কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:: একজন
প্রি-পেইড গ্রাহক সর্বোচ্চ পাঁচ হাজার টাকার ব্যালেন্স রাখতে পারবেন।
প্রি-পেইড গ্রাহকরা দিনে ৫০০ টাকা সর্বোচ্চ রিচার্জ করতে পারবেন।
মোবাইল ফোনে প্রি-পেইড গ্রাহকদের জন্য এ সীমা বেঁধে দিয়েছে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি। মঙ্গলবার বিটিআরসি এ সংক্রান্ত একটি চিঠি মোবাইল অপারেটরদের কাছে পাঠিয়েছে।
এছাড়া প্রি-পেইড গ্রাহকরা মাসে এক হাজার টাকা ব্যালেন্স ট্রান্সফার করতে পারবেন এবং দিনে ৩০০ টাকার বেশি ব্যালেন্স ট্রান্সফার করতে পারবেন না।
তবে পোস্ট পেইড গ্রাহকদের বিষয়ে কোনো সীমা বেঁধে দেয়নি বিটিআরসি।
বিটিআরসি পরিচালক (সিস্টেম অ্যান্ড সার্ভিসেস) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ জুলফিকার স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে বলা হয়, এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে কার্যকর হবে।
তবে ২০০৮ সালের নির্দেশনা সংশোধন করে রিচার্জের সীমা বেঁধে দেওয়ার কোনো কারণ উল্লেখ করা হয়নি চিঠিতে।
ইন্টারেনেট ডেটা রিচার্জের ক্ষেত্রে এই নিয়ম প্রযোজ্য হবে কিনা তাও উল্লেখ নেই চিঠিতে।
বর্তমানে বেশিরভাগ গ্রাহকরাই (প্রি-পেইড) একসঙ্গে অনেক টাকার ডেটা (ইন্টারনেট) প্যাকেজ কিনে থাকেন বলে জানিয়েছে অপারেটরা।
সর্বশেষ ২০০৮ এর এ সংক্রান্ত নির্দেশনায় একবারে সর্বোচ্চ এক হাজার টাকা রিচার্জ করার নিয়ম ছিল, তবে তা প্রতিদিন নির্ধারিত ছিল না। প্রতি মাসে ব্যালেন্স ট্রান্সফারের সীমা এক হাজার টাকা আগেও ছিল, তবে প্রতিদিন ব্যালেন্স ট্রান্সফার ১০০ টাকার পরিবর্তে ৩০০ টাকা করা হয়েছে।
প্রি-পেইড গ্রাহক সর্বোচ্চ পাঁচ হাজার টাকার ব্যালেন্স রাখার বিষয়টিও অপরিবর্তিত রয়েছে।
মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অব বাংলাদেশের (অ্যামটব) মহাসচিব টি আই এম নুরুল কবির বলেন, 'এ সিদ্ধান্তের ফলে গ্রাহকরা সমস্যায় পড়বে। মোবাইল গ্রাহকদের দিনে ৫০০ টাকা রিচার্জ খুবই কম পরিমাণ ধরতে হবে। এখানে অনেক ডেটা প্যাকেজ রয়েছে এর চেয়ে বেশি মূল্যের'।
বর্তমানে বাংলাদেশের ইন্টারনেট গ্রাহদের মধ্যে ৯৭% মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকে জানিয়ে কবির বলেন, 'এর ফলে তৃনমূল পর্যায়ের গ্রাহকরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তারা অনেকাংশেই ডিজিটাল সার্ভিস থেকে বঞ্চিত হতে পারে'।
সামগ্রিক বিষয়গুলো মোবাইল অপারেটরদের নিয়ে আলোচনা করে বিটিআরসি একটি যুক্তিসঙ্গত ব্যালেন্স সীমা বেঁধে দেবে বলেও আশা প্রকাশ করেন অ্যামটব মহাসচিব।
