্পর্কে হরিষ দুলানি বলেন, ‘আমি ১৮ বছর আগে ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে যে বয়ান দিয়েছিলেন সেটিতেই বহাল আছি। আমি আত্মগোপন করিনি। আমার বাবাকে হুমকি দেওয়া হয়েছিল। আমি ভয়ে বাড়ি থেকে পালিয়ে গিয়েছিলাম। আমি যদি পুলিশের নিরাপত্তা পেতাম তাহলে জবানবন্দি দিতাম। এটিই আমি সব সময় চেয়েছি। আমি আদালতে গিয়ে সাক্ষ্য দিতে চাই কিন্তু আমার নিরাপত্তা প্রয়োজন।’
কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা এবং বেআইনি অস্ত্র মামলাটি গত ১৮ বছর ধরে চলে আসছে। ১৯৯৮ সালে হিন্দি সিনেমা হাম সাথ সাথ হ্যায়’র শুটিং চলাকালীন যোধপুরের কাছে কঙ্কনী গ্রামে বিরল প্রজাতির কৃষ্ণসার হরিণ শিকারের অভিযোগ ওঠে সালমান সহ আরো কয়েকজন বলিউড অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে। ২০০৭ সালে এ মামলার জন্য এক সপ্তাহ জেল খেটেছিলেন সালমান।
খবর বিভাগঃ
বিনোদন
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়