দিনাজপুর: পরীক্ষা শেষ না হতেই খাতা কেড়ে নেয়ায় জিলা
স্কুলে ভাঙচুর চালিয়েছে এসএসসি পরীক্ষার্থীরা। এসময় তারা ৩ ঘন্টা অবরুদ্ধ
করে রাখে প্রধান শিক্ষক শাহীন আখতারকে। এ অপ্রীতিকর ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার
দুপুরে।
পুলিশ ডেকেও সুরাহা না হওয়ায় অভিভাবকদের মধ্যস্থতায় ক্ষমা চেয়ে রক্ষা পান এ প্রধানশিক্ষক।
জানা গেছে, জিলা স্কুল কেন্দ্রে সরকারী বালিকা বিদ্যাললসহ ৪টি স্কুলের পরীক্ষার্থীরা অংশ নেয়। মঙ্গলবার ছিল পদার্থ, ইতিহাস ও ব্যবসায়ী পরিচিতি বিষয়ে পরীক্ষা। যথা নিয়মে সকাল ১০টায় পরীক্ষা শুরু হয়। পরীক্ষা শেষ হওয়ার কথা দুপুর একটায়।কিন্তু বেলা পৌনে একটায় পরীক্ষার খাতা কেড়ে নেয়া শুরু করে কেন্দ্র কর্তৃপক্ষ। এতে বিক্ষুদ্ধ হয়ে ওঠে পরীক্ষার্থীরা।
তারা প্রতিবাদ জানায়। কিন্তু তাদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করে কেন্দ্র কর্তৃপক্ষ। এতে আরও বিক্ষুদ্ধ হয়ে ওঠে পরীক্ষার্থীরা। তারা এক জোট হয়ে কেন্দ্রসচিব ও স্কুলের প্রধান শিক্ষক শাহীন আখতারের কার্যালয় ঘেরাও করে। এ সময় পরীক্ষার্থীরা কক্ষের দরজা ও জানালা ভাঙচুর করে। শ্লোগান দেয় কেন্দ্রসচিবের অপসারণের। ৩ ঘন্টা অবরুদ্ধ করে রাখে তাকে।
পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশ তলব করেন কেন্দ্রসচিব। এতেও কোনো ফল না পেয়ে পরে অভিভাবকদের মুঠোফোনে ডেকে আনেন। পরে পুলিশী প্রহরায় বিকেল পৌনে ৪টায় কক্ষ থেকে বের হয়ে হ্যান্ড মাইকে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের উদ্দেশে বক্তব্যে ভুলের জন্য ক্ষমা চান। এতে রক্ষা পান তিনি, পরিস্থিতি শান্ত হয়। পরীক্ষার্থীরা বাড়ি ফিরে।
বাংলামেইল২৪ডটকম
জানা গেছে, জিলা স্কুল কেন্দ্রে সরকারী বালিকা বিদ্যাললসহ ৪টি স্কুলের পরীক্ষার্থীরা অংশ নেয়। মঙ্গলবার ছিল পদার্থ, ইতিহাস ও ব্যবসায়ী পরিচিতি বিষয়ে পরীক্ষা। যথা নিয়মে সকাল ১০টায় পরীক্ষা শুরু হয়। পরীক্ষা শেষ হওয়ার কথা দুপুর একটায়।কিন্তু বেলা পৌনে একটায় পরীক্ষার খাতা কেড়ে নেয়া শুরু করে কেন্দ্র কর্তৃপক্ষ। এতে বিক্ষুদ্ধ হয়ে ওঠে পরীক্ষার্থীরা।
তারা প্রতিবাদ জানায়। কিন্তু তাদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করে কেন্দ্র কর্তৃপক্ষ। এতে আরও বিক্ষুদ্ধ হয়ে ওঠে পরীক্ষার্থীরা। তারা এক জোট হয়ে কেন্দ্রসচিব ও স্কুলের প্রধান শিক্ষক শাহীন আখতারের কার্যালয় ঘেরাও করে। এ সময় পরীক্ষার্থীরা কক্ষের দরজা ও জানালা ভাঙচুর করে। শ্লোগান দেয় কেন্দ্রসচিবের অপসারণের। ৩ ঘন্টা অবরুদ্ধ করে রাখে তাকে।
পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশ তলব করেন কেন্দ্রসচিব। এতেও কোনো ফল না পেয়ে পরে অভিভাবকদের মুঠোফোনে ডেকে আনেন। পরে পুলিশী প্রহরায় বিকেল পৌনে ৪টায় কক্ষ থেকে বের হয়ে হ্যান্ড মাইকে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের উদ্দেশে বক্তব্যে ভুলের জন্য ক্ষমা চান। এতে রক্ষা পান তিনি, পরিস্থিতি শান্ত হয়। পরীক্ষার্থীরা বাড়ি ফিরে।
বাংলামেইল২৪ডটকম
খবর বিভাগঃ
অন্য জেলা
সর্বশেষ সংবাদ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়