কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: সিঙ্গাপুর চোরাকারবারীদের নিরুৎসাহিত করতে গত দুই বছরে জব্দ প্রায় আট মেট্রিক টন হাতির দাঁত ধ্বংস ও আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছে।
বার্তা সংস্থা এএফপি’র খবরে বলা হয়েছে, আগুনে পোড়ানোর আগে প্রায় ৭ দশমিক ৯ মেট্রিকটন ওজনের দুই হাজার ৭শ’র বেশি হাতির দাঁত চূর্ণ-বিচূর্ণ করা হয়।
কৃষি-খাদ্য ও গবাদিপশু কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে জানায়, সিঙ্গাপুরে এই প্রথমবারের মত জব্দ করা হাতির দাঁত ধ্বংস করা হল। এর আগে উদ্ধার করা হাতির দাঁত যে দেশ থেকে পাচার করে আনা হয়েছিল সেই দেশে পাঠানো হত, জাদুঘরে দান করা বা ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা দেয়ার জন্য রাখা হত।
২০১৪ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৫ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে পৃথক চার অভিযানে ৯৬ হাজার মার্কিন ডলার মূল্যের হাতির দাঁতগুলো জব্দ করা হয়। ২০১৫ সালের মে মাসে কেনিয়া থেকে আসা চা পাতার একটি চালান থেকে প্রায় দুই হাজার হাতির দাঁত উদ্ধার করা হয়।
স্বরাষ্ট্র ও জাতীয় উন্নয়ন বিষয়ক সিনিয়র মন্ত্রী দেসমন্ড লী বলেন, জনসম্মুখে হাতির দাঁত ধ্বংসের উদ্দেশ্য একটি শক্ত বার্তা প্রদান করা যে সিঙ্গাপুর অবৈধ বন্যপ্রাণী ব্যবসা নিষিদ্ধ করেছে। হাতির দাঁত ধ্বংস করা হয়েছে এই জন্য যে এটা যাতে পুনরায় এ বাজারে প্রবেশ করতে না পারে।
ডব্লিউডব্লিউএফ-সিঙ্গাপুরের যোগাযোগ বিষয়ক পরিচালক কিম স্টেনগার্ট বলেন, সিঙ্গাপুর কঠোর পাচার বিরোধী আইন প্রয়োগ করতে পারে।
বার্তা সংস্থা এএফপি’র খবরে বলা হয়েছে, আগুনে পোড়ানোর আগে প্রায় ৭ দশমিক ৯ মেট্রিকটন ওজনের দুই হাজার ৭শ’র বেশি হাতির দাঁত চূর্ণ-বিচূর্ণ করা হয়।
কৃষি-খাদ্য ও গবাদিপশু কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে জানায়, সিঙ্গাপুরে এই প্রথমবারের মত জব্দ করা হাতির দাঁত ধ্বংস করা হল। এর আগে উদ্ধার করা হাতির দাঁত যে দেশ থেকে পাচার করে আনা হয়েছিল সেই দেশে পাঠানো হত, জাদুঘরে দান করা বা ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা দেয়ার জন্য রাখা হত।
২০১৪ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৫ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে পৃথক চার অভিযানে ৯৬ হাজার মার্কিন ডলার মূল্যের হাতির দাঁতগুলো জব্দ করা হয়। ২০১৫ সালের মে মাসে কেনিয়া থেকে আসা চা পাতার একটি চালান থেকে প্রায় দুই হাজার হাতির দাঁত উদ্ধার করা হয়।
স্বরাষ্ট্র ও জাতীয় উন্নয়ন বিষয়ক সিনিয়র মন্ত্রী দেসমন্ড লী বলেন, জনসম্মুখে হাতির দাঁত ধ্বংসের উদ্দেশ্য একটি শক্ত বার্তা প্রদান করা যে সিঙ্গাপুর অবৈধ বন্যপ্রাণী ব্যবসা নিষিদ্ধ করেছে। হাতির দাঁত ধ্বংস করা হয়েছে এই জন্য যে এটা যাতে পুনরায় এ বাজারে প্রবেশ করতে না পারে।
ডব্লিউডব্লিউএফ-সিঙ্গাপুরের যোগাযোগ বিষয়ক পরিচালক কিম স্টেনগার্ট বলেন, সিঙ্গাপুর কঠোর পাচার বিরোধী আইন প্রয়োগ করতে পারে।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়