কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: ভারতের বিহার
রাজ্যের ভক্তিপুর অঞ্চলে ছাদনাতলায় সাত পাক দিয়ে বিয়ে সম্পন্ন হওয়ার পর
স্ত্রী মারা গেলেন। সেই মৃতদেহ নিয়ে নিজ বাড়ি ফিরলেন স্বামী।
পাত্রী সোনি কুমারীর সঙ্গে বিয়ে ঠিক হয়েছিল পাত্র গয়ানন্দ কুমারের। সেই মতো বিয়ের সমস্ত রীতি-নীতি মেনে ছাদনাতলায় বসেন সোনি। এমনকি স্বামী গয়ানন্দের সঙ্গে অগ্নিকে সাক্ষী করে সাত পাকে বাঁধাও পড়েন তিনি।
তবে এরপরই ঘটে অন্য ঘটনা। জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন নববধূ সোনি। সঙ্গে সঙ্গে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকেরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। নিমেষেই বিয়েরবাড়ির আনন্দ-হুল্লোড় তৎক্ষণাৎ বদলে যায় শ্মশানের নিস্তব্ধতায়।
সোনির স্বামী গয়ানন্দ সিদ্ধান্ত নেন, হাসপাতাল থেকে স্ত্রীকে নিজের বাড়িতে নিয়ে যাবেন তার নববধূকে। তা করেনও তিনি। এরপরে স্ত্রীর শবদেহ গঙ্গার ঘাটে নিয়ে গিয়ে শেষক্রিয়া সম্পন্ন করেন তিনি।
চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, শৈতপ্রবাহ সহ্য করতে না পেরে সোনি বিয়ের আসরেই জ্ঞান হারিয়ে মারা গেছেন।
পাত্রী সোনি কুমারীর সঙ্গে বিয়ে ঠিক হয়েছিল পাত্র গয়ানন্দ কুমারের। সেই মতো বিয়ের সমস্ত রীতি-নীতি মেনে ছাদনাতলায় বসেন সোনি। এমনকি স্বামী গয়ানন্দের সঙ্গে অগ্নিকে সাক্ষী করে সাত পাকে বাঁধাও পড়েন তিনি।
তবে এরপরই ঘটে অন্য ঘটনা। জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন নববধূ সোনি। সঙ্গে সঙ্গে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকেরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। নিমেষেই বিয়েরবাড়ির আনন্দ-হুল্লোড় তৎক্ষণাৎ বদলে যায় শ্মশানের নিস্তব্ধতায়।
সোনির স্বামী গয়ানন্দ সিদ্ধান্ত নেন, হাসপাতাল থেকে স্ত্রীকে নিজের বাড়িতে নিয়ে যাবেন তার নববধূকে। তা করেনও তিনি। এরপরে স্ত্রীর শবদেহ গঙ্গার ঘাটে নিয়ে গিয়ে শেষক্রিয়া সম্পন্ন করেন তিনি।
চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, শৈতপ্রবাহ সহ্য করতে না পেরে সোনি বিয়ের আসরেই জ্ঞান হারিয়ে মারা গেছেন।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়