কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশের উপকূল থেকে উত্তর-উত্তরপূর্ব দিয়ে বাংলাদেশ উপকূলের
দিকে আরো এগিয়েছে ঘূর্ণিঝড় 'রোয়ানু'। এই কারণে সমুদ্রবন্দরগুলোতে বিপদ
সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
শুক্রবার দুপুরে আবহাওয়ার বিশেষ বুলেটিনে চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দরকে ৭ নম্বর, কক্সবাজারকে ৬ নম্বর এবং পায়রা ও মংলা সমুদ্র বন্দরকে ৫ নম্বর 'বিপদ সংকেত' দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
চট্টগ্রাম আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ শেখ হাসানুর রশিদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ঘূর্ণিঝড়টি বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১২০৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১১৮০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, মংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১০২৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১০৫৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল।
কিন্তু শুক্রবার ঘূর্ণিঝড়টি আরো ঘনীভূত হয়ে উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ৬২ কিলোমিটার যা দমকা ও ঝড়ো হাওয়ার আকারে ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়ছে।
চট্টগ্রাম বন্দরের পরিচালক জাফর (প্রশাসন) জাফর আলম বলেন, 'বন্দরের জরুরী সভায় ঘূর্ণিঝড় 'রোয়ানু' মোকাবেলা কিছু সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে'। কর্ণফূলী নদীতে অবস্থানরত সকল লাইটারেজ জাহাজকে কর্ণফূলি নদীর মোহনায় এবং বন্দরে অবস্থানরত সকল জাহাজকে বর্হিনোঙ্গরে নোঙ্গর করতে বলা হয়েছে।
বন্দরে সকল ধরনের পণ্য উঠানামা পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। এছাড়া বন্দরের সকল ধরনের যন্ত্রপাতি সংরক্ষণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর থেকে ১৩৬৫ কিমি দক্ষিণপশ্চিম, কক্সবাজার সমুদ্র বন্দর থেকে ১৩৩৫ কিমি দক্ষিণপশ্চিম, মংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ১১৮৫ কিমি দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্র বন্দর থেকে ১২১৫ কিলো দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল।
এর আগে সকাল ৯টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১৪২৫ কিমি দক্ষিণ-পশ্চিম, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১৩৯৫ কিমি দক্ষিণ-পশ্চিম, মংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ১২৪৫ কিমি দক্ষিণ-পশ্চিম এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৭৫ কিমি দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল।
এদিকে ঘূর্ণিঝড় 'রোয়ানু' মোকাবেলায় আগাম প্রস্তুতি হিসেবে পরবর্তী আদেশ না আসা পর্যন্ত চট্টগ্রামের সকল সরকারি ও আধাসরকারি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারিদের সবরকমের ছুটি বাতিল করা হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় প্রস্তুতির অংশ হিসেবে প্রস্তুত রাখা হয়েছে উপজেলার সকল স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও আশ্রয় কেন্দ্রগুলো। ইতোমধ্যে উপজেলা পর্যায়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। জেলা পর্যায়ে একটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ খোলার পাশাপাশি সকল উপজেলায় খোলা হয়েছে কন্ট্রোলরুম।
শুক্রবার দুপুরে আবহাওয়ার বিশেষ বুলেটিনে চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দরকে ৭ নম্বর, কক্সবাজারকে ৬ নম্বর এবং পায়রা ও মংলা সমুদ্র বন্দরকে ৫ নম্বর 'বিপদ সংকেত' দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
চট্টগ্রাম আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ শেখ হাসানুর রশিদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ঘূর্ণিঝড়টি বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১২০৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১১৮০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, মংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১০২৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১০৫৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল।
কিন্তু শুক্রবার ঘূর্ণিঝড়টি আরো ঘনীভূত হয়ে উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ৬২ কিলোমিটার যা দমকা ও ঝড়ো হাওয়ার আকারে ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়ছে।
চট্টগ্রাম বন্দরের পরিচালক জাফর (প্রশাসন) জাফর আলম বলেন, 'বন্দরের জরুরী সভায় ঘূর্ণিঝড় 'রোয়ানু' মোকাবেলা কিছু সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে'। কর্ণফূলী নদীতে অবস্থানরত সকল লাইটারেজ জাহাজকে কর্ণফূলি নদীর মোহনায় এবং বন্দরে অবস্থানরত সকল জাহাজকে বর্হিনোঙ্গরে নোঙ্গর করতে বলা হয়েছে।
বন্দরে সকল ধরনের পণ্য উঠানামা পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। এছাড়া বন্দরের সকল ধরনের যন্ত্রপাতি সংরক্ষণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর থেকে ১৩৬৫ কিমি দক্ষিণপশ্চিম, কক্সবাজার সমুদ্র বন্দর থেকে ১৩৩৫ কিমি দক্ষিণপশ্চিম, মংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ১১৮৫ কিমি দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্র বন্দর থেকে ১২১৫ কিলো দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল।
এর আগে সকাল ৯টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১৪২৫ কিমি দক্ষিণ-পশ্চিম, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১৩৯৫ কিমি দক্ষিণ-পশ্চিম, মংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ১২৪৫ কিমি দক্ষিণ-পশ্চিম এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৭৫ কিমি দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল।
এদিকে ঘূর্ণিঝড় 'রোয়ানু' মোকাবেলায় আগাম প্রস্তুতি হিসেবে পরবর্তী আদেশ না আসা পর্যন্ত চট্টগ্রামের সকল সরকারি ও আধাসরকারি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারিদের সবরকমের ছুটি বাতিল করা হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় প্রস্তুতির অংশ হিসেবে প্রস্তুত রাখা হয়েছে উপজেলার সকল স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও আশ্রয় কেন্দ্রগুলো। ইতোমধ্যে উপজেলা পর্যায়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। জেলা পর্যায়ে একটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ খোলার পাশাপাশি সকল উপজেলায় খোলা হয়েছে কন্ট্রোলরুম।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়