ঢাকা: ইরাকে নারী বিষয়ক নতুন একটি আইন অনুমোদিত হয়েই
বিতর্কের মুখে পড়েছে। এ আইন অনুসারে কোন পুরুষ তার স্ত্রীকে সর্বনিম্ন আট
বছর বয়সে তালাক দিতে পারবেন। সমালোচকরা বলেছেন, এটা আসলে এমন এক পরোক্ষ
আইন- যার মাধ্যমে মেয়েদের আট বছর বয়সে বিয়ে করতে বাধ্য করার কথাই
পরাক্ষভাবে বলা হচ্ছে।
তাদের ভাষ্যমতে- জাফরি ব্যাক্তিগত সম্মান রক্ষা আইন (শিয়া নেতা ইমাম জাফর সাদিক প্রতিষ্ঠিত আইন) -এর অধীনে অনুমোদিত এ আইনটি একটি প্রতারণা। ইরাকে বর্তমানে সর্বনিম্ন ১৫ বছর বয়েসের মেয়েকে বিয়েতে আইনত বাধ্য করতে পারেন অভিভাবকরা। সেক্ষেত্রে ৮ বছর বয়সে তালাকের প্রসঙ্গও আসা অসম্ভব।
জানা যায়- ইরাকের শিয়া অধ্যুষিত অঞ্চলগুলোতে শয্যাসঙ্গিনী হতে না চাওয়ায় তালাক দেয়া সামাজিকভাবে একটি সাধারণ ঘটনা। এর বিরুদ্ধে কোন আইনী ব্যবস্থা নেই। এরই প্রেক্ষিতে বলা যায়- শুধু বিয়েই নয়- ৮ বছরের নাবালিকাকে শয্যাসঙ্গিনী হতেও বাধ্য করতে পারে নতুন এ আইন।
ভুল যুক্তি উপস্থাপন করে এমন আইন প্রস্তাব করে নারীদের অস্তিত্বকে আরও হুমকির মুখে ঠেলে দিতে যাচ্ছে সরকার- এই বলে মন্তব্য করেছে ইরাকসহ বিভিন্ন দেশের নারী অধিকার সচেতন সংগঠনগুলো।
তাদের ভাষ্যমতে- জাফরি ব্যাক্তিগত সম্মান রক্ষা আইন (শিয়া নেতা ইমাম জাফর সাদিক প্রতিষ্ঠিত আইন) -এর অধীনে অনুমোদিত এ আইনটি একটি প্রতারণা। ইরাকে বর্তমানে সর্বনিম্ন ১৫ বছর বয়েসের মেয়েকে বিয়েতে আইনত বাধ্য করতে পারেন অভিভাবকরা। সেক্ষেত্রে ৮ বছর বয়সে তালাকের প্রসঙ্গও আসা অসম্ভব।
জানা যায়- ইরাকের শিয়া অধ্যুষিত অঞ্চলগুলোতে শয্যাসঙ্গিনী হতে না চাওয়ায় তালাক দেয়া সামাজিকভাবে একটি সাধারণ ঘটনা। এর বিরুদ্ধে কোন আইনী ব্যবস্থা নেই। এরই প্রেক্ষিতে বলা যায়- শুধু বিয়েই নয়- ৮ বছরের নাবালিকাকে শয্যাসঙ্গিনী হতেও বাধ্য করতে পারে নতুন এ আইন।
ভুল যুক্তি উপস্থাপন করে এমন আইন প্রস্তাব করে নারীদের অস্তিত্বকে আরও হুমকির মুখে ঠেলে দিতে যাচ্ছে সরকার- এই বলে মন্তব্য করেছে ইরাকসহ বিভিন্ন দেশের নারী অধিকার সচেতন সংগঠনগুলো।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়