কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে যে কারখানায় সাগর বর্মণ নামের ১০ বছরের শিশুকে পেটে
বাতাস ঢুকিয়ে হত্যা করা হয়েছে সেই জোবেদা টেক্সটাইল ও স্পিনিং মিল থেকে ২৭
শিশু শ্রমিককে উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধারের পর তাদের পরিবারের কাছে
হস্তান্তরও করা হয়েছে।
উদ্ধারকৃত শিশুরা হলো, আব্দুল্লাহ মিয়া (১৪), মিঠুন (১৪), হাসানুর রহমান (১৬), আল-আমিন (১৭), রুবেল মিয়া (১৭), মো. হোসেন (১৮), রিপন (১৭) সুমন (১৫), নাজমুল (১৬), শাকিব (১৬), নয়ন (১৫), সফিকুল ইসলাম (১৬), সাফায়েত হোসেন (১৪), বিদুৎ (১৫), বিশ্বফজত রায় (১৫), শরীফ (১৭), তোফায়েল হোসেন (১৬), রানা মিয়া (১৭), আনোয়ার হোসেন (১৫), মোঃ রানা (১৬), মুন্না মিয়া (১৭), মাহবুব (১৬), মাসুম (১৬), মিলন মিয়া (১৭)। কারখানা থেকে উদ্ধারের পর এই শিশুদের রূপগঞ্জ থানায় নেওয়া হয়।
রূপগঞ্জের যাত্রামুড়া এলাকায় জোবেদা টেক্সটাইলে রোববার দুপুরে মলদ্বারে বাতাস ঢুকিয়ে সাগর বর্মণ (১০) নামে ওই শিশুকে হত্যা করা হয় বলে অভিযোগ ওঠে।
জোবেদা টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড ছাড়াও এখলাস স্পিনিং মিলস লিমিটেড ও আজহারুল স্পিনিং মিলস লিমিটেডও একই সীমানা প্রাচীরের ভেতর অবস্থিত।
শিশু সাগর ও তার বাবা জোবেদা টেক্সটাইলে কাজ করত।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. জাকারিয়া জানান, জোবেদা টেক্সটাইলে অভিযান চালিয়ে ২৭ শিশু শ্রমিককে উদ্ধারের পর পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
“প্রাথমিক গোয়েন্দা তথ্যে জানা গেছে, ওই তিন কারখানায় সাড়ে চার হাজার শ্রমিক রয়েছে। এর মধ্যে শিশু শ্রমিক ১২শর মতো। এই বিষয়টি অনুসন্ধান করে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
প্রতিবেশীদের সঙ্গে নিহত সাগরের মা লাবণ্য বর্মণ (বাম থেকে দ্বিতীয়)
প্রতিবেশীদের সঙ্গে নিহত সাগরের মা লাবণ্য বর্মণ (বাম থেকে দ্বিতীয়)
নারায়ণগঞ্জ নাগরিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান বলেন, ওই কারখানার মালিকপক্ষের কিছু লোক সারাদেশ থেকে শিশু শ্রমিক সংগ্রহ করে আনে। তাদের নামমাত্র মজুরি দেওয়া হয়।
“আমরা শিশু সাগর বর্মণ হত্যার ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করছি। একই সঙ্গে শিশু শ্রমের সঙ্গে জড়িতদেরও শাস্তি দাবি করছি।”
এ ব্যাপারে জোবেদা টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড, এখলাস স্পিনিং মিলস লিমিটেড ও আজহারুল স্পিনিং মিলস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোজাম্মেল হকের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
উদ্ধারকৃত শিশুরা হলো, আব্দুল্লাহ মিয়া (১৪), মিঠুন (১৪), হাসানুর রহমান (১৬), আল-আমিন (১৭), রুবেল মিয়া (১৭), মো. হোসেন (১৮), রিপন (১৭) সুমন (১৫), নাজমুল (১৬), শাকিব (১৬), নয়ন (১৫), সফিকুল ইসলাম (১৬), সাফায়েত হোসেন (১৪), বিদুৎ (১৫), বিশ্বফজত রায় (১৫), শরীফ (১৭), তোফায়েল হোসেন (১৬), রানা মিয়া (১৭), আনোয়ার হোসেন (১৫), মোঃ রানা (১৬), মুন্না মিয়া (১৭), মাহবুব (১৬), মাসুম (১৬), মিলন মিয়া (১৭)। কারখানা থেকে উদ্ধারের পর এই শিশুদের রূপগঞ্জ থানায় নেওয়া হয়।
রূপগঞ্জের যাত্রামুড়া এলাকায় জোবেদা টেক্সটাইলে রোববার দুপুরে মলদ্বারে বাতাস ঢুকিয়ে সাগর বর্মণ (১০) নামে ওই শিশুকে হত্যা করা হয় বলে অভিযোগ ওঠে।
জোবেদা টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড ছাড়াও এখলাস স্পিনিং মিলস লিমিটেড ও আজহারুল স্পিনিং মিলস লিমিটেডও একই সীমানা প্রাচীরের ভেতর অবস্থিত।
শিশু সাগর ও তার বাবা জোবেদা টেক্সটাইলে কাজ করত।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. জাকারিয়া জানান, জোবেদা টেক্সটাইলে অভিযান চালিয়ে ২৭ শিশু শ্রমিককে উদ্ধারের পর পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
“প্রাথমিক গোয়েন্দা তথ্যে জানা গেছে, ওই তিন কারখানায় সাড়ে চার হাজার শ্রমিক রয়েছে। এর মধ্যে শিশু শ্রমিক ১২শর মতো। এই বিষয়টি অনুসন্ধান করে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
প্রতিবেশীদের সঙ্গে নিহত সাগরের মা লাবণ্য বর্মণ (বাম থেকে দ্বিতীয়)
প্রতিবেশীদের সঙ্গে নিহত সাগরের মা লাবণ্য বর্মণ (বাম থেকে দ্বিতীয়)
নারায়ণগঞ্জ নাগরিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান বলেন, ওই কারখানার মালিকপক্ষের কিছু লোক সারাদেশ থেকে শিশু শ্রমিক সংগ্রহ করে আনে। তাদের নামমাত্র মজুরি দেওয়া হয়।
“আমরা শিশু সাগর বর্মণ হত্যার ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করছি। একই সঙ্গে শিশু শ্রমের সঙ্গে জড়িতদেরও শাস্তি দাবি করছি।”
এ ব্যাপারে জোবেদা টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড, এখলাস স্পিনিং মিলস লিমিটেড ও আজহারুল স্পিনিং মিলস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোজাম্মেল হকের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়