কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ছেষট্টির ঐতিহাসিক ছয় দফা
দিবসের আলোচনায় বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর সাহস ও দৃঢ়তার জন্য সারা দেশের মানুষের
কাছে ছয় দফার গুরুত্ব তুলে ধরা সম্ভব হয়েছিল।
মঙ্গলবার বিকালে রাজধানীতে ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি বলেন, “ছয় দফাকে বাস্তবায়ন করার জন্য বঙ্গবন্ধু সারা বাংলাদেশের প্রত্যেকটি জেলায় সমাবেশ করেছেন। সব মানুষের কাছে ছয় দফার গুরুত্ব তুলে ধরেছেন।
“আর এর জন্য জনসভা করার সাথে সাথে তাকে গ্রেপ্তার করা হতো। এর মাধ্যমে শুধুমাত্র তার সাহস ও দৃঢ়তা দিয়ে ছয়দফার গুরুত্ব সারা দেশের মানুষের কাছে তুলে ধরেছেন। বঙ্গবন্ধুর সাহস ও দৃঢ়তার সাথে অন্য কারো তুলনা হয় না।” গুলিস্তানের মহানগর নাট্যমঞ্চে এই আলোচনা সভার আয়োজন করে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ।
ছয় দফা দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য তোফায়েল আহমেদ বলেন, “আজকে ৭ জুন ছয় দফার মধ্য দিয়ে আমাদের স্বাধীনতার বীজ রোপিত হয়েছে।
“ছয় দফা দিয়ে বঙ্গবন্ধু বসে থাকেন নি। ছয় দফা দেওয়ার পর তিনি ৩৫ দিনে ৩২টি জনসভা করেছেন এবং আট বার গ্রেপ্তার হয়েছেন।”
পাকিস্তানের অধীনে শাসিত হওয়ার সময়ে ১৯৬৬ সালে শিক্ষা ও উন্নয়নসহ কর্মক্ষেত্রে বঞ্চনার শিকার বাঙালির স্বায়ত্ত্বশাসন চেয়ে ঐতিহাসিক ছয় দফা দাবি উত্থাপন করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এই ছয় দফাই পরবর্তীতে স্বাধীনতা আন্দোলনের পটভূমি তৈরি করে বলে অনেকে মনে করেন।
আলোচনা সভায় সাম্প্রতিক হত্যাকাণ্ড নিয়ে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার মন্তব্যের সমালোচনা করেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ।
বিএনপি নেত্রীর প্রতি প্রশ্ন রেখে হানিফ বলেন, “আপনি বলেছেন, রাজনীতিকদের জন্য দেশে রাজনীতি করার পরিবেশ নেই বলেই হত্যা-খুনের ঘটনা ঘটছে। তাহলে কি দেশের জনগণ ভাববে, রাজনীতি করার পরিবেশের ধুয়া তুলে আপনারা এসব হত্যাকাণ্ডে মদদ দিচ্ছেন। তাহলে কি আপনারা এসব হত্যার দায় স্বীকার করে নিচ্ছেন?”
বিএনপি চেয়ারপারসনের উদ্দেশে হানিফ আরও বলেন, “আপনাদের কর্মসূচিতে কেউ বাধা দেয় নি। আপনারা যখন খুশি তখন কর্মসূচি পালন করছেন। কিছুদিন আগেও আপনারা ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জনসভা করেছেন।
“আপনাদের কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচিতে কোনো বাধা নেই। বাধা আছে শুধুমাত্র পেট্রোলবোমায় মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করায়।”
চট্টগ্রামে পুলিশ কর্মকর্তা বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা আক্তার মিতুর হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় শোক প্রকাশ করে বিএনপি নেত্রীর দেওয়া বিবৃতিরও সমালোচনা করেন আওয়ামী লীগের এই নেতা।
হানিফ বলেন, “খালেদা জিয়ার মুখে এমন শোক প্রস্তাব মানায় না। দেশের মানুষ আপনার পেট্রোল বোমার সন্ত্রাস এখনও ভুলে যায় নি। তখন সারা দেশের ২৭১ জন মানুষের প্রাণহানি ঘটেছিল।
“তখন তো আপনি ওই মানুষগুলোর জন্য শোক প্রকাশ করেন নি। তাহলে কি ধরে নেব, ওই হত্যাকাণ্ডগুলো আপনার নেতৃত্বে ঘটেছিল বলেই আপনি শোক জানান নি।” মিতুর হত্যাকারীদের খুঁজে বের করে শাস্তির আওতায় আনার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
