কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
সৌদি আরবসহ সাম্প্রতিক বিদেশ সফরগুলো নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বুধবার দুপুর দেড়টার দিকে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি
বাসভবন গণভবনে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিএনপি-জামায়াতের হরতাল-অবরোধে নাশকতা ঠেকাতে মানুষ যেভাবে এগিয়ে এসেছিল, সেইভাবে সাম্প্রতিক একের পর এক গুপ্তহত্যা বন্ধে সাধারণ মানুষকে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি বলেছেন, “যারা সত্যিকারের ধর্মে বিশ্বাসী, সবাইকে আহ্বান জানাব, তাদের পরিবারের কোনো সদস্য জঙ্গিবাদের পথে যাচ্ছে কি না, সেটা দেখাও তাদের কর্তব্য। মানুষের মধ্যে এই চেতনাটা জাগ্রত করতে হবে।”
গোপন হত্যার ষড়যন্ত্রে জড়িত এক সাংবাদিককে গ্রেফতারে একটি পক্ষের সমালোচনার জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে আপনারা কথা বলেন। আবার কেউ যখন হত্যার ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকে, তাকে গ্রেফতার করলে আপনারা সমালোচনা শুরু করেন।
তিনি বলেন, সজীব ওয়াজেদ জয়কে হত্যার ষড়যন্ত্রে জড়িত এক সাংবাদিককে গ্রেফতারের পর আপনারা কথা শুরু করলেন। তাহলে হত্যার ষড়যন্ত্রে জড়িত কাউকে গ্রেফতার করা যাবে না? কাউকে নিয়ে যখন কথা বলি, তখন তো তথ্য থাকে। আই অ্যাম দ্য হেড অব দ্য গভর্নমেন্ট। আমার কাছে তো তথ্য থাকে। তথ্য ছাড়া কোনো কথা বলি না।
শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের ‘ভামূর্তি নষ্ট করার জন্য, অগ্রগতি ব্যাহত করার জন্যই’ একের পর এক গুপ্তহত্যা ঘটানো হচ্ছে। “বাংলাদেশ এগিয়ে যাক, যারা তা চায়নি, তাদেরই একটা নীল নকশা এটা। সেই নীল নকশা তারা কায়েম করার চেষ্টা করে যাচ্ছ।”
এই গুপ্তহত্যাকারীদের খুঁজে বের করতে, তারা কোথায় বসে পরিকল্পনা করে- সেই তথ্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সরবরাহ করতে সাধারণ মানুষের প্রতি আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, দেশের মানুষ সচেতন হলে গুপ্তহত্যাকারীরা তাদের সেই ‘নীল নকশা’ আর বাস্তবায়ন করতে পারবে না।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশে এখন সফট টার্গেট কিলিং হচ্ছে। এ হত্যাকাণ্ডের ধরন দেখেই বলা যায়, কারা এ হত্যাকাণ্ড চালাচ্ছে। তারা এমনভাবে কিলিং করছে, যেন বিশ্ববাসী এ নিয়ে কথা বলে। যারা আগুনে পুড়ে মানুষ মেরেছে, তারাই কৌশল পাল্টে এখন এভাবে টার্গেট কিলিং করছে। যারা দেশের অগ্রগতি চায় না, তারাই আসলে এ হত্যাকাণ্ড চালাচ্ছে। শেখ হাসিনা জানান, সরকারও বসে নেই। হত্যাকারীদের ধরতে গোয়েন্দা সংস্থা ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী তৎপর রয়েছে।
শেখ হাসিনা সাফ জানিয়ে দেন, বাংলাদেশে কখনোই জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটতে দেওয়া হবে না। তিনি অভিযোগ করেন, দু’টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সন্ত্রাসবাদের যোগসূত্র রয়েছে। কারা জঙ্গিদের দিয়ে মিছিল করিয়েছে, সেটা দেশবাসী ভুলে যায়নি।
