ঢাকা: বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন, যতক্ষণ পর্যন্ত তিস্তার পানি না পাবো, ততক্ষণ পর্যন্ত ভারতকে ট্রানজিট দেয়া যাবে না।
রোববার সন্ধ্যায় রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে ঢাকা আইনজীবী সমিতির নবনির্বাচিতদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
খালেদা জিয়া বলেন, ‘হাসিনা সরকারকে সমর্থন ছাড়া ভারতের কাছ থেকে আমরা কিছুই পাইনি। সীমান্তে প্রতিনিয়ত মানুষকে হত্যা করা হচ্ছে, গুম হচ্ছে। এ নিয়ে তাদের কথা কোনো কথা নেই।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের স্ব ঘোষিত প্রধানমন্ত্রী মিয়ানমার গিয়েছিলেন। সেখানে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছেন। তিনি তিস্তার পানি দেবেন না বলে জানিয়েছেন অথচ কানেক্টেভিটির নামে ভারতকে ট্রানজিট দেয়ার কথা বলা হচ্ছে।’
বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, ‘যতক্ষণ পর্যন্ত আমরা তিস্তার পানি না পাবো, ততক্ষণ পর্যন্ত ট্রানজিট দেয়া যাবে না। আমাদের কেউ সাহায্য করতে পারে কিন্তু বাংলাদেশ একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশ।’
গ্যাস-বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধির যে প্রস্তাব করা হয়েছে তার জোরালো প্রতিবাদ জানিয়ে খালেদা জিয়া বলেন, ‘গ্যাস-বিদ্যুতের দাম অনেক বাড়ানো হয়েছে। সরকার যাদের কুইক রেন্টাল প্ল্যান্টের জন্য অনুমোদন দিয়েছে তাদের ভর্তুকি দিতে এই চিন্তা ভাবনা করা হচ্ছে। লুটপাটকারীদের ভর্তুকিদের জন্য জনগণের ওপর মূল্যবৃদ্ধির বোঝা চাপানো হচ্ছে।’
বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, ‘সরকার এখন যে ট্রেনে আছে তা পড়ে গেছে। ক্রেন দিয়ে ট্রেন উঠাতে হবে। গোপালী এখন ট্রেনে নেই, ক্রেনে।’
বিএনপি বিদেশিদের কাছে ধরনা দেয়নি দাবি করে খালেদা জিয়া বলেন, ‘আওয়ামী লীগ একঘরে হয়ে পড়েছে। সরকারের বৈধতা নেয়ার জন্য বিদেশিদের কাছে ধরনা দিচ্ছে। কিন্তু ধরনায় কাজ হচ্ছে না, বিদেশিরা বলছে, যতদ্রুত সম্ভব নির্বাচন দেয়ার জন্য। আমরাও বলছি, অতিদ্রুত নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের অধীনে যে সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে না ৫ জানুয়ারি জনগণ তা দেখিয়ে দিয়েছে। তাই আওয়ামী লীগের অধীনে নির্বাচনে না যাওয়াটা ছিল সঠিক সিদ্ধান্ত।’
বিএনপি দুর্বল নয় জানিয়ে চেয়ারপারসন বলেন, ‘বিএনপি অনেক বেশি শক্তিশালী যার প্রমাণ ঢাকা বারের নির্বাচন, উপজেলা নির্বাচন। অনেকে বিএনপিতে যোগদান করছে। আগামীকালও যোগ দেবে।’
জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনটির সভাপতি ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া। অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ, ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকার, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য খন্দকার মাহাবুব হোসেন, অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, ব্যারিস্টার শাজাহান ওমর প্রমুখ বক্তব্য দেন।
বাংলামেইল২৪ডটকম/
রোববার সন্ধ্যায় রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে ঢাকা আইনজীবী সমিতির নবনির্বাচিতদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
খালেদা জিয়া বলেন, ‘হাসিনা সরকারকে সমর্থন ছাড়া ভারতের কাছ থেকে আমরা কিছুই পাইনি। সীমান্তে প্রতিনিয়ত মানুষকে হত্যা করা হচ্ছে, গুম হচ্ছে। এ নিয়ে তাদের কথা কোনো কথা নেই।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের স্ব ঘোষিত প্রধানমন্ত্রী মিয়ানমার গিয়েছিলেন। সেখানে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছেন। তিনি তিস্তার পানি দেবেন না বলে জানিয়েছেন অথচ কানেক্টেভিটির নামে ভারতকে ট্রানজিট দেয়ার কথা বলা হচ্ছে।’
বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, ‘যতক্ষণ পর্যন্ত আমরা তিস্তার পানি না পাবো, ততক্ষণ পর্যন্ত ট্রানজিট দেয়া যাবে না। আমাদের কেউ সাহায্য করতে পারে কিন্তু বাংলাদেশ একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশ।’
গ্যাস-বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধির যে প্রস্তাব করা হয়েছে তার জোরালো প্রতিবাদ জানিয়ে খালেদা জিয়া বলেন, ‘গ্যাস-বিদ্যুতের দাম অনেক বাড়ানো হয়েছে। সরকার যাদের কুইক রেন্টাল প্ল্যান্টের জন্য অনুমোদন দিয়েছে তাদের ভর্তুকি দিতে এই চিন্তা ভাবনা করা হচ্ছে। লুটপাটকারীদের ভর্তুকিদের জন্য জনগণের ওপর মূল্যবৃদ্ধির বোঝা চাপানো হচ্ছে।’
বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, ‘সরকার এখন যে ট্রেনে আছে তা পড়ে গেছে। ক্রেন দিয়ে ট্রেন উঠাতে হবে। গোপালী এখন ট্রেনে নেই, ক্রেনে।’
বিএনপি বিদেশিদের কাছে ধরনা দেয়নি দাবি করে খালেদা জিয়া বলেন, ‘আওয়ামী লীগ একঘরে হয়ে পড়েছে। সরকারের বৈধতা নেয়ার জন্য বিদেশিদের কাছে ধরনা দিচ্ছে। কিন্তু ধরনায় কাজ হচ্ছে না, বিদেশিরা বলছে, যতদ্রুত সম্ভব নির্বাচন দেয়ার জন্য। আমরাও বলছি, অতিদ্রুত নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের অধীনে যে সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে না ৫ জানুয়ারি জনগণ তা দেখিয়ে দিয়েছে। তাই আওয়ামী লীগের অধীনে নির্বাচনে না যাওয়াটা ছিল সঠিক সিদ্ধান্ত।’
বিএনপি দুর্বল নয় জানিয়ে চেয়ারপারসন বলেন, ‘বিএনপি অনেক বেশি শক্তিশালী যার প্রমাণ ঢাকা বারের নির্বাচন, উপজেলা নির্বাচন। অনেকে বিএনপিতে যোগদান করছে। আগামীকালও যোগ দেবে।’
জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনটির সভাপতি ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া। অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ, ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকার, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য খন্দকার মাহাবুব হোসেন, অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, ব্যারিস্টার শাজাহান ওমর প্রমুখ বক্তব্য দেন।
বাংলামেইল২৪ডটকম/
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
সর্বশেষ সংবাদ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়