কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: ৫
জানুয়ারির নির্বাচন প্রতিহত করতে গিয়ে 'মানুষ হত্যার' জন্য বিএনপি
চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে দেশবাসীর কাছে 'ক্ষমা চাওয়ার' আহ্বান জানিয়েছেন
আওয়ামী লীগ নেতারা।
মঙ্গলবার 'গণতন্ত্র রক্ষা দিবস' উপলক্ষে রাজধানীর রাসেল স্কয়ারে আওয়ামী লীগের সমাবেশে এসব কথা বলেন দলের কেন্দ্রীয় নেতারা।
'আওয়ামী লীগ দেশের জন্য রক্ত দিয়েছে প্রয়োজন হলে আবার দেবে কিন্তু দেশের মানুষের অধিকার হরণ করতে দেবে না' মন্তব্য করে দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা বলেন, খালেদা জিয়া মানুষ হত্যা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে চান। এইভাবে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে তিনি আওয়ামী লীগের কাছে আন্দোলনে হেরেছেন, নির্বাচনে হেরেছেন, রাজনীতিতে হেরেছেন। তার মুখে আজ পাকিস্তানের কণ্ঠ উচ্চারিত হয়। তিনি ব্যর্থতার গ্ল্যানি থেকে কখনোই বের হতে পারবেন না।
সমাবেশে আওয়ামী লীগ সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম বলেন, খালেদা জিয়াকে দেশের মানুষের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। তিনি এক মুখে কালি লাগিয়েছেন, এখন আরেক মুখে কালি লাগিয়ে ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে। নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশ গণতন্ত্র রক্ষার জন্য নাকি জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসী ও মৌলবাদীদের সংগঠিত করার জন্য তাও খতিয়ে দেখতে হবে।
শেখ ফজলুল করিম সেলিমের সভাপতিত্বে সমাবেশে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, দলের উপদেষ্ঠামণ্ডলীর সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আনিসুল হক প্রমুখ।
মঙ্গলবার 'গণতন্ত্র রক্ষা দিবস' উপলক্ষে রাজধানীর রাসেল স্কয়ারে আওয়ামী লীগের সমাবেশে এসব কথা বলেন দলের কেন্দ্রীয় নেতারা।
'আওয়ামী লীগ দেশের জন্য রক্ত দিয়েছে প্রয়োজন হলে আবার দেবে কিন্তু দেশের মানুষের অধিকার হরণ করতে দেবে না' মন্তব্য করে দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা বলেন, খালেদা জিয়া মানুষ হত্যা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে চান। এইভাবে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে তিনি আওয়ামী লীগের কাছে আন্দোলনে হেরেছেন, নির্বাচনে হেরেছেন, রাজনীতিতে হেরেছেন। তার মুখে আজ পাকিস্তানের কণ্ঠ উচ্চারিত হয়। তিনি ব্যর্থতার গ্ল্যানি থেকে কখনোই বের হতে পারবেন না।
সমাবেশে আওয়ামী লীগ সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম বলেন, খালেদা জিয়াকে দেশের মানুষের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। তিনি এক মুখে কালি লাগিয়েছেন, এখন আরেক মুখে কালি লাগিয়ে ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে। নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশ গণতন্ত্র রক্ষার জন্য নাকি জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসী ও মৌলবাদীদের সংগঠিত করার জন্য তাও খতিয়ে দেখতে হবে।
শেখ ফজলুল করিম সেলিমের সভাপতিত্বে সমাবেশে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, দলের উপদেষ্ঠামণ্ডলীর সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আনিসুল হক প্রমুখ।
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়