ঢাকা: বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল জিয়াউর রহমানকে
চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও ভাইস
চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকা প্রথম রাষ্ট্রপতি হিসেবে দাবি করেন। অথচ দলটির
ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, জিয়াউর রহমান ছিলেন দেশের সপ্তম রাষ্ট্রপতি। এরপর
থেকে শুরু হয় বিতর্ক। কিন্তু শনিবার সন্ধ্যা থেকে বিএনপির ওয়েবসাইটটি বন্ধ
পাওয়া যাচ্ছে।
এর আগে বিএনপির ওয়েবসাইটে বলা হয়, বাংলাদেশের সপ্তম রাষ্ট্রপতি মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান ১৯৭৮ সালে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল প্রতিষ্ঠিত। এমনকি ওয়েবসাইটটিতে বিএনপিকে বর্তমান জাতীয় সংসদের বৃহত্তম বিরোধী দল হিসেবেও উল্লেখ করা হয়েছিল।
গত মঙ্গলবার লন্ডনের এক অনুষ্ঠানে জিয়াউর রহমানের বড় ছেলে তারেক রহমান তার বাবাকে বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি দাবি করে বলেন, ‘জিয়াউর রহমান শুধু বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ঘোষকই ছিলেন না, তিনি ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপ্রধান। এটাই সত্য, আর এটাই ইতিহাস। জিয়াউর রহমান ২৬ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন এনিয়ে কোনো বিতর্ক নেই।’
ওইদিন বিকেলে খোকা এক অনুষ্ঠানে বলেন, ‘জিয়া শুধু স্বাধীনতার ঘোষণাই দেননি, তিনি নিজেকে রাষ্ট্রপতি দাবি করে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সমর্থনের জন্য সারাবিশ্বের প্রতি আহ্বান জানিয়েছিলেন। পাঁচ মিনিটের জন্য হলেও শহীদ জিয়াই বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি।’
তাদের এমন বক্তব্য নিয়ে রাজনীতিতে চরম বিতর্ক সৃষ্টি হয়। কিন্তু এর দুদিন পরই বৃহস্পতিবার ঢাকায় মুক্তিযোদ্ধা দলের এক অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াও বলেন, ‘আওয়ামী লীগ নেতারাও স্বীকার করেন, জিয়াউর রহমানই স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন। ইতিহাস থেকে এটি মুছে ফেলা যাবে না। জিয়াউর রহমান শুধু স্বাধীনতার ঘোষকই নন, তিনি প্রথম রাষ্ট্রপতি, মুক্তিযোদ্ধা।’ বাংলামেইল২৪ডটকম/
এর আগে বিএনপির ওয়েবসাইটে বলা হয়, বাংলাদেশের সপ্তম রাষ্ট্রপতি মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান ১৯৭৮ সালে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল প্রতিষ্ঠিত। এমনকি ওয়েবসাইটটিতে বিএনপিকে বর্তমান জাতীয় সংসদের বৃহত্তম বিরোধী দল হিসেবেও উল্লেখ করা হয়েছিল।
গত মঙ্গলবার লন্ডনের এক অনুষ্ঠানে জিয়াউর রহমানের বড় ছেলে তারেক রহমান তার বাবাকে বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি দাবি করে বলেন, ‘জিয়াউর রহমান শুধু বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ঘোষকই ছিলেন না, তিনি ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপ্রধান। এটাই সত্য, আর এটাই ইতিহাস। জিয়াউর রহমান ২৬ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন এনিয়ে কোনো বিতর্ক নেই।’
ওইদিন বিকেলে খোকা এক অনুষ্ঠানে বলেন, ‘জিয়া শুধু স্বাধীনতার ঘোষণাই দেননি, তিনি নিজেকে রাষ্ট্রপতি দাবি করে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সমর্থনের জন্য সারাবিশ্বের প্রতি আহ্বান জানিয়েছিলেন। পাঁচ মিনিটের জন্য হলেও শহীদ জিয়াই বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি।’
তাদের এমন বক্তব্য নিয়ে রাজনীতিতে চরম বিতর্ক সৃষ্টি হয়। কিন্তু এর দুদিন পরই বৃহস্পতিবার ঢাকায় মুক্তিযোদ্ধা দলের এক অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াও বলেন, ‘আওয়ামী লীগ নেতারাও স্বীকার করেন, জিয়াউর রহমানই স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন। ইতিহাস থেকে এটি মুছে ফেলা যাবে না। জিয়াউর রহমান শুধু স্বাধীনতার ঘোষকই নন, তিনি প্রথম রাষ্ট্রপতি, মুক্তিযোদ্ধা।’ বাংলামেইল২৪ডটকম/
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
সর্বশেষ সংবাদ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়