ফেনী: ফেনীর দাগনভূঞা উপজেলা নির্বাচনের ১৯ দলীয় জোট ও আওয়ামীলীগের
বিদ্রোহী চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল হাই মিলনসহ অন্তত ১৫ প্রার্থী সরকার
দলীয় প্রার্থীদের পক্ষে কেন্দ্র দখল, বহিরাগতদের সশস্ত্র মহড়া ও ভোট
ডাকাতির অভিযোগ করে সবকটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহন বাতিল পূর্বক পুন:নির্বাচন
দাবী করেছেন। শনিবার দুপুরে পৌর শহরের একটি কমিউনিটি সেন্টারে সংবাদ
সম্মেলনে তারা অভিযোগ করেন, আওয়ামীলীগ সমর্থিত প্রার্থীরা ফেনী-নোয়াখালী সহ
আশপাশের এলাকা থেকে ২০-২৫ হাজার সশস্ত্র সন্ত্রাসী এনে ব্যাপক বোমাবাজী
করে। ১৯ দলীয় সমর্থকদের বাড়ী ঘরে হামলা, মারধর করে আতংক সৃষ্টি করে রাতেই
সবকটি কেন্দ্র দখল করে নেয়। অন্যদিকে সকাল থেকে সরকার দল সমর্থিত প্রার্থীর
পক্ষে বিভিন্ন কেন্দ্রে ব্যালট পেপারে সিল মারা, বাক্স ছিনতাই, বোমা
বিস্ফোরণের মাধ্যমে ভোটারদের মধ্যে আতংক সৃষ্টি করা ও কেন্দ্র দখলের মধ্য
দিয়ে ভোট গ্রহণ শেষ হয়েছে।
সাংবাদিক সম্মেলনে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সহ-সম্পাদক আবদুল হাই মিলন (আনারস) বলেন, সকাল ৮ টায় ভোটগ্রহন শুরুর আগেই সরকার দলীয় প্রার্থীর সমর্থকরা অন্তত ৪০ টি কেন্দ্রে ব্যালট বাক্স ভর্তি করে। ভোটের নামে এখানে বহিরাগতদের বোমার উৎসব হয়েছে।
ওই সকালে অলাতলি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে জালভোটে ভর্তি দুটি ব্যালট বাক্্ের আগুন লাগিয়ে দেয় স্থানীয়রা তাতে ওই কেন্দ্রে ভোট গ্রহন স্থগিত করে সহকারি রির্টানিং অফিসার দেবী চন্দ। রাজাপুর সরকারী প্রথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে দুর্বৃত্তরা সাংবাদিকদের ২টি মাইক্রোবাস ভাংচুর করেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে পুলিশ ৮ রাউন্ড গুলি ছুঁড়েছে। এছাড়া উত্তর আলীপুর কেন্দ্রে প্রবেশ করার সময় বিদ্রোহী আওয়ামীলীগ চেয়ারম্যান প্রার্থী আবদুল হাই মিলনের ২ এজেন্ট তারেক ও আবদুল্লাহ আল মামুনকে দুর্বৃত্তরা গুলি করলে মুমুর্ষ অবস্থায় তাদের ফেনী সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এবং রাজাপুর কেন্দ্রে জিয়া উদ্দিন ও পেয়ার আহম্মেদ নামের ২ শিবির কর্মীকে ভোট দিতে গেলে আওয়ামীলীগ নেতা মোশাররফের নির্দেশে পুলিশ গুলি করে। উপজেলার ৬২টি কেন্দ্রের মধ্যে সব কেন্দ্রেই ককটেল বিস্ফোরন ও ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটছে। সকাল থেকে বিভিন্ন কেন্দ্রে ভোটাররা ভোট দিতে আসলে পথে পথে সরকার দলের ক্যাডারদের বাধার মুখে পড়ে ভোট দিতে পারেনি। উপজেলার গজারিয়া কেন্দ্রে অবাধে জাল ভোট দেয়ার দায়ে শাহেদ উল্যাহ ও নাছিম আহম্মদ নামের দুই যুবলীগ কর্মীকে আটক করে কর্তব্যরত ম্যাজিষ্ট্রেট পি.এ এনামুল করিম। এদিকে দুপুর ২টার দিকে আলাইয়ারপুর কেন্দ্রে সন্ত্রাসীরা হামলা করে ৩টি ব্যালট বাক্্র ছিনিয়ে নিয়ে যায়। পরে একটি ব্যালট বাক্্র পুকুরের পানি থেকে উদ্ধার করা হয়। এসময় দূবৃত্তরা নির্বাচনের কাজে ব্যবহৃত একটি ইমা গাড়ি পুড়িয়ে দেয়।
দাগনভূঞা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কেন্দ্র দখল করে বহিরাগতদের সশস্ত্র মহড়া ও ভোট ডাকাতির অভিযোগ করে সবকটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহন বাতিল করে পুন:নির্বাচন দাবী করেছেন অধিকাংশ প্রার্থী। শনিবার দুপুরে পৌর শহরের একটি কমিউনিটি সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে তারা অভিযোগ করেন, আওয়ামীলীগ সমর্থিত প্রার্থীরা ফেনী-নোয়াখালী সহ আশপাশের এলাকা থেকে ২০-২৫ হাজার সশস্ত্র সন্ত্রাসী এনে ব্যাপক বোমাবাজী করে। ১৯ দলীয় সমর্থকদের বাড়ী ঘরে হামলা, মারধর করে আতংক সৃষ্টি করে রাতেই সবকটি কেন্দ্র দখল করে নেয়। এদিকে দাগনভূঞা উপজেলা নির্বাচনে জাল ভোটসহ বিভিন্ন অপরাধের দায়ে শনিবার সরকারদলীয় ১৪জন নেতাকর্মীকে আটক করেছে পুলিশ।
সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, উপজেলার ১টি পৌরসভা ও ৮টি ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় বোমাবাজি, জাল ভোট প্রদান ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে জড়িত থাকার অভিযোগে সরকারদলীয় ১৪ নেতাকর্মীকে আটক করেছে দাগনভূঞা থানা পুলিশ। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত আটককৃতদের কারো নাম ঠিকানা জানা যায়নি। দাগনভূঞা থানার ওসি নিজাম উদ্দিন ১৪ জন আটকের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
সাংবাদিক সম্মেলনে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সহ-সম্পাদক আবদুল হাই মিলন (আনারস) বলেন, সকাল ৮ টায় ভোটগ্রহন শুরুর আগেই সরকার দলীয় প্রার্থীর সমর্থকরা অন্তত ৪০ টি কেন্দ্রে ব্যালট বাক্স ভর্তি করে। ভোটের নামে এখানে বহিরাগতদের বোমার উৎসব হয়েছে।
ওই সকালে অলাতলি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে জালভোটে ভর্তি দুটি ব্যালট বাক্্ের আগুন লাগিয়ে দেয় স্থানীয়রা তাতে ওই কেন্দ্রে ভোট গ্রহন স্থগিত করে সহকারি রির্টানিং অফিসার দেবী চন্দ। রাজাপুর সরকারী প্রথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে দুর্বৃত্তরা সাংবাদিকদের ২টি মাইক্রোবাস ভাংচুর করেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে পুলিশ ৮ রাউন্ড গুলি ছুঁড়েছে। এছাড়া উত্তর আলীপুর কেন্দ্রে প্রবেশ করার সময় বিদ্রোহী আওয়ামীলীগ চেয়ারম্যান প্রার্থী আবদুল হাই মিলনের ২ এজেন্ট তারেক ও আবদুল্লাহ আল মামুনকে দুর্বৃত্তরা গুলি করলে মুমুর্ষ অবস্থায় তাদের ফেনী সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এবং রাজাপুর কেন্দ্রে জিয়া উদ্দিন ও পেয়ার আহম্মেদ নামের ২ শিবির কর্মীকে ভোট দিতে গেলে আওয়ামীলীগ নেতা মোশাররফের নির্দেশে পুলিশ গুলি করে। উপজেলার ৬২টি কেন্দ্রের মধ্যে সব কেন্দ্রেই ককটেল বিস্ফোরন ও ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটছে। সকাল থেকে বিভিন্ন কেন্দ্রে ভোটাররা ভোট দিতে আসলে পথে পথে সরকার দলের ক্যাডারদের বাধার মুখে পড়ে ভোট দিতে পারেনি। উপজেলার গজারিয়া কেন্দ্রে অবাধে জাল ভোট দেয়ার দায়ে শাহেদ উল্যাহ ও নাছিম আহম্মদ নামের দুই যুবলীগ কর্মীকে আটক করে কর্তব্যরত ম্যাজিষ্ট্রেট পি.এ এনামুল করিম। এদিকে দুপুর ২টার দিকে আলাইয়ারপুর কেন্দ্রে সন্ত্রাসীরা হামলা করে ৩টি ব্যালট বাক্্র ছিনিয়ে নিয়ে যায়। পরে একটি ব্যালট বাক্্র পুকুরের পানি থেকে উদ্ধার করা হয়। এসময় দূবৃত্তরা নির্বাচনের কাজে ব্যবহৃত একটি ইমা গাড়ি পুড়িয়ে দেয়।
দাগনভূঞা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কেন্দ্র দখল করে বহিরাগতদের সশস্ত্র মহড়া ও ভোট ডাকাতির অভিযোগ করে সবকটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহন বাতিল করে পুন:নির্বাচন দাবী করেছেন অধিকাংশ প্রার্থী। শনিবার দুপুরে পৌর শহরের একটি কমিউনিটি সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে তারা অভিযোগ করেন, আওয়ামীলীগ সমর্থিত প্রার্থীরা ফেনী-নোয়াখালী সহ আশপাশের এলাকা থেকে ২০-২৫ হাজার সশস্ত্র সন্ত্রাসী এনে ব্যাপক বোমাবাজী করে। ১৯ দলীয় সমর্থকদের বাড়ী ঘরে হামলা, মারধর করে আতংক সৃষ্টি করে রাতেই সবকটি কেন্দ্র দখল করে নেয়। এদিকে দাগনভূঞা উপজেলা নির্বাচনে জাল ভোটসহ বিভিন্ন অপরাধের দায়ে শনিবার সরকারদলীয় ১৪জন নেতাকর্মীকে আটক করেছে পুলিশ।
সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, উপজেলার ১টি পৌরসভা ও ৮টি ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় বোমাবাজি, জাল ভোট প্রদান ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে জড়িত থাকার অভিযোগে সরকারদলীয় ১৪ নেতাকর্মীকে আটক করেছে দাগনভূঞা থানা পুলিশ। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত আটককৃতদের কারো নাম ঠিকানা জানা যায়নি। দাগনভূঞা থানার ওসি নিজাম উদ্দিন ১৪ জন আটকের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
খবর বিভাগঃ
অন্য জেলা
সর্বশেষ সংবাদ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়