সংবাদ সম্মেলনে জনপ্রশাসনমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম প্রমুখ উপস্থিত রয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী তার তিন দেশ সফর নিয়ে বলেন, পর পর তিনটি সফর আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রত্যেকটি সফরে বাংলাদেশের অনেক অর্জন আছে। এই তিনটি সফরে যেসব নেতাদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে, সেই বিশ্বনেতাদের সবাই বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন। তাদের অবাক করেছে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৭ শতাংশের ওপরে থাকাটা।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিএনপি-জামায়াতের হরতাল-অবরোধে নাশকতা ঠেকাতে মানুষ যেভাবে এগিয়ে এসেছিল, সেইভাবে সাম্প্রতিক একের পর এক গুপ্তহত্যা বন্ধে সাধারণ মানুষকে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি বলেছেন, “যারা সত্যিকারের ধর্মে বিশ্বাসী, সবাইকে আহ্বান জানাব, তাদের পরিবারের কোনো সদস্য জঙ্গিবাদের পথে যাচ্ছে কি না, সেটা দেখাও তাদের কর্তব্য। মানুষের মধ্যে এই চেতনাটা জাগ্রত করতে হবে।”
গোপন হত্যার ষড়যন্ত্রে জড়িত এক সাংবাদিককে গ্রেফতারে একটি পক্ষের সমালোচনার জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে আপনারা কথা বলেন। আবার কেউ যখন হত্যার ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকে, তাকে গ্রেফতার করলে আপনারা সমালোচনা শুরু করেন।
তিনি বলেন, সজীব ওয়াজেদ জয়কে হত্যার ষড়যন্ত্রে জড়িত এক সাংবাদিককে গ্রেফতারের পর আপনারা কথা শুরু করলেন। তাহলে হত্যার ষড়যন্ত্রে জড়িত কাউকে গ্রেফতার করা যাবে না? কাউকে নিয়ে যখন কথা বলি, তখন তো তথ্য থাকে। আই অ্যাম দ্য হেড অব দ্য গভর্নমেন্ট। আমার কাছে তো তথ্য থাকে। তথ্য ছাড়া কোনো কথা বলি না।
শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের ‘ভামূর্তি নষ্ট করার জন্য, অগ্রগতি ব্যাহত করার জন্যই’ একের পর এক গুপ্তহত্যা ঘটানো হচ্ছে। “বাংলাদেশ এগিয়ে যাক, যারা তা চায়নি, তাদেরই একটা নীল নকশা এটা। সেই নীল নকশা তারা কায়েম করার চেষ্টা করে যাচ্ছ।”
এই গুপ্তহত্যাকারীদের খুঁজে বের করতে, তারা কোথায় বসে পরিকল্পনা করে- সেই তথ্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সরবরাহ করতে সাধারণ মানুষের প্রতি আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, দেশের মানুষ সচেতন হলে গুপ্তহত্যাকারীরা তাদের সেই ‘নীল নকশা’ আর বাস্তবায়ন করতে পারবে না।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশে এখন সফট টার্গেট কিলিং হচ্ছে। এ হত্যাকাণ্ডের ধরন দেখেই বলা যায়, কারা এ হত্যাকাণ্ড চালাচ্ছে। তারা এমনভাবে কিলিং করছে, যেন বিশ্ববাসী এ নিয়ে কথা বলে। যারা আগুনে পুড়ে মানুষ মেরেছে, তারাই কৌশল পাল্টে এখন এভাবে টার্গেট কিলিং করছে। যারা দেশের অগ্রগতি চায় না, তারাই আসলে এ হত্যাকাণ্ড চালাচ্ছে। শেখ হাসিনা জানান, সরকারও বসে নেই। হত্যাকারীদের ধরতে গোয়েন্দা সংস্থা ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী তৎপর রয়েছে।
শেখ হাসিনা সাফ জানিয়ে দেন, বাংলাদেশে কখনোই জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটতে দেওয়া হবে না। তিনি অভিযোগ করেন, দু’টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সন্ত্রাসবাদের যোগসূত্র রয়েছে। কারা জঙ্গিদের দিয়ে মিছিল করিয়েছে, সেটা দেশবাসী ভুলে যায়নি।
সংবাদ সম্মেলনে জনপ্রশাসনমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম প্রমুখ উপস্থিত রয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী তার তিন দেশ সফর নিয়ে বলেন, পর পর তিনটি সফর আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রত্যেকটি সফরে বাংলাদেশের অনেক অর্জন আছে। এই তিনটি সফরে যেসব নেতাদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে, সেই বিশ্বনেতাদের সবাই বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন। তাদের অবাক করেছে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৭ শতাংশের ওপরে থাকাটা।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়