ঢাকা: ঘরের মধ্যে শ্লোগান দিয়ে কাজ হবে না উল্লেখ করে সরকারকে সরাতে নেতাকর্মীদের রাজপথে নেমে আসার আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি।
মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার ইনস্টিটিউটে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় বিএনপি নেতারা এসব কথা বলেন।
নেতারা বলেন, ‘ঘরের মধ্যে শ্লোগান দিয়ে কাজ হবে না। সকলকে রাজপথে নেমে আসতে হবে। বুকের রক্ত দিয়ে গণতন্ত্র উদ্ধার করতে হবে। রাজপথে সংগ্রামের মধ্য দিয়ে এই সরকারের পতন ঘটাতে হবে।’
তারা আরো বলেন, ‘যদি আমাদের সাহস থাকে তাহলে প্রয়োজনে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ঘেরাও করতে হবে। এমন পরিবেশ তৈরি করতে হবে যাতে করে ওরা পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়। এদের কাছে গণতন্ত্র আশা করা যায় না।’
সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিষ্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া বলেন, ‘এই সরকারকে সরাতে হলে দু একটি গাড়ি ভাঙ্গলে হবে না সকলকে রাজপথে নামতে হবে। তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলে গণঅভ্যুথানের মাধ্যমে এই সরকারের পতন ঘটাতে হবে।’
রফিকুল ইসলাম আরো বলেন, ‘বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তুলতে না পারলে এই সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরানো যাবে না।রাজপথে জনতার ঢল নামতে হবে।তাহলে এই সরকারের পতন ঘটানো যাবে। অন্যথায় নয়।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘চর দখলের মত সরকার ও তার অনুগত নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে উপজেলা নির্বাচন দখল করা হয়েছে। এটাকে গণতন্ত্র বলা যায় না।’
আমাদের সামনে আর কোনো বিকল্প নেই উল্লেখ করে নজরুল ইসলাম বলেন, ‘স্বাধীনতার চেতনা, গণতেন্ত্র বিশ্বাস এবং জিয়াকে নেতা মানি। এই সরকারের পতন ঘটিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মাধ্যমে।’
সভায় জাতীয় পার্টির একাংশের চেয়ারম্যান কাজী জাফর আহমেদ বলেছেন, ‘শেখ মুজিব স্বেচ্ছায় গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। একারণে তিনি মুক্তিযোদ্ধা নন। তাকে যদি জাতীর পিতা বলা হয় তবে মাওলানা ভাসানী হবে জাতির পিতামহ। তিনি স্বাধীনতার স্বপ্নদ্রষ্টা ছিলেন।’
এলডিপির সভাপতি কর্নেল অব. অলি আহমেদ বলেন, ‘আমরা মুক্তিযুদ্ধ করে যুদ্ধে জয়লাভ করেছি। যুদ্ধ জয়লাভের কৌশল আমরা জানি। আজকে যারা যুবক বা তরুণ আছো এই স্বৈরাচারী সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে এগিয়ে এসো। আন্দোলনে বিজয়ী হওয়ার কৌশল আমরা তোমোদের দেব।’
দলের ভাইস চেয়ারম্যান মেজর অব. হাফিজউদ্দিন আহমেদ এর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তৃতা দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম, এলডিপির সভাপতি কর্নেল অলি আহমেদ।
বাংলামেইল২৪ডটকম/
মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার ইনস্টিটিউটে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় বিএনপি নেতারা এসব কথা বলেন।
নেতারা বলেন, ‘ঘরের মধ্যে শ্লোগান দিয়ে কাজ হবে না। সকলকে রাজপথে নেমে আসতে হবে। বুকের রক্ত দিয়ে গণতন্ত্র উদ্ধার করতে হবে। রাজপথে সংগ্রামের মধ্য দিয়ে এই সরকারের পতন ঘটাতে হবে।’
তারা আরো বলেন, ‘যদি আমাদের সাহস থাকে তাহলে প্রয়োজনে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ঘেরাও করতে হবে। এমন পরিবেশ তৈরি করতে হবে যাতে করে ওরা পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়। এদের কাছে গণতন্ত্র আশা করা যায় না।’
সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিষ্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া বলেন, ‘এই সরকারকে সরাতে হলে দু একটি গাড়ি ভাঙ্গলে হবে না সকলকে রাজপথে নামতে হবে। তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলে গণঅভ্যুথানের মাধ্যমে এই সরকারের পতন ঘটাতে হবে।’
রফিকুল ইসলাম আরো বলেন, ‘বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তুলতে না পারলে এই সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরানো যাবে না।রাজপথে জনতার ঢল নামতে হবে।তাহলে এই সরকারের পতন ঘটানো যাবে। অন্যথায় নয়।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘চর দখলের মত সরকার ও তার অনুগত নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে উপজেলা নির্বাচন দখল করা হয়েছে। এটাকে গণতন্ত্র বলা যায় না।’
আমাদের সামনে আর কোনো বিকল্প নেই উল্লেখ করে নজরুল ইসলাম বলেন, ‘স্বাধীনতার চেতনা, গণতেন্ত্র বিশ্বাস এবং জিয়াকে নেতা মানি। এই সরকারের পতন ঘটিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মাধ্যমে।’
সভায় জাতীয় পার্টির একাংশের চেয়ারম্যান কাজী জাফর আহমেদ বলেছেন, ‘শেখ মুজিব স্বেচ্ছায় গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। একারণে তিনি মুক্তিযোদ্ধা নন। তাকে যদি জাতীর পিতা বলা হয় তবে মাওলানা ভাসানী হবে জাতির পিতামহ। তিনি স্বাধীনতার স্বপ্নদ্রষ্টা ছিলেন।’
এলডিপির সভাপতি কর্নেল অব. অলি আহমেদ বলেন, ‘আমরা মুক্তিযুদ্ধ করে যুদ্ধে জয়লাভ করেছি। যুদ্ধ জয়লাভের কৌশল আমরা জানি। আজকে যারা যুবক বা তরুণ আছো এই স্বৈরাচারী সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে এগিয়ে এসো। আন্দোলনে বিজয়ী হওয়ার কৌশল আমরা তোমোদের দেব।’
দলের ভাইস চেয়ারম্যান মেজর অব. হাফিজউদ্দিন আহমেদ এর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তৃতা দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম, এলডিপির সভাপতি কর্নেল অলি আহমেদ।
বাংলামেইল২৪ডটকম/
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
সর্বশেষ সংবাদ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়