কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: ঈদ
মুসলমানদের সবচেয়ে বড় আনন্দের দিন। এদিন সবাই ভেদাভেদ ভুলে এক কাতারে সামিল
হয়। সবার মাঝে বিরাজ করে আনন্দ। চারদিকে উৎসব মুখর পরিবেশ বিরাজ করে। আর এ
আনন্দ থেকে বাদ যাননা বিনোদন জগতের তারকারাও।
ঈদের দিনের ব্যস্ততা ও আনন্দ সম্পর্কে জানিয়েছেন অভিনেত্রী জাকিয়া বারী মম।
তিনি জানান, ''অন্য সবার মতো আমার কাছেও ঈদ মানেই অন্য রকম একটি আনন্দের দিন। সেই ছোটবেলা থেকেই দিনটি স্পেশাল হিসেবে মনে করি। কারণ ঈদ উপলক্ষে স্কুৃলের লম্বা ছুটি পেতাম।
পড়ালেখার বাইরে কিছুদিন বেড়াতে পারতাম। নতুন জামা তো থাকতই পাশাপাশি বাবার কাছে হাজারটা বায়নাও থাকত। মা হরেক রকম খাবারের আয়োজন করত। বাসায় আত্মীয়-স্বজনের আসা যাওয়ায় মুখরিত থাকত। আমরাও অন্যদের বাসায় বেড়াতে যেতাম। তাই ঈদ মানে আমার কাছে হাশি-খুশির বাইরেও সম্পর্ক চর্চার করার একটি দিন। কারণ এদিন উপলক্ষে আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু-বান্ধবীদের সঙ্গে দেখা সাক্ষাৎ হয়। এখনও ঈদের দিনটাকে আগের মতোই ভাবি।
কাজের ব্যস্ততায় যাদের সঙ্গে সারা বছর দেখা করার সুযোগ হয় না তাদের সঙ্গে এ দিনটিতে সাক্ষাতের সুযোগ তৈরি হয়। তবে ছোটবেলায় এ দিনটিকে ঘিরে নানা ধরনের জমকালো পরিকল্পনা থাকত। অন্য ভাইবোনদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা থাকত কে কতবেশি সালামি তুলতে পারে। কিন্তু এখন আর সে রকম পরিকল্পনা করতে পারি না। বড় হয়েছি তো তাই। এখন সালামি পেয়ে নয়, দিতেই বেশি আনন্দ লাগে। স্কুল জীবন, কলেজ জীবন ও বিশ্ববিদ্যালয় জীবন প্রত্যেকটিতেই আলাদা আলাদাভাবে ঈদের আনন্দ উপভোগ করেছি। আর এখন অভিনয়ে জীবনে এসে ভিন্নরকম আয়োজনে ঈদ সেলিব্রেশন করছি। তবে ছোট বেলার ঈদগুলোই বেশি আনন্দময়ী হয়। বড় হওয়ার পর অন্যদের খুশি করার মধ্যেই ঈদের আনন্দ বেশি থাকে।
এবার ঢাকাতেই ঈদ করার পরিকল্পনা রয়েছে। পরিবারের সবার জন্যই কেনাকাটা শেষ। নিজের জন্য খুব একটা কেনাকাটার প্রয়োজন হয় না। কারণ সারা বছরই নিজের জন্য টুকটাক কেনাকাটা করা হয়। ঈদের আগে অভিনয় নিয়ে অনেক ব্যস্ত ছিলাম। তাই ফাঁকা ঢাকায় একটু আয়েশ করেই ঈদের দিনটা কাটাব। বিকেলের দিকে ঘুরতে বের হব। সহকর্মী আর বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিব। তবে কিছুদিন আগে গুলশানের ভয়াবহ ওই হামলার জন্য বেশ চিন্তা কাজ করছে। ভিতরে ভিতরে সর্বদা আতংকে থাকছি। এমন কেন হল? মানুষ কিভাবে এতটা নির্মম হতে পারে।''
ঈদের দিনের ব্যস্ততা ও আনন্দ সম্পর্কে জানিয়েছেন অভিনেত্রী জাকিয়া বারী মম।
তিনি জানান, ''অন্য সবার মতো আমার কাছেও ঈদ মানেই অন্য রকম একটি আনন্দের দিন। সেই ছোটবেলা থেকেই দিনটি স্পেশাল হিসেবে মনে করি। কারণ ঈদ উপলক্ষে স্কুৃলের লম্বা ছুটি পেতাম।
পড়ালেখার বাইরে কিছুদিন বেড়াতে পারতাম। নতুন জামা তো থাকতই পাশাপাশি বাবার কাছে হাজারটা বায়নাও থাকত। মা হরেক রকম খাবারের আয়োজন করত। বাসায় আত্মীয়-স্বজনের আসা যাওয়ায় মুখরিত থাকত। আমরাও অন্যদের বাসায় বেড়াতে যেতাম। তাই ঈদ মানে আমার কাছে হাশি-খুশির বাইরেও সম্পর্ক চর্চার করার একটি দিন। কারণ এদিন উপলক্ষে আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু-বান্ধবীদের সঙ্গে দেখা সাক্ষাৎ হয়। এখনও ঈদের দিনটাকে আগের মতোই ভাবি।
কাজের ব্যস্ততায় যাদের সঙ্গে সারা বছর দেখা করার সুযোগ হয় না তাদের সঙ্গে এ দিনটিতে সাক্ষাতের সুযোগ তৈরি হয়। তবে ছোটবেলায় এ দিনটিকে ঘিরে নানা ধরনের জমকালো পরিকল্পনা থাকত। অন্য ভাইবোনদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা থাকত কে কতবেশি সালামি তুলতে পারে। কিন্তু এখন আর সে রকম পরিকল্পনা করতে পারি না। বড় হয়েছি তো তাই। এখন সালামি পেয়ে নয়, দিতেই বেশি আনন্দ লাগে। স্কুল জীবন, কলেজ জীবন ও বিশ্ববিদ্যালয় জীবন প্রত্যেকটিতেই আলাদা আলাদাভাবে ঈদের আনন্দ উপভোগ করেছি। আর এখন অভিনয়ে জীবনে এসে ভিন্নরকম আয়োজনে ঈদ সেলিব্রেশন করছি। তবে ছোট বেলার ঈদগুলোই বেশি আনন্দময়ী হয়। বড় হওয়ার পর অন্যদের খুশি করার মধ্যেই ঈদের আনন্দ বেশি থাকে।
এবার ঢাকাতেই ঈদ করার পরিকল্পনা রয়েছে। পরিবারের সবার জন্যই কেনাকাটা শেষ। নিজের জন্য খুব একটা কেনাকাটার প্রয়োজন হয় না। কারণ সারা বছরই নিজের জন্য টুকটাক কেনাকাটা করা হয়। ঈদের আগে অভিনয় নিয়ে অনেক ব্যস্ত ছিলাম। তাই ফাঁকা ঢাকায় একটু আয়েশ করেই ঈদের দিনটা কাটাব। বিকেলের দিকে ঘুরতে বের হব। সহকর্মী আর বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিব। তবে কিছুদিন আগে গুলশানের ভয়াবহ ওই হামলার জন্য বেশ চিন্তা কাজ করছে। ভিতরে ভিতরে সর্বদা আতংকে থাকছি। এমন কেন হল? মানুষ কিভাবে এতটা নির্মম হতে পারে।''
খবর বিভাগঃ
বিনোদন
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়