বিটিআরসি চেয়ারম্যান শাহজাহান মাহমুদ বলেন, সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা প্রতিদিন রিচার্জে এই নির্দেশনা অপারেটররা হাতে পৌছানোর পর কার্যকর হবে।
বর্তমানে গ্রাহকরা বড় মাপের ডেটা নিচ্ছে যা ৫০০ টাকার বেশি মূল্যের এসব ক্ষেত্রে কি হবে- জানতে চাইলে বিটিআরসি প্রধান বলেন, 'এই বিষয়ে এখনও আলোচনা হয়নি। এখন জেনারেল পাবলিক ৫০০ টাকা করে যদি রিচার্জ করে প্রতিদিন, অবৈধ ভিওআইপি করার যে সম্ভবনা থাকে, যেমন ১০ হাজার টাকা আপ করে বাকিটা অন্য কাজে ব্যবহার হয়, ওইটা আর হবে না। এটি একটি টেস্ট কেস'।
অবৈধ ভিওআইপি বন্ধে এই উদ্যেগ কিনা- এ বিষয়ে বিটিআরসি চেয়ারম্যান বলেন, 'এটি বলতেই পারেন'।
এ বিষয়ে অপারেটরদের সঙ্গে কোনো আলোচনার প্রয়োজন নেই জানিয়ে মাহমুদ বলেন, এ নির্দেশনা পরীক্ষামূলকভাবে চলবে। নভেম্বরের শেষ নাগাদ দেশে মোবাইল ফোন গ্রাহক সংখ্যা ১৩ কোটি ৩১ লাখ ছাড়িয়েছে।
বিটিআরসির একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, মোবাইল গ্রাহকের মধ্যে ৯৮ শতাংশের বেশি প্রি-পেইড গ্রাহক।
বিটিআরসি’র হিসাবে গত নভেম্বর শেষ নাগাদ দেশে সব ধরনের (মোবাইল, ওয়াইম্যাক্স, ফিক্সড ব্রডব্যান্ড) ইন্টারনেট গ্রাহক সংখ্যা ছিল পাঁচ কোটি ৩৯ লাখ ৪১ হাজার। অন্যদিকে নভেম্বরে মোবাইল ইন্টারনেট গ্রাহক সংখ্যা দাঁড়ায় ৫ কোটি ১৪ লাখ ৬৮ হাজারে।
মোবাইল ফোনে প্রি-পেইড গ্রাহকদের জন্য এ সীমা বেঁধে দিয়েছে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি। মঙ্গলবার বিটিআরসি এ সংক্রান্ত একটি চিঠি মোবাইল অপারেটরদের কাছে পাঠিয়েছে।
এছাড়া প্রি-পেইড গ্রাহকরা মাসে এক হাজার টাকা ব্যালেন্স ট্রান্সফার করতে পারবেন এবং দিনে ৩০০ টাকার বেশি ব্যালেন্স ট্রান্সফার করতে পারবেন না।
তবে পোস্ট পেইড গ্রাহকদের বিষয়ে কোনো সীমা বেঁধে দেয়নি বিটিআরসি।
বিটিআরসি পরিচালক (সিস্টেম অ্যান্ড সার্ভিসেস) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ জুলফিকার স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে বলা হয়, এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে কার্যকর হবে।
তবে ২০০৮ সালের নির্দেশনা সংশোধন করে রিচার্জের সীমা বেঁধে দেওয়ার কোনো কারণ উল্লেখ করা হয়নি চিঠিতে।
ইন্টারেনেট ডেটা রিচার্জের ক্ষেত্রে এই নিয়ম প্রযোজ্য হবে কিনা তাও উল্লেখ নেই চিঠিতে।
বর্তমানে বেশিরভাগ গ্রাহকরাই (প্রি-পেইড) একসঙ্গে অনেক টাকার ডেটা (ইন্টারনেট) প্যাকেজ কিনে থাকেন বলে জানিয়েছে অপারেটরা।
