কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: সবশেষ
ইংল্যান্ড সফরে ঐতিহাসিক সিরিজ জিতে ফিরেছিল জয়াবর্ধনে-সাঙ্গাকারার
শ্রীলঙ্কা। পালাবদলের পালায় থাকা শ্রীলঙ্কা এবার পরিষ্কার 'আন্ডারডগ'।
কিন্তু প্রথম দিন সকালে সেই লঙ্কানরাই কাঁপিয়ে দিয়েছিল ইংল্যান্ডকে।
অ্যালেক্স হেলস ও জনি বেয়ারস্টোর ব্যাটে আবার লড়াইয়ে ফিরেছিল ইংল্যান্ড।
এরপর বেয়ারস্টোর সেঞ্চুরি ও হেলসের ৮৬ রানে ভর করে ২৯৮ রানে গিয়ে থামে ইংলিশদের ইনিংস। দ্বিতীয় দিনের মধ্যাহ্ন ভোজের পর ব্যাট করতে নেমে ২৮ রানেই টপ অর্ডারের ৩ ব্যাটসম্যানকে হারিয়ে ধুকছে শ্রীলঙ্কা। এরই মধ্যে করুনারত্নে, সিলভা ও মেন্ডিস বিদায় নিয়েছেন।
সতর্ক ব্যাটিংয়ে ইংল্যান্ডের শুরুটা ছিল ভালো। প্রথম ঘণ্টায় পড়েনি উইকেট। অ্যালিস্টার কুক এগিয়ে যাচ্ছিলেন ১০ হাজার টেস্ট রান ছোঁয়ার দিকে।
পঞ্চম বোলার হিসেবে দাসুন শানাকা বোলিংয়ে আসার পরই বদলে যায় দৃশ্যপট। মূলত তিনি ব্যাটিং অলরাউন্ডার। টেস্টের আগে লিস্টারশায়ারের বিপক্ষে গা-গরমের ম্যাচে সেঞ্চুরির সুবাদে এই টেস্টেই অভিষেক। কিন্তু টেস্ট জীবনের প্রথম সকাল স্মরণীয় করে রাখলেন বল হাতে।
জেন্টল মিডিয়াম পেসে টেস্ট ক্যারিয়ারের সপ্তম বলেই পেয়েছেন উইকেট। আগের ৪ ওভারে মাত্র ২ বল স্ট্রাইক পেয়ে হয়ত একটু অমনোযোগী হয়ে পড়েছিলেন কুক। অফ স্টাম্পের বেশ বাইরে পিচ করে বেরিয়ে যাওয়া বলে ব্যাট চালিয়ে কট বিহাইন্ড তিনি ১৬ রানে। ইংলিশ অধিনায়ক থেমেছেন ১০ হাজারের ২০ রান আগে।
ওই ওভারেই আরেকবার লঙ্কানদের উল্লাসে মাতিয়েছেন শানাকা। ফিরিয়েছেন নিক কম্পটনকে (০)। পরের ওভারে আরেকটি বড় শিকার। কোনো রান না করেই আউট ইংল্যান্ডের সাম্প্রতিক সময়ের সবচেয়ে বড় ভরসা জো রুট।
লাঞ্চের পর শামিন্দা ইরাঙ্গা ফিরিয়ে দেন অভিষিক্ত জেমন ভিন্সকে (৯)। উইকেটে গিয়েই টানা তিন বলে চার মেরেছিলেন বেন স্টোকস। কিন্তু তাকে (১২) ফিরিয়ে দেন নুয়ান প্রদীপ।
৮৩ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে তখন ঘোর বিপদে ইংল্যান্ড। ওপেনার হেলস অবশ্য ততক্ষণে জমে গিয়েছেন উইকেটে। সাতে নেমে পাল্টা আক্রমণ চালান বেয়ারস্টো।
বেয়ারস্টোর এটি ঘরের মাঠ। কাউন্টি মৌসুমে কদিন আগেই এই মাঠে পর পর দুই ইনিংসে করেছেন ২৪৬ ও ১৯৮ রান। সেই আত্মবিশ্বাসের প্রতিফলন ছিল তার ব্যাটে। মাত্র ১৮৩ বলে ১৪০ রানের ইনিংস খেলেন বেয়ারস্টো। তার ইনিংসটি ১৩টি চার ও ১টি ছক্কায় সমৃদ্ধ।