মঙ্গলবার বিকালে রাজধানীতে ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি বলেন, “ছয় দফাকে বাস্তবায়ন করার জন্য বঙ্গবন্ধু সারা বাংলাদেশের প্রত্যেকটি জেলায় সমাবেশ করেছেন। সব মানুষের কাছে ছয় দফার গুরুত্ব তুলে ধরেছেন।
“আর এর জন্য জনসভা করার সাথে সাথে তাকে গ্রেপ্তার করা হতো। এর মাধ্যমে শুধুমাত্র তার সাহস ও দৃঢ়তা দিয়ে ছয়দফার গুরুত্ব সারা দেশের মানুষের কাছে তুলে ধরেছেন। বঙ্গবন্ধুর সাহস ও দৃঢ়তার সাথে অন্য কারো তুলনা হয় না।” গুলিস্তানের মহানগর নাট্যমঞ্চে এই আলোচনা সভার আয়োজন করে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ।
ছয় দফা দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য তোফায়েল আহমেদ বলেন, “আজকে ৭ জুন ছয় দফার মধ্য দিয়ে আমাদের স্বাধীনতার বীজ রোপিত হয়েছে।
“ছয় দফা দিয়ে বঙ্গবন্ধু বসে থাকেন নি। ছয় দফা দেওয়ার পর তিনি ৩৫ দিনে ৩২টি জনসভা করেছেন এবং আট বার গ্রেপ্তার হয়েছেন।”
পাকিস্তানের অধীনে শাসিত হওয়ার সময়ে ১৯৬৬ সালে শিক্ষা ও উন্নয়নসহ কর্মক্ষেত্রে বঞ্চনার শিকার বাঙালির স্বায়ত্ত্বশাসন চেয়ে ঐতিহাসিক ছয় দফা দাবি উত্থাপন করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এই ছয় দফাই পরবর্তীতে স্বাধীনতা আন্দোলনের পটভূমি তৈরি করে বলে অনেকে মনে করেন।
আলোচনা সভায় সাম্প্রতিক হত্যাকাণ্ড নিয়ে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার মন্তব্যের সমালোচনা করেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ।
বিএনপি নেত্রীর প্রতি প্রশ্ন রেখে হানিফ বলেন, “আপনি বলেছেন, রাজনীতিকদের জন্য দেশে রাজনীতি করার পরিবেশ নেই বলেই হত্যা-খুনের ঘটনা ঘটছে। তাহলে কি দেশের জনগণ ভাববে, রাজনীতি করার পরিবেশের ধুয়া তুলে আপনারা এসব হত্যাকাণ্ডে মদদ দিচ্ছেন। তাহলে কি আপনারা এসব হত্যার দায় স্বীকার করে নিচ্ছেন?”
বিএনপি চেয়ারপারসনের উদ্দেশে হানিফ আরও বলেন, “আপনাদের কর্মসূচিতে কেউ বাধা দেয় নি। আপনারা যখন খুশি তখন কর্মসূচি পালন করছেন। কিছুদিন আগেও আপনারা ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জনসভা করেছেন।
“আপনাদের কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচিতে কোনো বাধা নেই। বাধা আছে শুধুমাত্র পেট্রোলবোমায় মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করায়।”
চট্টগ্রামে পুলিশ কর্মকর্তা বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা আক্তার মিতুর হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় শোক প্রকাশ করে বিএনপি নেত্রীর দেওয়া বিবৃতিরও সমালোচনা করেন আওয়ামী লীগের এই নেতা।
হানিফ বলেন, “খালেদা জিয়ার মুখে এমন শোক প্রস্তাব মানায় না। দেশের মানুষ আপনার পেট্রোল বোমার সন্ত্রাস এখনও ভুলে যায় নি। তখন সারা দেশের ২৭১ জন মানুষের প্রাণহানি ঘটেছিল।
“তখন তো আপনি ওই মানুষগুলোর জন্য শোক প্রকাশ করেন নি। তাহলে কি ধরে নেব, ওই হত্যাকাণ্ডগুলো আপনার নেতৃত্বে ঘটেছিল বলেই আপনি শোক জানান নি।” মিতুর হত্যাকারীদের খুঁজে বের করে শাস্তির আওতায় আনার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়