কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: শীত আসতেই
শিশুর ঠান্ডা লেগে যাচ্ছে? রোজ গোসল করাবেন কিনা এ নিয়ে মায়েদের কত চিন্তা।
প্রতিদিন গোসল করাবেন কিনা, কিভাবে করাবেন বা কখন করাবেন কত চিন্তা। তাহলে
দেখে নিন যেভাবে গোসল করালে শিশুদের আর ঠান্ডা লাগবে না।
-গোসলের আগে ভাল করে বেবি অয়েল মালিশ করুন। তবে খোলা জায়গায় নয়। বাথরুমে নিয়ে গিয়ে মালিশ করুন যাতে হাওয়া লেগে ঠান্ডা না লেগে যায়। ঘরে মালিশ করতে চাইলে জানলা, দরজা বন্ধ করে নিন।
-শিশুদের গোসল করানোর আগে ঘরের তাপমাত্রা ২৫ থেকে ২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখতে হবে। বাথরুমে ঠান্ডা একটু বেশি থাকে। তাই খুব ছোট শিশুদের বরং শোবার বা অন্য ঘরে দরজা-জানালা বন্ধ করে বাথটাব বা কোনো গামলায় গোসল করান। গোসলের জন্য আগে থেকেই বাথটাবে হালকা গরম পানি তৈরি রাখুন।
-শিশুর জন্য বিশেষভাবে তৈরি কম ক্ষারযুক্ত সাবান, শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। সাবানের পিএইচ মাত্রা সাতের নিচে থাকলেই ভালো। গোসলের সময় খেয়াল রাখবেন নাকে-কানে যেন পানি না ঢোকে।
-গামলার পানি বসানোর আগে হাতে অল্প পানি নিয়ে শিশুর হাতে, পায়ে দিন। এতে বুঝতে পারবেন ওর জন্য তাপমাত্রা ঠিক আছে কিনা। শিশুও নিজেকে গোসলের জন্য তৈরি করে নেবে।
-গামলায় এমনভাবে বসান যাতে একদিকে পিঠে হেলান দিয়ে সোজা হয়ে বসতে পারে। পানি যেন ওর পুরো শরীরটাই ডুবে থাকে কিন্তু মাথা বাইরে থাকে। মজার জন্য কিছু খেলনা ছেড়ে দিতে পারেন পানিতে।
-সাবান দিয়ে আস্তে আস্তে স্ক্রাব করে দিন পুরো শরীর। স্ক্রাব করার পর সাবান ভাল করে ধোয়া হল কিনা সে দিকে খেয়াল রাখবেন।
-মাথা ধুতে চাইলে হাতে অল্প জল নিয়ে মাথায় দিতে থাকুন। মগে পানি নিয়ে ঢালবেন না। এতে নাকে, কানে পানি ঢুকে যেতে পারে। হাতে অল্প শ্যাম্পু নিয়ে মাথায় ঘষে ঘষে ফেনা তৈরি করুন। চেষ্টা করবেন পুরোটাই মাথার পিছন দিক থেকে করতে। এতে শিশুর অস্বস্তি হবে না। একই ভাবে হাতে পানি নিয়ে মাথা ধুয়ে নিন। খেয়াল রাখবেন মাথায় যেন শ্যাম্পু থেকে না যায়।
-পানি থেকে তুলেই তোয়ালে দিয়ে শিশুকে ভাল করে মুড়ে নিন। মনে রাখবেন এই সময়ই কিন্তু ঠান্ডা লেগে যাওয়ার চান্স সবচেয়ে বেশি। কিছু ক্ষণ তোয়ালে জড়িয়ে রেখে গায়ের জল শুষে গেলে জামা পরান। পুরো তোয়ালে সরিয়ে জামা পরাবেন না। এক পাশ থেকে আস্তে আস্তে তোয়ালে সরিয়ে জামা পরান। মাথা অবশ্যই ভাল করে মুছবেন। চুলে যেন একটুও পানি না থাকে। মাথায় জল বসে ঠান্ডা লেগে যেতে পারে।
-গরম পানি দিয়ে গোসল করানোর পর শিশুর ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে যায়। তাই গোসলের পর ভালো মানের লোশন বা ক্রিম লাগাতে ভুলবেন না যেন। তেলও ব্যবহার করা যায়।
-বাড়িতে থাকলেও গোসল করিয়ে কিছুক্ষণ জুতো, মোজা, পরিয়ে রাখুন। টুপিও পরাতে পারেন তবে চুলে যেন একটুও পানি না থাকে।
