কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
মিয়ানমারের কাচিন রাজ্যের খনি এলাকায় ভূমিধসের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায়
অন্ততপক্ষে ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার রাতে রাজ্যের হপাকান্ত শহরে এ
ভূমিধসের ঘটনায় আরো প্রায় ১০০ জন মাটির নিচে চাপা পড়ে আছেন বলে আশঙ্কা করা
হচ্ছে।
এর আগে ডিসেম্বরে একই এলাকার একটি খনিতে ভূমিধসের ঘটনায় কয়েক ডজন মানুষ প্রাণ হারিয়েছিলেন। এর আগে নভেম্বরে আরেকটি ভূমিধসের ঘটনায় ১০০ জনের মৃত্যু হয়।
এদিকে ভূমিধসে চাপা পড়াদের উদ্ধারে কাজ চলছে বলে স্থানীয় কর্মকর্তারা বিবিসিকে জানিয়েছেন। হপাকান্তের খনিগুলো থেকে প্রতি বছর কয়েকশ কোটি ডলারের জেড উত্তোলন করা হয়। ২০১৪ সালে বিশ্বে উত্তোলিত জেডের মোট মূল্য ছিল ৩১ বিলিয়ন ডলার। বিশাল বাজার থাকলেও খনিগুলো উন্নয়নে তেমন নজর না দেওয়ায় এখানে প্রায়ই ভূমিধসের ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় পুলিশ উদ্ধার কাজ চলার কথা জানালেও ভারী বৃষ্টিপাত ও দুর্বল যোগাযোগ অবকাঠামোর কারণে উদ্ধার অভিযান ব্যাহত হওয়ার কথা জানা গেছে।
স্থানীয় এক ব্যক্তি বলেন, 'আমার ধারণা রাতে যখন ভূমিধস হয়, তখন সেখানে প্রায় ২০০ জনের মতো মানুষ ছিলেন'। আরো বেশি মানুষের মৃত্যু হয়ে থাকতে পারে।
স্থানীয় বাসিন্দারা ও ত্রাণ কর্মীরা জানিয়েছেন, বর্ষাকাল আসায় গভীর খনিগুলো পরিত্যক্ত রেখে চলে গেছে খনি কোম্পানিগুলি। এই সুযোগে সেখানে জেড খুঁজতে নেমেছিল কয়েকশ' মানুষ।
বিশ্বের সর্বোৎকৃষ্ট জেডের প্রায় সবটাই মিয়ানমারের এই খনিগুলো থেকে উত্তোলন করা হয়। প্রতিবেশী চীনে এই মূল্যবান পাথরগুলোর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। সেখানে এগুলো 'স্বর্গের পাথর' নামে পরিচিত।
এর আগে ডিসেম্বরে একই এলাকার একটি খনিতে ভূমিধসের ঘটনায় কয়েক ডজন মানুষ প্রাণ হারিয়েছিলেন। এর আগে নভেম্বরে আরেকটি ভূমিধসের ঘটনায় ১০০ জনের মৃত্যু হয়।
এদিকে ভূমিধসে চাপা পড়াদের উদ্ধারে কাজ চলছে বলে স্থানীয় কর্মকর্তারা বিবিসিকে জানিয়েছেন। হপাকান্তের খনিগুলো থেকে প্রতি বছর কয়েকশ কোটি ডলারের জেড উত্তোলন করা হয়। ২০১৪ সালে বিশ্বে উত্তোলিত জেডের মোট মূল্য ছিল ৩১ বিলিয়ন ডলার। বিশাল বাজার থাকলেও খনিগুলো উন্নয়নে তেমন নজর না দেওয়ায় এখানে প্রায়ই ভূমিধসের ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় পুলিশ উদ্ধার কাজ চলার কথা জানালেও ভারী বৃষ্টিপাত ও দুর্বল যোগাযোগ অবকাঠামোর কারণে উদ্ধার অভিযান ব্যাহত হওয়ার কথা জানা গেছে।
স্থানীয় এক ব্যক্তি বলেন, 'আমার ধারণা রাতে যখন ভূমিধস হয়, তখন সেখানে প্রায় ২০০ জনের মতো মানুষ ছিলেন'। আরো বেশি মানুষের মৃত্যু হয়ে থাকতে পারে।
স্থানীয় বাসিন্দারা ও ত্রাণ কর্মীরা জানিয়েছেন, বর্ষাকাল আসায় গভীর খনিগুলো পরিত্যক্ত রেখে চলে গেছে খনি কোম্পানিগুলি। এই সুযোগে সেখানে জেড খুঁজতে নেমেছিল কয়েকশ' মানুষ।
বিশ্বের সর্বোৎকৃষ্ট জেডের প্রায় সবটাই মিয়ানমারের এই খনিগুলো থেকে উত্তোলন করা হয়। প্রতিবেশী চীনে এই মূল্যবান পাথরগুলোর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। সেখানে এগুলো 'স্বর্গের পাথর' নামে পরিচিত।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়