কুষ্টিয়া প্রতিনিধি:
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ বলেছেন, জঙ্গি
সংগঠন ইসলামিক স্টেট (আইএস) নয়, বাংলাদেশে গুপ্তহত্যা চালাছে
বিএনপি-জামায়াত।
আজ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে কুষ্টিয়ায় নিজ বাসভবনে দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে হানিফ সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
বক্তব্যের সময় কুষ্টিয়ায় চিকিৎসকে কুপিয়ে হত্যার বিষয়ে আইএসের দায় স্বীকার নিয়ে প্রশ্ন করেন এক সাংবাদিক। জবাবে হানিফ বলেন, ‘আমরা তো বরাবরই বলে আসছি, বাংলাদেশে আইএসআইএসের কোনো সংগঠন নেই। তাদের কোনো অস্তিত্ব নেই। এই বাংলাদেশে সরকারকে অস্থিতিশীল করার জন্য এই সমস্ত গুপ্তহত্যা ঘটাচ্ছে, এই বিএনপি এবং জামায়াতের তারা বিভিন্ন সন্ত্রাসী সংগঠন। বিভিন্ন নাম দিয়ে এ হত্যাকাণ্ডগুলো ঘটাচ্ছে।’
‘আনসারুল্লাহ বাংলা টিম, হিযুবত তাহরীর, হরকাতুল জিহাদ—এ সমস্ত অনেক সংগঠনের নাম দিয়ে, ব্যবহার করা হচ্ছে এবং ইদানীং দেখা গেছে, তারা (বিএনপি-জামায়াত) তাদেরকে একটা প্রটেকশনের (রক্ষা) জন্য এই ধরনের নাম ব্যবহার করছে, যেগুলা আন্তর্জাতিকভাবে যে জঙ্গি সংগঠন, সে জঙ্গি সংগঠনের নাম ব্যবহার করে দুইটা উদ্দেশ্যে করা হচ্ছে। একটা হচ্ছে, সন্ত্রাসীরা যারা কিছুটা নিরাপদ বোধ করেন। আর দ্বিতীয় হচ্ছে বাংলাদেশকে জঙ্গিরাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য, বাংলাদেশে যে জঙ্গির অস্তিত্ব আছে, এটা প্রতিষ্ঠা করার জন্য আমাদের আন্তর্জাতিক মহলের যে চাপ আছে, সেটাকে কেন্দ্র করেই কিন্তু এ ধরনের বিবৃতিতে দেওয়া হচ্ছে বলে আমরা মনে করি।’
ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে সহিংসতার বিষয়ে হানিফ বলেন, ‘আসলে স্থানীয় নির্বাচনটা আগে নির্দলীয় নির্বাচন হতো। এই নির্বাচনকে সামাজিক, গোষ্ঠীগত বিষয়গুলো অনেক বেশি গুরুত্ব বহন করবে। এই নির্বাচনে এখনো সামাজিক দ্বন্দ্বটার বেশি বহিঃপ্রকাশ দেখা যায়, যার কারণে সামাজিক অস্থিরতার কারণে এ ধরনের সংঘর্ষের প্রবণতাটা একটু বেশি লক্ষ করা যাচ্ছে।’
বক্তব্যের সময় হানিফের সঙ্গে ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজগর আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান, মিরপুর উপজেলার চেয়ারম্যান কামারুল আরেফিন প্রমুখ।
আজ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে কুষ্টিয়ায় নিজ বাসভবনে দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে হানিফ সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
বক্তব্যের সময় কুষ্টিয়ায় চিকিৎসকে কুপিয়ে হত্যার বিষয়ে আইএসের দায় স্বীকার নিয়ে প্রশ্ন করেন এক সাংবাদিক। জবাবে হানিফ বলেন, ‘আমরা তো বরাবরই বলে আসছি, বাংলাদেশে আইএসআইএসের কোনো সংগঠন নেই। তাদের কোনো অস্তিত্ব নেই। এই বাংলাদেশে সরকারকে অস্থিতিশীল করার জন্য এই সমস্ত গুপ্তহত্যা ঘটাচ্ছে, এই বিএনপি এবং জামায়াতের তারা বিভিন্ন সন্ত্রাসী সংগঠন। বিভিন্ন নাম দিয়ে এ হত্যাকাণ্ডগুলো ঘটাচ্ছে।’
‘আনসারুল্লাহ বাংলা টিম, হিযুবত তাহরীর, হরকাতুল জিহাদ—এ সমস্ত অনেক সংগঠনের নাম দিয়ে, ব্যবহার করা হচ্ছে এবং ইদানীং দেখা গেছে, তারা (বিএনপি-জামায়াত) তাদেরকে একটা প্রটেকশনের (রক্ষা) জন্য এই ধরনের নাম ব্যবহার করছে, যেগুলা আন্তর্জাতিকভাবে যে জঙ্গি সংগঠন, সে জঙ্গি সংগঠনের নাম ব্যবহার করে দুইটা উদ্দেশ্যে করা হচ্ছে। একটা হচ্ছে, সন্ত্রাসীরা যারা কিছুটা নিরাপদ বোধ করেন। আর দ্বিতীয় হচ্ছে বাংলাদেশকে জঙ্গিরাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য, বাংলাদেশে যে জঙ্গির অস্তিত্ব আছে, এটা প্রতিষ্ঠা করার জন্য আমাদের আন্তর্জাতিক মহলের যে চাপ আছে, সেটাকে কেন্দ্র করেই কিন্তু এ ধরনের বিবৃতিতে দেওয়া হচ্ছে বলে আমরা মনে করি।’
ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে সহিংসতার বিষয়ে হানিফ বলেন, ‘আসলে স্থানীয় নির্বাচনটা আগে নির্দলীয় নির্বাচন হতো। এই নির্বাচনকে সামাজিক, গোষ্ঠীগত বিষয়গুলো অনেক বেশি গুরুত্ব বহন করবে। এই নির্বাচনে এখনো সামাজিক দ্বন্দ্বটার বেশি বহিঃপ্রকাশ দেখা যায়, যার কারণে সামাজিক অস্থিরতার কারণে এ ধরনের সংঘর্ষের প্রবণতাটা একটু বেশি লক্ষ করা যাচ্ছে।’
বক্তব্যের সময় হানিফের সঙ্গে ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজগর আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান, মিরপুর উপজেলার চেয়ারম্যান কামারুল আরেফিন প্রমুখ।
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়