কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
ফাঁসির দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা মীর কাসেম আলীকে গাজীপুরের কাশিমপুর
কারাগার থেকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে স্থানান্তর করা হয়েছে।
কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এর সুপার প্রশান্ত কুমার বণিক জানান, আজ সোমবার সকাল সোয়া ৭টার দিকে মীর কাসেমকে ঢাকায় পাঠানো হয়।
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেষ্ঠ্য জেলসুপার জাহাঙ্গীর কবির জানান ঢাকা কারাগারে তাকে কনডেম সেলে রাখা হয়েছে। তাকে কেন ঢাকায় আনা হয়েছে জানতে চাইলে জাহাঙ্গীর কবির বলেন, “তাকে এখানে রাখার জন্যই আনা হয়েছে। তিনি এখানেই থাকবেন।”
এদিকে রোজায় সুপ্রিম কোর্টের চলমান অবকাশে তার রিভিউ শুনানি হবে কি না- সে বিষয়ে কোনো তথ্য দিতে পারেননি অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।
রিভিউ না টিকলে রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চাইতে পারবেন আলবদর নেতা মীর কাসেম। সে আর্জিও নাকচ হলে সরকারের সিদ্ধান্ত অনুসারে কারা কর্তৃপক্ষ তার ফাঁসির দণ্ড কার্যকরের ব্যবস্থা নেবে। তার আগে আসামির সঙ্গে পরিবারের সদস্যরা সাক্ষাতের সুযোগ পাবেন।
এর আগে যুদ্ধাপরাধ মামলার চার আসামির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে কারা কর্তৃপক্ষ; সবগুলোই হয়েছে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে।
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানি সেনাদের সহযোগিতায় ছাত্রসংঘের বাছাই করা সদস্যদের নিয়ে গঠিত সশস্ত্র আলবদর বাহিনীর চট্টগ্রাম অঞ্চলের কমান্ডার হিসেবে মীর কাসেম মানবতাবিরোধী অপরাধ ঘটান।
কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এর সুপার প্রশান্ত কুমার বণিক জানান, আজ সোমবার সকাল সোয়া ৭টার দিকে মীর কাসেমকে ঢাকায় পাঠানো হয়।
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেষ্ঠ্য জেলসুপার জাহাঙ্গীর কবির জানান ঢাকা কারাগারে তাকে কনডেম সেলে রাখা হয়েছে। তাকে কেন ঢাকায় আনা হয়েছে জানতে চাইলে জাহাঙ্গীর কবির বলেন, “তাকে এখানে রাখার জন্যই আনা হয়েছে। তিনি এখানেই থাকবেন।”
এদিকে রোজায় সুপ্রিম কোর্টের চলমান অবকাশে তার রিভিউ শুনানি হবে কি না- সে বিষয়ে কোনো তথ্য দিতে পারেননি অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।
রিভিউ না টিকলে রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চাইতে পারবেন আলবদর নেতা মীর কাসেম। সে আর্জিও নাকচ হলে সরকারের সিদ্ধান্ত অনুসারে কারা কর্তৃপক্ষ তার ফাঁসির দণ্ড কার্যকরের ব্যবস্থা নেবে। তার আগে আসামির সঙ্গে পরিবারের সদস্যরা সাক্ষাতের সুযোগ পাবেন।
এর আগে যুদ্ধাপরাধ মামলার চার আসামির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে কারা কর্তৃপক্ষ; সবগুলোই হয়েছে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে।
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানি সেনাদের সহযোগিতায় ছাত্রসংঘের বাছাই করা সদস্যদের নিয়ে গঠিত সশস্ত্র আলবদর বাহিনীর চট্টগ্রাম অঞ্চলের কমান্ডার হিসেবে মীর কাসেম মানবতাবিরোধী অপরাধ ঘটান।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়