হেলস অর্ধশতক ছুঁয়েছেন এর আগেই। প্রথম দিনে ৭১ রানে অপরাজিত থাকার পর দ্বিতীয় দিনে ১৫ রান যোগ করেই বিদায় নেন।
এরপর বেয়ারস্টোর সেঞ্চুরি ও হেলসের ৮৬ রানে ভর করে ২৯৮ রানে গিয়ে থামে ইংলিশদের ইনিংস। দ্বিতীয় দিনের মধ্যাহ্ন ভোজের পর ব্যাট করতে নেমে ২৮ রানেই টপ অর্ডারের ৩ ব্যাটসম্যানকে হারিয়ে ধুকছে শ্রীলঙ্কা। এরই মধ্যে করুনারত্নে, সিলভা ও মেন্ডিস বিদায় নিয়েছেন।
সতর্ক ব্যাটিংয়ে ইংল্যান্ডের শুরুটা ছিল ভালো। প্রথম ঘণ্টায় পড়েনি উইকেট। অ্যালিস্টার কুক এগিয়ে যাচ্ছিলেন ১০ হাজার টেস্ট রান ছোঁয়ার দিকে।
পঞ্চম বোলার হিসেবে দাসুন শানাকা বোলিংয়ে আসার পরই বদলে যায় দৃশ্যপট। মূলত তিনি ব্যাটিং অলরাউন্ডার। টেস্টের আগে লিস্টারশায়ারের বিপক্ষে গা-গরমের ম্যাচে সেঞ্চুরির সুবাদে এই টেস্টেই অভিষেক। কিন্তু টেস্ট জীবনের প্রথম সকাল স্মরণীয় করে রাখলেন বল হাতে।
জেন্টল মিডিয়াম পেসে টেস্ট ক্যারিয়ারের সপ্তম বলেই পেয়েছেন উইকেট। আগের ৪ ওভারে মাত্র ২ বল স্ট্রাইক পেয়ে হয়ত একটু অমনোযোগী হয়ে পড়েছিলেন কুক। অফ স্টাম্পের বেশ বাইরে পিচ করে বেরিয়ে যাওয়া বলে ব্যাট চালিয়ে কট বিহাইন্ড তিনি ১৬ রানে। ইংলিশ অধিনায়ক থেমেছেন ১০ হাজারের ২০ রান আগে।
ওই ওভারেই আরেকবার লঙ্কানদের উল্লাসে মাতিয়েছেন শানাকা। ফিরিয়েছেন নিক কম্পটনকে (০)। পরের ওভারে আরেকটি বড় শিকার। কোনো রান না করেই আউট ইংল্যান্ডের সাম্প্রতিক সময়ের সবচেয়ে বড় ভরসা জো রুট।
লাঞ্চের পর শামিন্দা ইরাঙ্গা ফিরিয়ে দেন অভিষিক্ত জেমন ভিন্সকে (৯)। উইকেটে গিয়েই টানা তিন বলে চার মেরেছিলেন বেন স্টোকস। কিন্তু তাকে (১২) ফিরিয়ে দেন নুয়ান প্রদীপ।
৮৩ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে তখন ঘোর বিপদে ইংল্যান্ড। ওপেনার হেলস অবশ্য ততক্ষণে জমে গিয়েছেন উইকেটে। সাতে নেমে পাল্টা আক্রমণ চালান বেয়ারস্টো।
বেয়ারস্টোর এটি ঘরের মাঠ। কাউন্টি মৌসুমে কদিন আগেই এই মাঠে পর পর দুই ইনিংসে করেছেন ২৪৬ ও ১৯৮ রান। সেই আত্মবিশ্বাসের প্রতিফলন ছিল তার ব্যাটে। মাত্র ১৮৩ বলে ১৪০ রানের ইনিংস খেলেন বেয়ারস্টো। তার ইনিংসটি ১৩টি চার ও ১টি ছক্কায় সমৃদ্ধ।
হেলস অর্ধশতক ছুঁয়েছেন এর আগেই। প্রথম দিনে ৭১ রানে অপরাজিত থাকার পর দ্বিতীয় দিনে ১৫ রান যোগ করেই বিদায় নেন।
খবর বিভাগঃ
খেলাধুলা
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়