কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: আচ্ছা
কখনও ভেবে দেখেছেন পোস্ট মর্টেমের বাংলা নাম ময়নাতদন্ত কেনো? আমরা সবাই
জানি যে, পোস্টমর্টেম একটি অজানা কারণকে উদ্ঘাটন করে থাকে। অন্ধকার থেকে
একটি ঘটনার কারণকে আলোতে নিয়ে আসে। তাহলে পোস্টমর্টেমের সঙ্গে ময়না পাখির
মিল কোথায়? বিষয়টা হয়তো অনেকের কাছে তেমন গুরুত্ববহ নয় বা এ নিয়ে কেউ
মাথাও ঘামায় না, তবে রহস্য উদঘাটনের নেশা থাকা উচিত।
আমরা জানি, ময়না পাখি দেখতে মিশমিশে কালো এবং তার ঠোঁট হলুদ। এই পাখি প্রায় তিন থেকে তেরো রকম ভাবে ডাকতে পারে। অন্ধকারে ময়না পাখিকে দেখা যায় না চোখে। অন্ধকারের কালোয় নিজের কালোকে লুকিয়ে রাখে এরা। শুধু অভিজ্ঞ মানুষ তার ডাক শুনে বুঝতে পারেন, এটা ময়না পাখি। না দেখা ময়নাকে যেমন অন্ধকারে শুধু কণ্ঠস্বর শুনে আবিষ্কার করা যায়, তেমনই পোস্টমর্টেমেও অন্ধকারে থাকা কারণকে সামান্য সূত্র দিয়ে আবিষ্কার করা হয়। সামান্য সূত্র থেকে আবিষ্কার হয় বড় থেকে বড় রহস্যের সমাধান। পাওয়া যায় আসল অপরাধীদের। পাওয়া যায় মৃত্যুর কারণ। তাই পোস্টমর্টেমের বাংলা হয়েছে 'ময়নাতদন্ত'।
আমরা জানি, ময়না পাখি দেখতে মিশমিশে কালো এবং তার ঠোঁট হলুদ। এই পাখি প্রায় তিন থেকে তেরো রকম ভাবে ডাকতে পারে। অন্ধকারে ময়না পাখিকে দেখা যায় না চোখে। অন্ধকারের কালোয় নিজের কালোকে লুকিয়ে রাখে এরা। শুধু অভিজ্ঞ মানুষ তার ডাক শুনে বুঝতে পারেন, এটা ময়না পাখি। না দেখা ময়নাকে যেমন অন্ধকারে শুধু কণ্ঠস্বর শুনে আবিষ্কার করা যায়, তেমনই পোস্টমর্টেমেও অন্ধকারে থাকা কারণকে সামান্য সূত্র দিয়ে আবিষ্কার করা হয়। সামান্য সূত্র থেকে আবিষ্কার হয় বড় থেকে বড় রহস্যের সমাধান। পাওয়া যায় আসল অপরাধীদের। পাওয়া যায় মৃত্যুর কারণ। তাই পোস্টমর্টেমের বাংলা হয়েছে 'ময়নাতদন্ত'।
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়