ঢাকা: বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে
‘আপত্তিকর’ মন্তব্য করায় ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) আবদুল
মোবারককে আইনি নোটিশ দেয়া হয়েছে।
সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী ড. এসএম জুলফিকার আলী জুনু গত ৩১ মার্চ নোটিশটি সিইসিকে পাঠান। সরকারি রেজিস্ট্রি ডাকযোগে এটি পাঠানো হয়।
গতকাল সোমবার ৩১ মার্চ একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত ‘নাকে খত দিচ্ছেন তো আর কী কতা’ শিরোনামের একটি প্রতিবেদনের কথা জানিয়ে নোটিশটি পাঠানো হয়।
এতে বলা হয়, নির্বাচন কমিশন সংবিধান অনুসারে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠান। উক্ত নির্বাচন কমিশনের ভারপ্রাপ্ত প্রাধান নির্বাচন কমিশনের পদে থেকে তিন তিন বারের নির্বাচিত সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ব্যাপারে সংবাদ সম্মেলনে মানহানিকর শব্দ ব্যবহার করে কটূক্তি করা আইনের দৃষ্টিতে শিষ্টচার বহির্ভূত, ক্ষমতার অপব্যবহার ও ফৌজদারি অপরাধের শামিল।
নোটিশ পাওয়া পর আগামী ৭ দিনের মধ্যে আইনি ব্যাখ্যা দিতেও বলা হয়েছে। তা না হলে এ বিষয়ে প্রতিকার চেয়ে উচ্চ আদালতে একটি রিট দায়ের করা হবে বলেও জানিয়েছেন ওই আইনজীবী।
প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, বর্তমান কমিশনকে অথর্ব, মেরুদণ্ডহীন বলে বিএনপির পক্ষ থেকে যে সমালোচনা করা হচ্ছে তার জবাবে সিইসির রুটিন দায়িত্বে থাকা নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ আবদুল মোবারক বলেন, ‘উনার দল (বিএনপি) আমাদের অধীনে ইলেকশন করছেন তো এখন? নাকি করেননি? আমরা, নির্বাচন কমিশন কিছুই না, জিরো। কিন্তু উনি এ জিরোর আন্ডারে করছেন তো নির্বাচন। নাকে খত দিচ্ছেন তো? আর কী কতা!’
প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, উপজেলা নির্বাচনকে ঘিরে দলটির পক্ষ থেকে ইসির কঠোর সমালোচনা করা হয়। নির্দলীয় এ নির্বাচনে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীরা দুই পর্বে এগিয়ে থাকলেও পরের দুই পর্বে পিছিয়ে পড়ে।
বাংলামেইল২৪ডটকম/
সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী ড. এসএম জুলফিকার আলী জুনু গত ৩১ মার্চ নোটিশটি সিইসিকে পাঠান। সরকারি রেজিস্ট্রি ডাকযোগে এটি পাঠানো হয়।
গতকাল সোমবার ৩১ মার্চ একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত ‘নাকে খত দিচ্ছেন তো আর কী কতা’ শিরোনামের একটি প্রতিবেদনের কথা জানিয়ে নোটিশটি পাঠানো হয়।
এতে বলা হয়, নির্বাচন কমিশন সংবিধান অনুসারে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠান। উক্ত নির্বাচন কমিশনের ভারপ্রাপ্ত প্রাধান নির্বাচন কমিশনের পদে থেকে তিন তিন বারের নির্বাচিত সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ব্যাপারে সংবাদ সম্মেলনে মানহানিকর শব্দ ব্যবহার করে কটূক্তি করা আইনের দৃষ্টিতে শিষ্টচার বহির্ভূত, ক্ষমতার অপব্যবহার ও ফৌজদারি অপরাধের শামিল।
নোটিশ পাওয়া পর আগামী ৭ দিনের মধ্যে আইনি ব্যাখ্যা দিতেও বলা হয়েছে। তা না হলে এ বিষয়ে প্রতিকার চেয়ে উচ্চ আদালতে একটি রিট দায়ের করা হবে বলেও জানিয়েছেন ওই আইনজীবী।
প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, বর্তমান কমিশনকে অথর্ব, মেরুদণ্ডহীন বলে বিএনপির পক্ষ থেকে যে সমালোচনা করা হচ্ছে তার জবাবে সিইসির রুটিন দায়িত্বে থাকা নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ আবদুল মোবারক বলেন, ‘উনার দল (বিএনপি) আমাদের অধীনে ইলেকশন করছেন তো এখন? নাকি করেননি? আমরা, নির্বাচন কমিশন কিছুই না, জিরো। কিন্তু উনি এ জিরোর আন্ডারে করছেন তো নির্বাচন। নাকে খত দিচ্ছেন তো? আর কী কতা!’
প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, উপজেলা নির্বাচনকে ঘিরে দলটির পক্ষ থেকে ইসির কঠোর সমালোচনা করা হয়। নির্দলীয় এ নির্বাচনে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীরা দুই পর্বে এগিয়ে থাকলেও পরের দুই পর্বে পিছিয়ে পড়ে।
বাংলামেইল২৪ডটকম/
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়