ঢাকা:
বিএনপি নেতা নাসির উদ্দিন আহমেদ পিন্টুর চিকিৎসায় কোনো গাফিলতি ছিল না বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
রোববার ঢাকা রেঞ্জের ত্রৈমাসিক ক্রাইম কনফারেন্স শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, “এটা নিয়ে কেউ কোনো রাজনৈতিক বক্তব্য দিলে তা হবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও ভিত্তিহীন।”
তিনি বলেন, “কারা কর্তৃপক্ষের সাথে আমার কথা হয়েছে। পিন্টু হার্ট এ্যাটাকে মারা গেছে।”
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হৃদরোগ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. রইচ উদ্দিন বলেন, “দুপুর সোয়া ১২টার দিকে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে হাসপাতালে আনা হয় পিন্টুকে। তাৎক্ষণিক ইসিজি করা হলে তার হৃদস্পন্দন পাওয়া যায়নি। দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।”
২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি পিলখানা ট্র্যাজেডিতে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন।
এ ঘটনায় ওই বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি লালবাগ থানায় করা হত্যা মামলায় পিন্টুকেও আসামি করা হয়।
পিলখানা হত্যা মামলার রায়ে ১৫২ জনকে ফাঁসি, পিন্টু ও আওয়ামী লীগ নেতা তোরাব আলীসহ ১৬১ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ২৭১ জনকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
রাজধানীর লালবাগের আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে স্থাপিত বিশেষ আদালত। বর্তমানে সেই মামলায় তিনি রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে ছিলেন।
পিন্টু ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমাও দিয়েছিলেন।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়