Thursday, December 18

পাকিস্তানে ছয় আসামির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর যেকোনো সময়


কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফ পেশোয়ারের স্কুলে তালেবান হামলায় ১৪১ জন নিহত হওয়ার পর গতকাল বুধবার দেশটির মৃত্যুদ-প্রাপ্ত আসামিদের উপর থেকে মৃত্যুদ- কার্যকরের স্থগিতাদেশ তুলে নিয়েছেন। বৃহস্পতিবার পাকিস্তান ভিত্তিক গণমাধ্যম ‘দ্য ডন’ এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশটির রাষ্ট্রপতি ছয় আসামির মার্সি পিটিশন প্রত্যাখ্যান করেছেন। এর ফলে যেকোনও সময় তাদের মৃত্যুদণ্ডাদেশ কার্যকর করা হবে। এ ছয় সদস্য হচ্ছেন, নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন লস্কর-ই-জংভির জঙ্গি আতাউল্লাহ ওরফে কাসিম, মোহাম্মদ আজম ওরফে শরীফ, বহরম খান, শাফকাত হুসাইন, জালাল মোরেজো এবং আব্দুর রাজ্জাক চৌহান। এরা সবাই হামলা ও হত্যা মামলায় দোষী সাব্যস্ত। এক ইন্সপেক্টর জেনারেল অব প্রিজন জানিয়েছেন, সিন্ধু প্রদেশে মোট ৪৫৭ জন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি ছিল। এদের মধ্যে ১১৫ জন করাচি কেন্দ্রীয় কারাগারে ছিল। তাদের মধ্যে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টে ২৫ জনের রায় পুনর্বিবেচনার আবেদন এখনও অমীমাংসিত রয়েছে। আর ৯ জনের মার্সি পিটিশনের উপর রাষ্ট্রপতি এখনও সিদ্ধান্ত দেয়নি। দীর্ঘদিন ধরে মৃত্যুদ-প্রাপ্ত আসামি মুত্তাহিদা কওমি আন্দোলন কর্মী সওলাট আলী খান ওরফে সওলাট মির্জাও রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে মার্সি পিটিশনের উপর সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় রয়েছেন। গত বছর সরকার গঠনের পর প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফ স্বল্প সময়ের জন্যে মৃত্যুদ-াদেশের উপর স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে নেয়। এ সিদ্ধান্তের কয়েকদিনের মধ্যেই তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান এর পক্ষ থেকে সতর্ক করে দিয়ে নওয়াজ সরকারের কাছে বার্তা প্রেরণ করা হয়। এতে বলা হয়, যদি এর দোষী সাব্যস্ত কর্মীদের মৃত্যুদ-াদেশ কার্যকর করা হয় তাহলে ‘রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের’ মত ঘটনা ঘটবে। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফ পেশোয়ারের স্কুলে তালেবান হামলায় ১৪১ জন নিহত হওয়ার পর গতকাল বুধবার দেশটির মৃত্যুদ-প্রাপ্ত আসামিদের উপর থেকে মৃত্যুদ- কার্যকরের স্থগিতাদেশ তুলে নিয়েছেন। বৃহস্পতিবার পাকিস্তান ভিত্তিক গণমাধ্যম ‘দ্য ডন’ এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশটির রাষ্ট্রপতি ছয় আসামির মার্সি পিটিশন প্রত্যাখ্যান করেছেন। এর ফলে যেকোনও সময় তাদের মৃত্যুদণ্ডাদেশ কার্যকর করা হবে। এ ছয় সদস্য হচ্ছেন, নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন লস্কর-ই-জংভির জঙ্গি আতাউল্লাহ ওরফে কাসিম, মোহাম্মদ আজম ওরফে শরীফ, বহরম খান, শাফকাত হুসাইন, জালাল মোরেজো এবং আব্দুর রাজ্জাক চৌহান। এরা সবাই হামলা ও হত্যা মামলায় দোষী সাব্যস্ত। এক ইন্সপেক্টর জেনারেল অব প্রিজন জানিয়েছেন, সিন্ধু প্রদেশে মোট ৪৫৭ জন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি ছিল। এদের মধ্যে ১১৫ জন করাচি কেন্দ্রীয় কারাগারে ছিল। তাদের মধ্যে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টে ২৫ জনের রায় পুনর্বিবেচনার আবেদন এখনও অমীমাংসিত রয়েছে। আর ৯ জনের মার্সি পিটিশনের উপর রাষ্ট্রপতি এখনও সিদ্ধান্ত দেয়নি। দীর্ঘদিন ধরে মৃত্যুদ-প্রাপ্ত আসামি মুত্তাহিদা কওমি আন্দোলন কর্মী সওলাট আলী খান ওরফে সওলাট মির্জাও রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে মার্সি পিটিশনের উপর সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় রয়েছেন। গত বছর সরকার গঠনের পর প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফ স্বল্প সময়ের জন্যে মৃত্যুদ-াদেশের উপর স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে নেয়। এ সিদ্ধান্তের কয়েকদিনের মধ্যেই তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান এর পক্ষ থেকে সতর্ক করে দিয়ে নওয়াজ সরকারের কাছে বার্তা প্রেরণ করা হয়। এতে বলা হয়, যদি এর দোষী সাব্যস্ত কর্মীদের মৃত্যুদ-াদেশ কার্যকর করা হয় তাহলে ‘রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের’ মত ঘটনা ঘটবে।

শেয়ার করুন

0 comments:

পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়