-শিশুকে রেডি করে রোদে কিছুক্ষণ খেলতে দিন। এতে শরীরে ভিটামিন ডি তৈরি হবে। স্বাস্থ্য ভাল থাকবে।
-গোসলের আগে ভাল করে বেবি অয়েল মালিশ করুন। তবে খোলা জায়গায় নয়। বাথরুমে নিয়ে গিয়ে মালিশ করুন যাতে হাওয়া লেগে ঠান্ডা না লেগে যায়। ঘরে মালিশ করতে চাইলে জানলা, দরজা বন্ধ করে নিন।
-শিশুদের গোসল করানোর আগে ঘরের তাপমাত্রা ২৫ থেকে ২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখতে হবে। বাথরুমে ঠান্ডা একটু বেশি থাকে। তাই খুব ছোট শিশুদের বরং শোবার বা অন্য ঘরে দরজা-জানালা বন্ধ করে বাথটাব বা কোনো গামলায় গোসল করান। গোসলের জন্য আগে থেকেই বাথটাবে হালকা গরম পানি তৈরি রাখুন।
-শিশুর জন্য বিশেষভাবে তৈরি কম ক্ষারযুক্ত সাবান, শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। সাবানের পিএইচ মাত্রা সাতের নিচে থাকলেই ভালো। গোসলের সময় খেয়াল রাখবেন নাকে-কানে যেন পানি না ঢোকে।
-গামলার পানি বসানোর আগে হাতে অল্প পানি নিয়ে শিশুর হাতে, পায়ে দিন। এতে বুঝতে পারবেন ওর জন্য তাপমাত্রা ঠিক আছে কিনা। শিশুও নিজেকে গোসলের জন্য তৈরি করে নেবে।
-গামলায় এমনভাবে বসান যাতে একদিকে পিঠে হেলান দিয়ে সোজা হয়ে বসতে পারে। পানি যেন ওর পুরো শরীরটাই ডুবে থাকে কিন্তু মাথা বাইরে থাকে। মজার জন্য কিছু খেলনা ছেড়ে দিতে পারেন পানিতে।
-সাবান দিয়ে আস্তে আস্তে স্ক্রাব করে দিন পুরো শরীর। স্ক্রাব করার পর সাবান ভাল করে ধোয়া হল কিনা সে দিকে খেয়াল রাখবেন।
-মাথা ধুতে চাইলে হাতে অল্প জল নিয়ে মাথায় দিতে থাকুন। মগে পানি নিয়ে ঢালবেন না। এতে নাকে, কানে পানি ঢুকে যেতে পারে। হাতে অল্প শ্যাম্পু নিয়ে মাথায় ঘষে ঘষে ফেনা তৈরি করুন। চেষ্টা করবেন পুরোটাই মাথার পিছন দিক থেকে করতে। এতে শিশুর অস্বস্তি হবে না। একই ভাবে হাতে পানি নিয়ে মাথা ধুয়ে নিন। খেয়াল রাখবেন মাথায় যেন শ্যাম্পু থেকে না যায়।
-পানি থেকে তুলেই তোয়ালে দিয়ে শিশুকে ভাল করে মুড়ে নিন। মনে রাখবেন এই সময়ই কিন্তু ঠান্ডা লেগে যাওয়ার চান্স সবচেয়ে বেশি। কিছু ক্ষণ তোয়ালে জড়িয়ে রেখে গায়ের জল শুষে গেলে জামা পরান। পুরো তোয়ালে সরিয়ে জামা পরাবেন না। এক পাশ থেকে আস্তে আস্তে তোয়ালে সরিয়ে জামা পরান। মাথা অবশ্যই ভাল করে মুছবেন। চুলে যেন একটুও পানি না থাকে। মাথায় জল বসে ঠান্ডা লেগে যেতে পারে।
-গরম পানি দিয়ে গোসল করানোর পর শিশুর ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে যায়। তাই গোসলের পর ভালো মানের লোশন বা ক্রিম লাগাতে ভুলবেন না যেন। তেলও ব্যবহার করা যায়।
-বাড়িতে থাকলেও গোসল করিয়ে কিছুক্ষণ জুতো, মোজা, পরিয়ে রাখুন। টুপিও পরাতে পারেন তবে চুলে যেন একটুও পানি না থাকে।
-শিশুকে রেডি করে রোদে কিছুক্ষণ খেলতে দিন। এতে শরীরে ভিটামিন ডি তৈরি হবে। স্বাস্থ্য ভাল থাকবে।
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়