সর্বশেষ ২০০৮ এর এ সংক্রান্ত নির্দেশনায় একবারে সর্বোচ্চ এক হাজার টাকা রিচার্জ করার নিয়ম ছিল, তবে তা প্রতিদিন নির্ধারিত ছিল না। প্রতি মাসে ব্যালেন্স ট্রান্সফারের সীমা এক হাজার টাকা আগেও ছিল, তবে প্রতিদিন ব্যালেন্স ট্রান্সফার ১০০ টাকার পরিবর্তে ৩০০ টাকা করা হয়েছে।
প্রি-পেইড গ্রাহক সর্বোচ্চ পাঁচ হাজার টাকার ব্যালেন্স রাখার বিষয়টিও অপরিবর্তিত রয়েছে।
মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অব বাংলাদেশের (অ্যামটব) মহাসচিব টি আই এম নুরুল কবির বলেন, 'এ সিদ্ধান্তের ফলে গ্রাহকরা সমস্যায় পড়বে। মোবাইল গ্রাহকদের দিনে ৫০০ টাকা রিচার্জ খুবই কম পরিমাণ ধরতে হবে। এখানে অনেক ডেটা প্যাকেজ রয়েছে এর চেয়ে বেশি মূল্যের'।
বর্তমানে বাংলাদেশের ইন্টারনেট গ্রাহদের মধ্যে ৯৭% মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকে জানিয়ে কবির বলেন, 'এর ফলে তৃনমূল পর্যায়ের গ্রাহকরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তারা অনেকাংশেই ডিজিটাল সার্ভিস থেকে বঞ্চিত হতে পারে'।
সামগ্রিক বিষয়গুলো মোবাইল অপারেটরদের নিয়ে আলোচনা করে বিটিআরসি একটি যুক্তিসঙ্গত ব্যালেন্স সীমা বেঁধে দেবে বলেও আশা প্রকাশ করেন অ্যামটব মহাসচিব।
বিটিআরসি চেয়ারম্যান শাহজাহান মাহমুদ বলেন, সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা প্রতিদিন রিচার্জে এই নির্দেশনা অপারেটররা হাতে পৌছানোর পর কার্যকর হবে।
বর্তমানে গ্রাহকরা বড় মাপের ডেটা নিচ্ছে যা ৫০০ টাকার বেশি মূল্যের এসব ক্ষেত্রে কি হবে- জানতে চাইলে বিটিআরসি প্রধান বলেন, 'এই বিষয়ে এখনও আলোচনা হয়নি। এখন জেনারেল পাবলিক ৫০০ টাকা করে যদি রিচার্জ করে প্রতিদিন, অবৈধ ভিওআইপি করার যে সম্ভবনা থাকে, যেমন ১০ হাজার টাকা আপ করে বাকিটা অন্য কাজে ব্যবহার হয়, ওইটা আর হবে না। এটি একটি টেস্ট কেস'।
অবৈধ ভিওআইপি বন্ধে এই উদ্যেগ কিনা- এ বিষয়ে বিটিআরসি চেয়ারম্যান বলেন, 'এটি বলতেই পারেন'।
এ বিষয়ে অপারেটরদের সঙ্গে কোনো আলোচনার প্রয়োজন নেই জানিয়ে মাহমুদ বলেন, এ নির্দেশনা পরীক্ষামূলকভাবে চলবে। নভেম্বরের শেষ নাগাদ দেশে মোবাইল ফোন গ্রাহক সংখ্যা ১৩ কোটি ৩১ লাখ ছাড়িয়েছে।
বিটিআরসির একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, মোবাইল গ্রাহকের মধ্যে ৯৮ শতাংশের বেশি প্রি-পেইড গ্রাহক।
বিটিআরসি’র হিসাবে গত নভেম্বর শেষ নাগাদ দেশে সব ধরনের (মোবাইল, ওয়াইম্যাক্স, ফিক্সড ব্রডব্যান্ড) ইন্টারনেট গ্রাহক সংখ্যা ছিল পাঁচ কোটি ৩৯ লাখ ৪১ হাজার। অন্যদিকে নভেম্বরে মোবাইল ইন্টারনেট গ্রাহক সংখ্যা দাঁড়ায় ৫ কোটি ১৪ লাখ ৬৮ হাজারে।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়