ঢাকা
: উপজেলা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সংসদের প্রধান হুইপ আসম ফিরোজের কর্মীরা
পটুয়াখালীর দুমকিতে জাতীয় পার্টি কার্যালয় গুঁড়িয়ে দিয়েছে বলে অভিযোগ
করেছেন দলটির মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার।
অভিযোগ অস্বীকার করে আসম ফিরোজ বলেছেন, হাওলাদারের অভিযোগ ‘মনগড়া ও ভিত্তিহীন’।
শুক্রবার রাজধানীর গুলশানে নিজ বাসায় রুহুল আমিন হাওলাদার সাংবাদিকদের বলেন, “আমার নির্বাচনী এলাকায় চিফ হুইপ আসম ফিরোজের কর্মীরা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করছে। পটুয়াখালীর দুমকিতে বৃহস্পতিবার রাতে জাতীয় পার্টির কার্যালয় তারা গুঁড়িয়ে দিয়েছে।”
নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন তিনি।
হাওলাদার অভিযোগ করেন, পটুয়াখালী সদর, দুমকি ও বাউফলে জাতীয় পার্টির নেতা কর্মীদের প্রতিনিয়ত হুমকি দেয়া হচ্ছে। অনেকে বাড়িঘরে পর্যন্ত থাকতে পারছেন না।
“এভাবে তো আর নির্বাচন হয় না। ফিরোজ নির্বাচনের আগেই ফলাফল ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা করছেন।”
রোববার চতুর্থ ধাপে দেশের ৯১টি উপজেলায় ভোটগ্রহণ হবে, এর মধ্যে পটুয়াখালীর বাউফলও রয়েছে।
অভিযোগের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে ক্ষামতাসীন আওয়ামী লীগের নেতা আসম ফিরোজ বলেন, “তিনি (হাওলাদার) আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করেছেন তা সম্পূর্ণ মনগড়া ও ভিত্তিহীন।”
তিনি পাল্টা প্রশ্ন করেন, “আমার কর্মীরা কেন জাতীয় পার্টির নেতা-কর্মীদের হুমকি দেবে? আমার কর্মীরা যদি বাধা দিত, তাহলে তিনি এবং তার স্ত্রী কীভাবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন?”
প্রধান হুইপ আ স ম ফিরোজ পটুয়াখালী-২ (বাউফল) আসনের সংসদ সদস্য। আর এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার বরিশালের বাকেরগঞ্জ আসনের সাংসদ।
জাতীয় পার্টির কার্যালয় ভেঙে দেয়ার অভিযোগ প্রসঙ্গে ফিরোজ বলেন, “জামায়াত-শিবির কিংবা বিএনপি এই কাজ করতে পারে, কিংবা তার দলের ভেতরে নেতা কর্মীদের মধ্যে দ্বন্দ্ব থাকতে পারে। তবে আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি, আমার দলের কেউ এ ধরনের ন্যাক্কারজনক কাজের সাথে যুক্ত নয়।”
অভিযোগ অস্বীকার করে আসম ফিরোজ বলেছেন, হাওলাদারের অভিযোগ ‘মনগড়া ও ভিত্তিহীন’।
শুক্রবার রাজধানীর গুলশানে নিজ বাসায় রুহুল আমিন হাওলাদার সাংবাদিকদের বলেন, “আমার নির্বাচনী এলাকায় চিফ হুইপ আসম ফিরোজের কর্মীরা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করছে। পটুয়াখালীর দুমকিতে বৃহস্পতিবার রাতে জাতীয় পার্টির কার্যালয় তারা গুঁড়িয়ে দিয়েছে।”
নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন তিনি।
হাওলাদার অভিযোগ করেন, পটুয়াখালী সদর, দুমকি ও বাউফলে জাতীয় পার্টির নেতা কর্মীদের প্রতিনিয়ত হুমকি দেয়া হচ্ছে। অনেকে বাড়িঘরে পর্যন্ত থাকতে পারছেন না।
“এভাবে তো আর নির্বাচন হয় না। ফিরোজ নির্বাচনের আগেই ফলাফল ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা করছেন।”
রোববার চতুর্থ ধাপে দেশের ৯১টি উপজেলায় ভোটগ্রহণ হবে, এর মধ্যে পটুয়াখালীর বাউফলও রয়েছে।
অভিযোগের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে ক্ষামতাসীন আওয়ামী লীগের নেতা আসম ফিরোজ বলেন, “তিনি (হাওলাদার) আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করেছেন তা সম্পূর্ণ মনগড়া ও ভিত্তিহীন।”
তিনি পাল্টা প্রশ্ন করেন, “আমার কর্মীরা কেন জাতীয় পার্টির নেতা-কর্মীদের হুমকি দেবে? আমার কর্মীরা যদি বাধা দিত, তাহলে তিনি এবং তার স্ত্রী কীভাবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন?”
প্রধান হুইপ আ স ম ফিরোজ পটুয়াখালী-২ (বাউফল) আসনের সংসদ সদস্য। আর এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার বরিশালের বাকেরগঞ্জ আসনের সাংসদ।
জাতীয় পার্টির কার্যালয় ভেঙে দেয়ার অভিযোগ প্রসঙ্গে ফিরোজ বলেন, “জামায়াত-শিবির কিংবা বিএনপি এই কাজ করতে পারে, কিংবা তার দলের ভেতরে নেতা কর্মীদের মধ্যে দ্বন্দ্ব থাকতে পারে। তবে আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি, আমার দলের কেউ এ ধরনের ন্যাক্কারজনক কাজের সাথে যুক্ত নয়।”
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়